হরিদ্বারে আটকে বাঙালি তীর্যযাত্রীরা, রাজ্যে সরকারকে দায়ী করে বিক্ষোভ গঙ্গার ঘাটে
হরিদ্বারে আটকে বাঙালি তীর্যযাত্রীরা, রাজ্যে সরকারকে দায়ী করে বিক্ষোভ গঙ্গার ঘাটে
করোনা পরিস্থিতিতে যখন দেশে বিভিন্ন জায়গায় আটকে পড়া পরিযায়ী শ্রমিকদের ফেরানো হচ্ছে তখন হরিদ্বারে আটকে থাকা বাঙালি তীর্থযাত্রীরা এখনও ফিরতে পারছেন না। মুখ্যমন্ত্রীর সদিচ্ছার অভাবেই এই পরিস্থিতি বলে অভিযোগ করে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা।
হরিদ্বারে বিক্ষোভ বাঙালি তীর্থযাত্রীদের
হরিদ্বারে এখনও আটকে রয়েেছন বাঙালি তীর্থ যাত্রীরা। মুখ্যমন্ত্রীর সদিচ্ছার অভাবে তাঁরা ফিরতে পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেছেন। প্রতিবাদে হরিদ্বারের বিষ্ণুঘাতে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন তাঁরা। এবং মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে স্লোগানও দিয়েছেন তাঁরা। উত্তরাখণ্ডের পর্যটন আধিকারিকের সাহায্যে রাজ সরকারের কাছে সাহায্যের বার্তা দিয়েছেন পাঠিয়েছেন তাঁরা।
সংকটে বাঙালি তীর্থযাত্রীরা
হরিদ্বারে গত ৪০ দিন ধরে আটকে রয়েছে একাধিক বাঙালি তীর্থযাত্রী। কিন্তু রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে তাণদের ফেরানোর কোনও উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না। কোনও সাহায্যও তাঁরা পাচ্ছেন না বলে জানিয়েছেন। শরণার্থীদের মত অত্যন্ত দুরবস্থার মধ্যে দিন যাপন করছেন তাঁরা।
পরিযায়ী শ্রমিকদের ফেরানোর উদ্যোগ
এদিকে বিভিন্ন রাজ্যে আটকে থাকা রাজ্যের শ্রমিকদের জন্য বিশেষ ট্রেন চালানো হচ্ছে। ইতিমধ্যেই কেরল এবং রাজস্থান থেকে শ্রমিকরা এসে পৌঁছেছে। তবে মহারাষ্ট্র থেকে রাজ্যের শ্রমিকদের ফেরাতে নারাজ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে করোনা সংক্রমণ সবচেয়ে বেশি বলেই এই সিদ্ধান্ত বলে মনে করা হচ্ছে।
রাজ্যকে চিঠি কর্নাটক সরকারের
এদিকে কর্নাটকে রাজ্যের কতজন শ্রমিক রয়েছেন তা জানতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পা। আগেরদিনই তিনি পরিযায়ী শ্রমিকদের থেকে যেতে বলে তিনটি ট্রেন বাতিল করেছিলেন। পরে সমালোচনার চাপে ফের ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নেন।
বাড়িতে বসেই করতে পারবেন কোভিড–১৯ টেস্ট, এমনই কিট আনছে হায়দরাবাদের সংস্থা