বন্ধ্যাত্বকরণ অস্ত্রোপচারের দু’বছর পর গর্ভবতী, ১১ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি বিহারের মহিলার
বন্ধ্যাত্বকরণ অস্ত্রোপচারের দু’বছর পর গর্ভবতী
চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ উঠল বিহারের এক সরকারি হাসপাতালের বিরুদ্ধে। মুজফ্ফরপুরের এক মহিলা বন্ধ্যাত্বকরণের অস্ত্রোপচার করার পরেও ফের গর্ভবতী হয়ে যান। এই ঘটনার পর মহিলা মুজফ্ফরপুরের উপভোক্তা ফোরামের দ্বারস্থ হয়ে রাজ্য সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ বাবদ ১১ লক্ষ টাকা দাবি করেছেন।
জানা
গিয়েছে,
৩০
বছরের
ফুলকুমারি
দেবীর
ইতিমধ্যেই
চারটে
সন্তান
রয়েছে
এবং
তিনি
পঞ্চম
সন্তান
চান
না।
তাই
তিনি
২০১৯
সালের
২৭
জুলাই
মতিপুর
প্রাথমিক
স্বাস্থ্য
কেন্দ্র
থেকে
পরিবার
পরিকল্পনা
অপারেশন
করিয়ে
নেন।
তাঁর
অপারেশন
করেছিলেন
ডাঃ
সুধীর
কুমার।
যদিও
দু’বছর
পর
কিছুদিন
আগে
ফুলকুমারি
জানতে
পারেন
যে
তিনি
আবার
গর্ভবতী
হয়েছেন
এবং
তিনি
এই
সন্তানের
জন্য
প্রস্তুত
নন।
ফুলকুমারির
স্বামী
একজন
দৈনিক
মজুর
এবং
তিনি
জীবিকা
নির্বাহের
জন্য
দেড়মাস
আগে
হরিয়ানার
পাণিপথে
চলে
গিয়েছেন।
মহিলার
স্বামীও
জানিয়েছেন
যে
তাঁদের
তিনটে
মেয়ে
ও
একটি
ছেলে
সন্তান
রয়েছে
এবং
তাঁর
স্ত্রীর
স্বাস্থ্যও
ভালো
নেই,
তাই
তাঁরা
আর
কোনও
সন্তান
চান
না।
তিনি
বলেন,
'আরও
একটি
সন্তানের
খরচ
আমি
বহন
করতে
পারব
না।
সেই
কারণে
আমার
স্ত্রী
উপভোক্তা
বিভাগের
কাছে
গিয়েছে
রাজ্যের
থেকে
১১
লক্ষ
টাকার
ক্ষতিপূরণ
দাবি
করে।
যাতে
এই
সন্তানের
খরচ
বহন
করা
যায়।’
পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ তোলা হয়েছে ডাঃ সুধীর কুমারের বিরুদ্ধেও, যিনি এই অপারেশনটি করেছিলেন। পরিবার পরিকল্পনা অপারেশন করার পরও কীভাবে ফুলকুমারি গর্ভবতী হয়ে গেলেন তা জানার জন্য সম্প্রতি পরিবার চিকিৎসকের কাছে যায়। কিন্তু ডাঃ সুধীর কুমার তাঁদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন। মুজফ্ফরপুর সিভিল সার্জেন ডাঃ হরেন্দ্র কুমার অলোক সোমবার তাঁর বদলির আগে তিনি এই ঘটনার তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন এবং তিনি এও স্বীকার করেছেন যে মাঝে মাঝে এ ধরনের অপারেশন সফল হয় না।
উহান ল্যাব থেকে করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার প্রমাণ নেই, দাবি হু–এর চার বিশেষজ্ঞের