পছন্দ হয়নি মমতা-অভিষেকের প্রস্তাব! তারপরেই অখিলেশের দলে কপিল সিবাল
অভিষেক মনু সিংভি, পি চিদাম্বরম এবং কপিল সিবাল (Kapil subal) তৃণমূলের (trinamool congress) হয়ে কিংবা পশ্চিমবঙ্গ সরকারের হয়ে মামলা লড়েন। এঁদের মধ্যে অভিষেক মনু সিংভি তৃণমূলের সমর্থনেরাজ্যসভায় (Rahya Sabha) দিয়েছেন। ক
অভিষেক
মনু
সিংভি,
পি
চিদাম্বরম
এবং
কপিল
সিবাল
(Kapil
subal)
তৃণমূলের
(trinamool
congress)
হয়ে
কিংবা
পশ্চিমবঙ্গ
সরকারের
হয়ে
মামলা
লড়েন।
এঁদের
মধ্যে
অভিষেক
মনু
সিংভি
তৃণমূলের
সমর্থনে
রাজ্যসভায়
(Rahya
Sabha)
দিয়েছেন।
কপিল
সিবাল
খানিকটা
তেমনি
চেয়েছিলেন,
এমনটাই
খবর
সূত্রের।
কিন্তু
তাতে
বাদ
সাধেন
মমতা-অভিষেক
উভয়েই।
ফলে
শেষ
পর্যন্ত
সমাজবাদী
পার্টির
(sanajwadi
party)
হয়েই
রাজ্যসভায়
মনোনয়ন
জমা
দেন
কপিল
সিবাল।
|
সমাজবাদী পার্টির সমর্থনে মনোনয়ন জমা
এদিন উত্তর প্রদেশ থেকে রাজ্যসভায় মনোনয়ন দাখিল করেছেন কপিল সিবাল। সমাজবাদী পার্টি তাঁকে সমর্থন করছে। তবে তার আগে কপিল সিবাল কংগ্রেসের সদস্যপদে ইস্তফা দিয়েছেন। এদিন মনোনয়ন জমা দেওয়ারপরে তিনি জানান ১৬ মে তিনি কংগ্রেস থেকে পদত্যাগ করেছেন। এদিন তিনি এসপি প্রধান অখিলেশ যাদব এবং সাংসদ রামগোপাল যাদবকে পাশে বসিয়ে মনোনয়ন জমা দেন।
এসেছিলেন মমতা-অভিষেকের কাছে
তবে
অখিলেশের
দল
সমাজবাদী
পার্টি
নয়,
বর্ষীয়ান
আইনজীবী
কপিল
সিবালের
পছন্দের
ছিলেন
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়।
তিনি
রাজ্যসভার
আসনে
তৃণমূলের
সমর্থন
চাইতে
কালীঘাটে
গিয়ে
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়
এবং
অভিষেক
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
সঙ্গে
কথা
বলেছিলেন।
সূত্রের
খবর
অনুযায়ী,
উভয়েই
কপিল
সিবালকে
জানিয়ে
দিয়েছিলেন,
রাজ্যসভায়
যেতে
গেলে
সরাসরি
তৃণমূলে
যোগ
দিতে
হবে।
সেই
প্রস্তাব
পছন্দ
হয়নি
সিবালের।
ফলে
আলোচনা
আর
না
এগনোয়
কপিল
সিবাল
যোগাযোগ
করেন
অখিলেশ
যাদবের
সঙ্গে।
উত্তর প্রদেশের নির্বাচনে ভাল ফল এসপির
২০১৭ সালের তুলনায় ২০২২ সালে অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টি উত্তর প্রদেশে ভাল ফল করেছে। এবার তাদের রাজ্যসভায় আসনও বাড়বে। সেই পরিস্থিতিতে কপিল সিবালের অনুরোধ ফেলেনি তারা।সিবালকে সমর্থন করার পাশাপাশি এসপি জানায়, এব্যাপারে কপিল সিবালকে দলে না যোগ দিলেও হবে।
তৃণমূলের সঙ্গে কথা শুরু করেছিলেন সিবাল
জানা
গিয়েছে,
কপিল
সিবালই
প্রথম
তৃণমূলের
সঙ্গে
আলোচনা
শুরু
করেছিলেন।
তিনি
রাজ্যসভায়
তৃণমূলের
এক
সাংসদকে
বলেছিলেন,
কংগ্রেসের
সাংসদ
হিসেবে
মেয়াজ
ফুরোচ্ছে।
কিন্তু
তিনি
আর
কংগ্রেস
সদস্য
হিসেবে
রাজ্যসভায়
যেতে
চান
না।
তৃণমূল
কি
তাঁকে
সমর্থন
করবে,
এই
প্রশ্নের
উত্তরে
পশ্চিমবঙ্গের
শাসকদল
বলেছিল
প্রাথমিকভাবে
আপত্তি
নেই।
তারা
মনে
করেছিল
সিবাল
তৃণমূলে
যোগ
দিয়ে
তৃণমূলের
টিকিটে
রাজ্যসভায়
প্রার্থী
হবেন।
সেই
সময়
কপিল
সিবাল
জানিয়ে
দেন,
তিনি
সরাসরি
দলে
যোগ
না
দিয়ে
নির্দল
হিসেবে
প্রতিদ্বন্দ্বিতা
করতে
চান।
যা
খারিজ
করে
দেন
তৃণমূল
সুপ্রিমো
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়
এবং
সর্বভারতীয়
সাধারণ
সম্পাদক
অভিষেক
বন্দ্যোপাধ্যায়।
উত্তরাখণ্ডে ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনা! পশ্চিমবঙ্গের ৫ পর্যটক-সহ ৬ জনের মৃত্যু