বন্যার জমা জলে থমকে গিয়েছে বেঙ্গালুরুর জনজীবন! দুর্ভোগের পিছনের সম্ভাব্য কারণগুলি
দেশের বিভিন্ন শহর বর্ষাকালে অতিবর্ষায় জলমগ্ন হয়ে পড়ে। যার প্রভাব পড়ে জনজীবনে। তবে বিভিন্ন শহরের বিভিন্ন রকমের ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এছাড়াও আবহাওয়াহত বৈশিষ্ট্যও আলাদা। তবে শহরগুলিতে জলজমার কারণ কিন্তু একই। শহর তৈর
দেশের বিভিন্ন শহর বর্ষাকালে অতিবর্ষায় জলমগ্ন হয়ে পড়ে। যার প্রভাব পড়ে জনজীবনে। তবে বিভিন্ন শহরের বিভিন্ন রকমের ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এছাড়াও আবহাওয়াহত বৈশিষ্ট্যও আলাদা। তবে শহরগুলিতে জলজমার কারণ কিন্তু একই। শহর তৈরি পরিকল্পনার অভাব ছাড়াও অন্য পরিকাঠামো অপ্রতুল হওয়ার কারণে স্তব্ধ হয়ে পড়ে জনজীবন।
উপকূলের শহরগুলির চ্যালেঞ্জ
মুম্বই, চেন্নাইয়ের মতো উপকূলের শহরগুলির চ্যালেঞ্জ সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাস। জোয়ার খুব বেশি হলে শহরগুলিতে জল ঢুকে যায়। ড্রেনগুলিকেও প্রভাবিত করে। এক্ষেত্রে যদি সমস্যার সমাধান করতে হয়, তাহলে শহরগুলির পরিকাঠামোগত উন্নয়নের পাশাপাশি সেখানকার বাস্তুতন্ত্র সম্পক্তে ভালভাবে বোঝার প্রয়োজন রয়েছে।
শহরে পরিবর্তনের প্রভাব
এবারে
অতিবৃষ্টি
এবং
তার
ফল
হিসেবে
বন্যা
হয়
বেঙ্গালুরুতে।
বেঙ্গালুরুর
অবস্থান
কিছুটা
ওপরে
হলেও.
তা
কাবেরি
এবং
পোন্নাইয়ার
নদীর
জলভাগরে
ভাগ
করেছে।
শহরে
এমন
অনেক
ড্রেন
রয়েছে,
যা
দুই
নদীতে
গিয়ে
পড়েছে।
সাধারণভাবে
জনবসতিগুলি
একটু
ওপরে
থাকত
আর
নিচু
এলাকাগুলিতে
কৃষিকাজ
হত।
জমিগুলিতে
সেচ
দেওয়ার
জন্য
জল
ধরে
রাখার
জন্য
বাঁধ
কিংবা
হ্রদ
তৈরি
করা
হয়েছিল।
আর
অতিরিক্ত
জল
নিচের
দিকে
যাওয়ার
জন্য
খাল
কিংবা
ড্রেনও
তৈরি
করা
হয়েছিল।
ইতিহাস
ঘাঁটলে
দেখা
যায়
১৯০১
সালে
শহরের
জনসংখ্যা
ছিল
১.৬
লক্ষ।
আর
আজ
তা
এককোটিরও
বেশি।
জনসংখ্যা
বাড়তে
থাকায়
দমির
চাহিগা
বাড়ে
এবং
শহরের
বিস্তার
হয়।
বিভিন্ন
এলাকার
পরিবেশগত
অবস্থান
উপেক্ষা
করেই
নির্মাণ
হয়েছে।
যার
জেরে
শহরের
মূল
ভূসংস্থানের
পরিবর্তন
হয়েছে।
এমন
কী
ছোট
ড্রেনগুলি
অদৃশ্য
হয়ে
গিয়েছে।
বেড়েছে বাধা
শহরে
যেসব
নতুন
কাঠামো
তৈরি
হয়েছে,
তাতে
জলের
চলাচলে
বাধা
তৈরি
হয়েছে।
সেখানে
ব্যক্তিগত
ড্রেনগুলি
অদৃশ্য
হয়ে
গিয়েছে।
আর
সরকারি
ড্রেনগুলি
অতিরিক্ত
জল
যাওয়ার
ক্ষেত্রে
অপযাপ্ত
প্রমাণিত
হয়েছে।
আর
খালগুলিও
অতিবৃষ্টির
জল
পরিবহণে
অক্ষম
হয়ে
পড়েছে।
শহরের
পয়ঃপ্রণালির
প্রবাহও
খালগুলির
প্রবাহে
বাধা
তৈরি
করেছে।
উপত্যকায়
বাধার
কারণে
বেঙ্গালুরুতে
বন্যা
ও
স্তব্ধতা
বাড়িয়েছে
তবে
উপত্যকার
বাইরে
বন্যর
ঘটনা
তেমন
ঘটেইনি।
নির্মাণেই পরিবর্তন
স্থানীয়দের
একাংশ
বলছেন
অপরিকল্পিত
নির্মাণেই
ভূ-সংস্থানের
পরিবর্তন
করেছে।
যার
জেরে
ট্রেন
ও
কালভার্ট
অপর্যাপ্ত
প্রমাণিত
হয়েছে।
উপত্যকার
মাঝখান
দিয়ে
বেঙ্গালুরু
এক্সপ্রেসওয়ে
তৈরি
করা
হয়েছিল।
সেই
সময়েই
সেখানকার
জলের
প্রবাহে
ব্যাপক
বাধা
পড়ে।
অন্যদিকে
শহরে
মাস্টার
প্ল্যানও
উপত্যকাকে
সম্পূর্ণভাবে
রক্ষা
করতে
পারেনি।
বলা
যেতে
পারে
যে
মাস্টার
প্ল্যান
করা
হয়েছিল
তা
সফল
হয়নি।
জমি
ব্যবহারে
পরিকল্পনাতেও
ছিল
ত্রুটি।
অপরিকল্পিত
নগরায়নের
ফলে
মাটিতে
জল
ধারণ
ক্ষমতারও
পরিবর্তন
হয়।
আর্থিক উৎসের খোঁজ! দেশ জুড়ে অস্বীকৃত রাজনৈতিক দলগুলির বিরুদ্ধে তল্লাশি আয়কর দফতরের