SSC Scam: চার ঘনিষ্ঠের মুখোমুখি বসেও একাধিক প্রশ্নে স্পিকটি নট সুবীরেশ ভট্টাচার্য
মুখোমুখি জেরাতেও মুখ খুললেন সুবীরেশ ভট্টাচার্য। ফের একবার প্রাক্তন উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে নিজেদের উপাচার্যকে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে সিবিআই। আর এরপর থেকে দফায় দফায় জেরা করা হচ্ছে সুবীরেশকে। কিন্তু সব প্রশ্নে
মুখোমুখি জেরাতেও মুখ খুললেন সুবীরেশ ভট্টাচার্য। ফের একবার প্রাক্তন উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে নিজেদের উপাচার্যকে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে সিবিআই। আর এরপর থেকে দফায় দফায় জেরা করা হচ্ছে সুবীরেশকে। কিন্তু সব প্রশ্নের উত্তর তিনি এড়িয়ে যাচ্ছেন বলেই খবর।
এই অবস্থায় সুবীরেশ ভট্টাচার্য ঘনিষ্ঠ ৪ কর্মীকে তলব করে সিবিআই। আজ সোমবারই তাঁদের হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। সেই মতো কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিকদের মুখোমুখি হন ওই চার কর্মী।
স্পিকটি নট হয়ে যান এসএসসির প্রাক্তন চেয়ারম্যান।
প্রথমে আলাদা ভাবে একাধিক প্রশ্ন ওই চার আধিকারিককে করেন তদন্তকারীরা। প্রথমে একসঙ্গে এবং আলাদাভাবেও জেরা করা হয়। আর এরপরেই সুবীরেশের মুখোমুখি ওই চার ঘনিষ্ঠকে বসানো হয় বলে খবর। যেখানে একাধিক প্রশ্ন তদন্তকারীরা করেন বলে খবর। প্রথমে জানি না বা এই বিষয়ে তথ্য নিয়ে এড়িয়ে গেলেও পরে কার্যত স্পিকটি নট হয়ে যান এসএসসির প্রাক্তন চেয়ারম্যান। সিবিআইয়ের কোনও প্রশ্নই তাঁরা দেননি বলেই খবর।
জট খুলতে মরিয়া সিবিআই
এসএসসি দুর্নীতি মামলার জট খুলতে মরিয়া সিবিআই। এই বিষয়ে গত কয়েকদিন আগেই হাইকোর্টের প্রশ্নের মুখে পড়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এরপরেই আজ সোমবার সুবীরেশ ভট্টাচার্য ঘনিষ্ঠ ৪ কর্মীকে তলব করে সিবিআই। তাঁরাই নাকি ওএমআর শিটের তথ্য লোপাট করতেন। কার নির্দেশে সেটা করতেন তাঁরা তা জানতেই এই চার কর্মীকে ডেকে জেরা করতে চাইছে সিবিআই। আর এই বিষয়ে তথ্য জানতেই সুবীরেশের মুখোমুখি বসানো হয় চার জনকে। কেন তাঁদের সরানো হয়েছিল সেই বিষয়টিও জানতে চাইছেন তদন্তকারীরা। তাতে কিছুটা হলেও নিয়োগ বিতর্কের জট খুলবে।
তদন্তে সেভাবে সহযোগিতা করছেন না
স্কুল সার্ভিস কমিশনে যখন একের পর এক কেলেঙ্কারি ঘটে সেই সময়ে চেয়ারম্যান ছিলেন সুবীরেশ ভট্টাচার্য। যদিও তিনি নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন। তবে নিয়োগ সংক্রান্ত কেলেঙ্কারিতে সুবীরেশের অবদান রয়েছে বলেই মত কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। যদিও গ্রেফতারের পর থেকেই তদন্তে সেভাবে সহযোগিতা করছেন না সুবীরেশ। এমনটাই খবর। সব প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে যাচ্ছেন বলেই খবর। এই অবস্থায় মুখোমুখি বসিয়ে দুর্নীতির তদন্তের সূত্রে পৌঁছানোর চেষ্টা করছিলেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। কিন্ত্য তাতেও সেভাবে সফল হলেন না তাঁরা। ফলে এবার কীভাবে এগোবে সিবিআই তা নিয়ে শুরু হয়েছে একাধিক জল্পনা। আদালতের দ্বারস্থ হন কিনা সেটাই এখন দেখার
বলে রাখা প্রয়োজন, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে তদন্ত করছে সিবিআই। নিয়োগ কেলেঙ্কারির তদন্তে নেমে ইতিমধ্যে একাধিক প্রভাবশালীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সিবিআইয়ের জালে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীও।
মমতার 'দুয়ারে সরকার’-কে স্বীকৃতি দিল মোদী সরকার, বাংলা আবার ভারত সেরা