পেট্রোপণ্য হোক বা অত্যাবশ্যকীয় পণ্য, পাইকারি মুদ্রাস্ফীতি ভাঙছে অতীতের সমস্ত রেকর্ড
মহামারির জের, পাইকারি মুদ্রাস্ফীতির জেরে নাভিশ্বাস উঠছে আম-আদমির
পেট্রোপণ্য
হোক
বা
একাধিক
অত্যাবশ্যকীয়
পণ্য,
করোনা
মহামারির
মাঝেই
গোটা
দেশজুড়ে
লাগামছাড়া
মূল্যবৃদ্ধিতে
নাভিশ্বাস
ওঠছে
আম-আদমির।
এদিকে
খুচরো
মুদ্রাস্ফীতির
পাশাপাশি
পাইকারি
মুদ্রাস্ফীতিও
ক্রমেই
মাথাচাড়া
দিচ্ছে
গোটা
দেশজুড়ে।
বর্তমানে
পাইকারি
মূল্য
ভিত্তিক
মূদ্রাস্ফীতি
ফেব্রুয়ারিতে
টানা
দ্বিতীয়বার
বেড়ে
দাঁড়িয়েছে
৪.১৭
শতাংশ।
খাদ্য
ও
জ্বালানির
একটানা
মূল্যবৃদ্ধির
জেরেই
এই
সঙ্কট
বলে
মনে
করছে
ওয়াকিবহাল
মহল।
এদিকে জানুয়ারিতে পাইকারি মুদ্রাস্ফীতি ছিল ২.০৩ শতাংশ। যদিও গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে এই হার ছিল ২.২৬ শতাংশ। এদিকে কয়েকমাস একাধিক পণ্যের দাম মধ্যবিত্তের নাগালের মধ্যে থাকার পর ফেব্রুয়ারি থেকেই তা পুনরায় চড়তে শুরু করে। গোটা মাস জুড়ে প্রায় ১.৩৬ শতাংশ মুদ্রাস্ফীতি দেখা যায় বলে জানা যায়। সেখানেই জানুয়ারি তা ছিল কার্যত ঋণাত্মক গণ্ডিতে। পরিসংখ্যান বলছে বছরের শুরুতে এই হার ছিল (-) ২.৮০ শতাংশ।
লকডাউনের জেরে তীব্র আর্থিক মন্দার সাক্ষী হয়েছে গোটা ভারতই। এদিকে গত কয়েক মাস থেকেই খাদ্যদ্রব্যের পাশাপাশি একটানা বেড়ে চলেছে খাদ্যদ্রব্যের দাম। বড়সড় পারাপতন দেখা গিয়েছে জিডিপিতেও। এমনকী খুচরো মুদ্রাস্ফীতিতেও গত কয়েক বিগত কয়েক বছরের সমস্ত রেকর্ড ভেঙেছে ভারত। এবার পাইকারি মুদ্রাস্ফীতির ক্ষেত্রেও সেই একটানা দাম বৃদ্ধিতে চাপে সাধারণ মানুষ। একইসাথে হতাশার কথা শোনাচ্ছে কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স বা সিপিআই-র তথ্যও।