করোনা আবহে দু'গুণ বেড়েছে ব্যাঙ্ক জালিয়াতি! খোঁজ মেলেনি ১.৮৫ ট্রিলিয়ন টাকার
এক লক্ষ টাকা বা তার বেশি পরিমাণ টাকার জালিয়াতির হার বেড়েছে দুই গুণ। আরবিআই-এর নয়া রিপোর্টে এরকমই জানা যাচ্ছে। করোনা আবহে ২০২০ অর্থবর্ষে ১.৮৫ ট্রিলিয়ন টাকার পাত্তা পাওয়া যায়নি। তবে শুধু করোনা আবহে নয়, গত বছরও প্রচুর পরিমাণে জালিয়াতির ঘটনা সামনে আসে। তবে করোনা আবহে সেই জালিয়াতি আরও বেড়েছে।

৫০টি কেসেই ৭৬ শতাংশ জালিয়াতি
রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তথ্য অনুযায়ী, ঋণ আদায়ের ক্ষেত্রে সব থেকে বেশি জালিয়াতির সম্মুখীন হয়েছে ব্যাঙ্কগুলি। জালিয়াতির তালিকায় থাকা প্রথম ৫০টি কেসেই ৭৬ শতাংশ পরিমাণের অর্থ খুইয়েছে ব্যাঙ্কগুলি। তবে গত আর্থিক বছরের তুলনায়, চলতি অর্থবর্ষে কমেছে ব্যালেন্স-শিট সংক্রান্ত জালিয়াতির পরিমাণ।

বাজারে সবচেয়ে বেশি ঋণদাতা রাষ্ট্রয়াত্ত্ব ব্যাঙ্কগুলি
ব্যাঙ্কের মধ্যে, বাজারে সবচেয়ে বেশি ঋণদাতা হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে রাষ্ট্রয়াত্ত্ব ব্যাঙ্কগুলি, ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে তারাই সবচেয়ে বেশি পরিমাণে ব্যাঙ্ক জালিয়াতির জন্য দায়ী। এরপরেই রয়েছে বেসরকারি এবং বিদেশী ব্যাঙ্কগুলি।

অন্যান্য ক্ষেত্রে ২ শতাংশ জালিয়াতির কেস দেখা গিয়েছে
পাবলিক সেক্টর ব্যাঙ্কগুলি এই জালিয়তির ৮০ শতাংশ গুঁতো হজম করেছে। প্রাইভেট ব্যাঙ্কগুলি জালিয়াতির ক্ষেত্রে ১৮ শতাংশ কেসে লোকসানের মুখ দেখেছে। এছাড়া ইন্টারনেট ব্যাঙ্কিং সহ অন্যান্য ক্ষেত্রে ২ শতাংশ জালিয়াতির কেস দেখা গিয়েছে।

জালিয়াতির পরিমাণ দুই গুণ
২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে ব্যাঙ্ক জালিয়াতির পরিমাণ ছিল ৭১,৫৪৩ কোটি টাকা। দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের রিপোর্টে বলা হয়েছে, জালিয়াতির ঘটনা এবং ব্যাঙ্কের তরফে তা চিহ্নিত করার মধ্যে ২২ মাসের ব্যবধান রয়েছে।

থোড় বড়ি খাড়া, ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে যেভাবে ১-০ গোলে কংগ্রেসকে হারাল গান্ধী পরিবার