সভাপতি নির্বাচনের সময় ভারত জোড়ো যাত্রা! রাহুল গান্ধী কোথায় ভোট দেবেন জানাল কংগ্রেস
দলের ইতিহাসে ২৪ বছর পরে সভাপতি হতে চলেছেন গান্ধী পরিবারের বাইরের কেউ। সেই জন্য নির্বাচন সোমবার ১৭ অক্টোবর। ৯ হাজার ওপরে প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির প্রতিনিধি মল্লিকার্জুন খারগে এবং শশী তারুরে মধ্যে থেকে বেছে নেবেন একজনকে।
দলের ইতিহাসে ২৪ বছর পরে সভাপতি হতে চলেছেন গান্ধী পরিবারের বাইরের কেউ। সেই জন্য নির্বাচন সোমবার ১৭ অক্টোবর। ৯ হাজার ওপরে প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির প্রতিনিধি মল্লিকার্জুন খারগে এবং শশী তারুরে মধ্যে থেকে বেছে নেবেন একজনকে। এদিকে এই নির্বাচনের সময় ভারত জোড়ো যাত্রায় ব্যস্ত রয়েছেন রাহুল গান্ধী। তিনি রয়েছেন কর্নাটকে। দলের প্রাক্তন সভাপতি কোথায় ভোট দেবেন, তা নিয়ে জল্পনা তৈরি হতেই কংগ্রেসের তরফে বিষয়টি স্পষ্ট করা হয়েছে।
|
কোনও জল্পনাই নেই
ভারত
জোড়ো
যাত্রায়
যোগ
দিয়ে
কর্নাটকের
বল্লারি
সাঙ্গানাকাল্লুতে
রয়েছেন
প্রাক্তন
কংগ্রেস
সভাপতি
রাহুল
গান্ধী।
এব্যাপারে
জয়রাম
রমেশ
জানিয়েছেন,
দলের
সভাপতি
নির্বাচনে
ভারত
জোড়ো
যাত্রার
একটি
ক্যাম্পসাইটে
ভোট
দেবেন
রাহুল।
তাঁর
সঙ্গে
ভোট
দেবেন
যাত্রায়
অংশ
নেওয়া
৪০
জন
পিসিসির
প্রতিনিধিও।
জয়রাম
রমেশ
আরও
বলেছেন,
কংগ্রেসের
সভাপতি
নির্বাচনের
জন্য
রাহুল
গান্ধী
কোথায়
ভোট
দেবেন,
সে
বিষয়ে
কারও
কারও
মনে
প্রশ্ন
থাকলেও,
এব্যাপারে
কোনও
জল্পনা
করা
উচিত
নয়।
সোমবার ভারত জোড়ো যাত্রার বিশ্রাম
কংগ্রেসের তরফে জানানো হয়েছে, সোমবার ভারত জোড়ো যাত্রার বিশ্রামের দিন। কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচনের কারণেই এই দিনটিকে বিশ্রামের দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। ভোটের তাৎপর্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে জয়রাম রমেশ জানিয়েছেন, কংগ্রেসের ১৩৭ বছরের ইতিহাসে এনিয়ে ষষ্ঠবার সভাপতি পদে নির্বাচন হতে চলেছে।
সোনিয়া-প্রিয়ঙ্কা ভোট দেবেন দিল্লিতে
কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচনে বিভিন্ন প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির ৯ হাজারের বেশি সদস্য সোমবার ভোট দেবেন। সোনিয়া গান্ধী, প্রিয়ঙ্কা গান্ধী, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং ভোট দেবেন দিল্লিতে এআইসিসির সদর দফতরে। দিল্লিতে দুটি ভোটদান কেন্দ্র করা হয়েছে। এআইসিসির সদর দফতর ছাড়াও অপর কেন্দ্রটি করা হয়েছে দিল্লি প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির অফিসে। ভোট নেওয়া হবে সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৪ টে পর্যন্ত। এবারের নির্বাচনে রাহুল গান্ধী প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া পরে সোনিয়া এবং প্রিয়ঙ্কা গান্ধীও লড়াই না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। যার ফলে ২৪ বছর পরে এমন একজন কংগ্রেসের সভাপতি হওয়া নিশ্চিত যিনি কিনা গান্ধী পরিবারের কেউ নন।
পরিবর্তনের প্রার্থী তারুর
দলের সভাপতি নির্বাচনে শশী তারুর নিজেকে পরিবর্তনের প্রার্থী হিসেবে প্রচার করেছেন। অন্যদিকে মল্লিকার্জুন খারগেকে বেসরকারি অফিসিয়াল প্রার্থীও বলছেন অনেকে। কেননা তাঁকে কংগ্রেসের অনেক সিনিয়র নেতা সমর্থন করতে চলেছেন। এব্যাপারে শশী তারুর বলেছেন, দলের তরুণরা এবং নিচুতলার নেতারা তাঁকে সমর্থন করছেন।
হিন্দিতে MBBS পাঠ্য বই! ভোপালের অনুষ্ঠানে প্রকাশ করলেন অমিত শাহ