বিষ মদে বিহারে মৃত্যু অব্যাহত! কমপক্ষে ৫ জনের মৃত্যু, গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি বহু
ফের বিহার থেকে বিষমদে মৃত্যুর খবর। সিওয়ানের লাকারি নবীগঞ্জে বিষমদ খেয়ে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। বেশ কয়েকজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। সিওয়ানের জেলাশাসক অমিত পান্ডে জানিয়েছেন, এই মামলায় এখনও পর্যন্ত ১০ জনকে গ্রেফতার
ফের বিহার থেকে বিষমদে মৃত্যুর খবর। সিওয়ানের লাকারি নবীগঞ্জে বিষমদ খেয়ে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। বেশ কয়েকজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
সিওয়ানের জেলাশাসক অমিত পান্ডে জানিয়েছেন, এই মামলায় এখনও পর্যন্ত ১০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের পরে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
সরকারি আধিকারিকের প্রতিক্রিয়া
অভিষেক চন্দন নামে সিওয়ানের সরকারি এক আধিকারিক জানিয়েছেন, একজনকে সিওয়ান হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। এছাড়াও অসুস্থ অবস্থায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। বেশ কয়েকজনের চিকিৎসা চলছে সিওয়ান হাসপাতালে। তবে মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে নিশিচত হতে ময়নাতদন্ত করা হবে।
স্থানীয়দের প্রতিক্রিয়া
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সিওয়ানের নবীগঞ্জের বালা গ্রামে জনক বিন ও নরেশ বিন রাতে পেটে ব্যথার অভিযোগ করেছিলেন। তারপরে তারা চোখে দেখতে পাচ্ছেন না বলেও জানিয়েছিলেন। তাঁদেরকে সিওয়ান হাসপাতালে নিয়ে যান আত্মীয় পরিজনরা। সেখানে তাঁদের মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।
গ্রামে ক্যাম্প পুলিশের
বিষমদে মৃত্যুর বিষয়টি সামনে আসার পর থেকেই জেলা প্রশাসনের তরফে গ্রামে ক্যাম্প করা হয়েছে। গ্রাম প্রধান জানিয়েছেন দুজনকে সিওয়ান হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। তাঁরা বিষমদ খেয়েছিল বলে জানিয়েছেন গ্রাম প্রধান। গ্রামের বেশ কয়েকজন এখনও আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি বলে জানিয়েছেন তিনি। ঘটনার পরে গ্রামে পুলিশ ক্যাম্প করেছে বলে জানিয়েছেন গ্রাম প্রধান। এই ঘটনায় মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।
বিহারে বিষ মদে একের পর এক মৃত্যু
গত
২০২২-এর
২১
ডিসেম্বর
দানাপুরে
একটি
নর্দমায়
বেশ
কিছু
লুকিয়ে
রাখা
মদের
বোতল
উদ্ধার
করে
পুলিশ।
তারপরেই
এই
ঘটনা
ঘটল।
২০২১-এর
ডিসেম্বরে
বিহারের
ছাপড়ায়
বিষমদে
বহু
মানুষের
মৃত্যু
হয়।
সেই
৭০
জনের
বেশি
মানুষের
মৃত্যু
হয়েছিল।
বিহার
সরকারের
তরফে
সেই
সময়
স্পেশাল
ইনভেস্টিগেশন
টিম
গঠন
করা
হয়।
মদ
পাচার
ও
বিক্রির
অভিযোগে
বেশ
কয়েকজনকে
গ্রেফতার
করাও
হয়
সেই
সময়।
বিষ
মদে
মৃত্যুর
সেই
ঘটনার
পরে
স্থানীয়
বাসিন্দারা
রাজ্য
সড়ক
অবরোধ
করেন
এবং
জেলাপ্রশাসনের
বিরুদ্ধে
স্লোগান
দেন।
বিহার
বিধানসভায়
বিরোধীরা
মুখ্যমন্ত্রী
নীতীশ
কুমারকে
নিশানা
করেছেন
বিষমদের
বিষয়টি
নিয়ে।
প্রসঙ্গত
উল্লেখ
করা
প্রয়োজন
২০১৬-র
এপ্রিল
থেকে
নীতীশ
কুমারের
নেতৃত্বাধীন
সরকার
বিহারে
মদ
বিক্রি
এবং
খাওয়া
নিষিদ্ধ
ঘোষণা
করেছে।
তবে
প্রশাসনকে
ফাঁকি
দিয়ে
অনেকেই
মদ
বিক্রি
এবং
খাওয়ার
প্রক্রিয়া
চালিয়ে
যাচ্ছেন।
নামমাত্র বিধায়ক, নেই সাংগঠনিক ক্ষমতা! অনুব্রত গড়ে তৃণমূল বিধায়কের মন্তব্যে নিশানায় কে