বড় স্বস্তি মুখ্যমন্ত্রীর, মুখ্যসচিব হেনস্থা মামলায় মিলল রেহাই
বড় স্বস্তি মুখ্যমন্ত্রীর, মুখ্যসচিব হেনস্থা মামলায় মিলল রেহাই
দিল্লির
প্রাক্তন
মুখ্যসচিব
অংশু
প্রকাশের
হেনস্থার
ঘটনায়
গত
কয়েকদিন
ধরেই
উত্তাল
রাজধানীর
রাজ্য-রাজনীতি।
এদিকে
এই
ঘটনায়
শুরু
থেকেই
অভিযোগের
অঙুল
ওঠে
দিল্লির
আপ
সরকারের
বিরুদ্ধে।
এবার
এই
মামলাতেই
রেহাই
মিলল
দিল্লির
মুখ্যমন্ত্রী
অরবিন্দ
কেজরিওয়াল,
উপমুখ্যমন্ত্রী
মনীশ
সিসোদিয়া
সহ
আরও
৯
জনের।
সম্প্রতি
দিল্লির
স্পেশাল
কোর্টের
তরফে
তাদের
সকলকেই
এই
মামলা
থেকে
অব্যাহতি
দেওয়া
হয়েছে।
রাউজ এভিনিউ আদালতে অতিরিক্ত প্রধান মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শচীন গুপ্ত এই নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে। ম্যাজিস্ট্রেট গুপ্ত অবশ্য আপ বিধায়ক আমানতুল্লাহ খান এবং প্রকাশ জারওয়ালের বিরুদ্ধে মামলা চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য এই মামলায় বিস্তর জলঘোলা হওয়ার পর কেজরিওয়াল সহ আরও ১২ জনের বিরুদ্ধে ১৮৬ (সরকারি কর্মকাণ্ডে নিযুক্ত সরকারি কর্মচারীকে বাধা দেওয়া), ৩৫৩ (সরকারি কর্মচারীকে তার দায়িত্ব পালনে বাধা দেওয়া/ হামলা) ধারা/ মামলা দায়ের হয়।
অন্যদিকে ৩৩২ (স্বেচ্ছায় সরকারি কর্মচারীকে আঘাত), ৩২৩ (মারপিট), ৫০৪ (শান্তি ভঙ্গ করার উদ্দেশ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে অপমান), ১২০-বি (অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র), এবং ১৪৯ ধারাও দেওয়া হয় বলে খবর। অভিযোগ ২০১৮ সালের ১৯ ও ২০ ফেব্রুয়ারি কেজরিওয়ালের বাসভনে ঘটে আসল ঘটনা। ওই দিন মধ্যরাতে অংশু প্রকাশের উপর হামলার ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ করা হয়। অভিযোগ ওই বৈঠকে প্রকাশকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন কেজরিওয়ালই। কিন্ত তারপর তাকে ইচ্ছাকৃত ভাবে অপমান করা হয় এমনকী তার গায়ে হাতও তোলা হয় বলে অভিযোগ।
পরবর্তীতে
অংশু
প্রকাশের
অভিযোগের
ভিত্তিতে
দায়ের
হয়
মামলা।
আপ
বিধায়কদের
দ্বারাই
তিনি
লাঞ্চিত
হন
বলে
জানান।
কেজরিওয়াল
এবং
সিসোদিয়া
ছাড়াও
বিধায়ক
আমানতুল্লাহ
খান,
প্রকাশ
জারওয়াল,
নিতিন
ত্যাগী,
ঋতুরাজ
গোবিন্দ,
সঞ্জীব
ঝা,
অজয়
দত্ত,
রাজেশ
ঋষি,
রাজেশ
গুপ্ত,
মদন
লাল,
পারভীন
কুমার
এবং
দীনেশ
মোহানিয়ার
দিকেও
ওঠে
আঙুল।
এমনকী
অভিযোগের
সত্যতা
নিয়েও
প্রশ্ন
তোলা
হয়
সরকারের
তরফে।
এমতাবস্থায়
এই
মামলায়
অব্যহতি
মেলায়
স্বভাবতই
স্বস্তিতে
কেজরি
শিবির।