তহবিল তছরুপের অভিযোগ! আম্রপালি গ্রুপের বিরুদ্ধে কড়া নির্দেশ সর্বোচ্চ আদালতের
আম্রপালি গ্রুপ এবং তাদের প্রমোটরকে সবথেকে খারাপ ধরনের প্রতারক বল সর্বোচ্চ আদালত। একইসঙ্গে বড় মিথ্যাবাদীও বলা হয়েছে তাদের। গ্রুপের সব সম্পত্তি সংযুক্ত করার পাশাপাশি বিক্রিরও নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
আম্রপালি
গ্রুপ
এবং
তাদের
প্রমোটরকে
সবথেকে
খারাপ
ধরনের
প্রতারক
বল
সর্বোচ্চ
আদালত।
একইসঙ্গে
বড়
মিথ্যাবাদীও
বলা
হয়েছে
তাদের।
গ্রুপের
সব
সম্পত্তি
সংযুক্ত
করার
পাশাপাশি
বিক্রিরও
নির্দেশ
দিয়েছে
আদালত।
তহবিল তছরুপের অভিযোগ
গ্রুপ
সর্বোচ্চ
আদালতে
জানায়
তারা
বাড়ি
কেনার
জন্য
সাধারণের
থেকে
নেওয়া
৩
হাজার
কোটি
টাকা
অন্যখাতে
সরিয়েছে।
তবে
কোন
কাজে
তা
ব্যবহার
করা
হয়েছে,
তার
বিস্তারিত
তথ্য
পেশ
করে
সুপ্রিম
কোর্টকে
সন্তুষ্ট
করতে
পারেনি।
অভিযোগ
আম্রপালি
গ্রুপ
সাধারণের
টাকা
অন্য
সম্পত্তি
ক্রয়ের
জন্য
সরিয়েছে।
যার
মধ্যে
রয়েছে,
গ্রেটার
নয়ডার
পাঁচ
তারা
হোটেল,
মল,
রিসর্ট,
হসপিটাল,
এফএমসিজি
ফ্যাক্টরি
তৈরিতে।
এছাড়াও
দেশের
বিভিন্ন
জায়গায়
জমি
কিনতেও
টাকা
ব্যয়
করা
হয়েছে
বলে
অভিযোগ।
গ্রুপের
তরফে
দাবি
করা
হয়েছে,
আম্প্রপালি
গ্রুপ
৪১১
কোটি
টাকা
২৮
টি
সম্পত্তির
জন্য
ব্য
করেছে।
যার
বর্তমান
বাজার
মূল্য
৯৬৪
কোটি
টাকা।
সংকটে ৪৬ হাজার বিনিয়োগকারী
প্রায় ৪৬ হাজার সাধারণ মানুষের টাকা অন্যখাতে সরিয়ে আর্থিক সংকটে পড়ে যায় গ্রুপ। ফলে বেশিরভাগ প্রোজেন্টই সম্পূর্ণ করতে পারেনি। যাঁরা বিনিয়োগ করেছিলেন তাঁরাও মুশকিলে পড়ে যান।
আদালতে বহু এফিডেভিট
আদালতে
বহু
এফিডেভিট
জমা
করে
গ্রুপ।
এই
কাজে
অসন্তুষ্ট
হন
বিচারপতি
অরুণ
মিশ্র
এবং
বিচারপতি
ইউিউ
ললিত।
আর
কী
ভাবে
ফান্ড
অন্যখাতে
সরানো
হয়েছে,
তারও
পরিষ্কার
কোনও
চিত্র
তুলে
ধরতে
পারেনি
তারা।
বোর্ড অফ ডিরেক্টরদের নিয়ে প্রশ্ন
বোর্ড অফ ডিরেক্টরদের কাজ নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন বিচারপতিরা। সুপ্রিম কোর্টের তরফে বিষয়টি নিয়ে ফরেনসিক অডিটরও নিয়োগ করা হয়।
এছাড়াও প্রশ্ন উঠছে কেন এই গ্রুপ শুধুমাত্র ২০১৫-র মার্চ পর্যন্ত তহবিল সরানোর চিত্র তুলে ধরছে। যেখানে বিনিয়োগের চিত্র রয়েছে ২০১৮ পর্যন্ত।