২০২০ বিহার বিধানসভা নির্বাচন : ঝাড়খন্ডের ভোট মিটতেই কিসের মাসুল দিতে হচ্ছে বিহারের বিজেপিকে!
২০২০ বিহার নির্বাচন: ঝাড়খন্ডের ভোট মিটতেই কিসের মাসুল দিতে হচ্ছে নীতীশ-রাজ্যের বিজেপিকে!
২০২০ সালে দুই বড়সড় রাজনৈতিক ঘটনার দিকে তাকিয়ে রয়েছে গোটা দেশের রাজনৈতিক মহল। দিল্লি নির্বাচনের দামামা ইতিমধ্যেই বেজে গিয়েছে। আর তারপরই গোবলয় রাজনীতির অন্যতম প্রদেশ বিহারের দিকে চোখ রয়েছে সকলের। আর একের পর এক রাজ্যে সাম্প্রতিক কয়েকটি বিধানসভা নির্বাচনে খুইয়ে এবার বিহারের জেডিইউ-বিজেপি জোট ঘিরে খানিকটা ব্যাকফুটে গেরুয়া শিবিরের দাপট। কী ঘটছে বিহারের রাজনীতিতে , দেখে নেওয়া যাক একনজরে।
বিহারে এনডিএ জোটের অন্দরমহলে কী ঘটছে?
ঝাড়খন্ডের পর বিহারে ভোট অঙ্কে খানিকটা ব্যাকফুটে পড়ে গিয়েছে বিজেপি। ঝাড়খন্ডে বিজেপির লজ্জাজনক পরাজয়ের পর এবার বিহারে আসন রফা নিয়ে এনডিএ জোটে সেভাবে দাপট দেখা তে পারছে না বিজেপি শিবির। এমনই খবর রয়েছে। বিহারের বিজেপি নেতারা সমান-সমান আসন রফার পক্ষে সরব হলেও নীতীশ কুমারের জেডিইউ ঝাড়খন্ড বিপর্যয়কে সামনে রেখে তাতে বাধ সাধতে শুরু করেছে।
২০০ টি আসন নিয়ে এনডিএ জোটে কী ঘটছে?
জেডিইউয়ের তরফে প্রশান্ত কিশোর সহ অনেকেই দাবি করেছেন যে ২০০৯ সালে বিহর নির্বাচনে এনডিএ যেভাবে এগিয়ে ছিল সেভাবেই ২০২০ সালের আসন রফা হবে। সেক্ষেত্রে বিহারে ২০০ টির মধ্যে ১২৫ টি আসনে জেডিইউ প্রার্থী দেবে। আর বাকি আসনে প্রার্থী দেবে বিজেপি। যা নিয়ে নারাজ পদ্ম শিবির। তবে ঝাড়খন্ডে ধরাশায়ী হওয়ার পর নিজের দাবিতে জোরালো থাকতে পারছেনা বিজেপিও।
বিজেপি কোন পথে আসন রফার অঙ্ক কষছে?
বিহার বিজেপির নেতাদের দাবি, গোটা বিষয়টি নিয়ে তাঁরা আলোচনার রাস্তায় হাঁটতে চান। আসন রফার ক্ষেত্রে স্থানীয় বেশ কয়েকটি ইস্যু কার্যকরী হবে বলে জানানো হয়েছে বিহার বিজেপির তরফে। বিহার বিজেপি নেতাদের দাবি, গোটা বিহার জুড়ে বিজেপির নিচু স্তরের জনসংযোগ রয়েছে। যা বিহার নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে। আর সেই জনসংযোগ জেডিইউ জানে কতটা!
দিল্লিতে বিজেপির বিরুদ্ধে জেডিইউ
বিহারে যেখানে বিজেপি ও জেডিইউ এয়ের মধ্যে সমঝোতার কথা হচ্ছে, সেখানে দিল্লির সমস্ত কেন্দ্রে প্রার্থী দেওয়ার কথা জানিয়েছে জেডিইউ। ফলে আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে যে জেডিইউ-র সঙ্গে সম্ভবত রাজধানীর মাটিতে একবার বিজেপির সংঘাত হবে।
নেই বার্থ সার্টিফিকেট! নিজের জন্ম কবে, মুখ্যমন্ত্রীর দেওয়া তথ্যে মিলে গেল পুরনো সহযোগীর কথা