'আমআদমি' উঠে আসছেন ন'হাজার বর্গফুটের ঝাঁ-চকচকে আবাসনে
আগের কংগ্রেসি মুখ্যমন্ত্রী শীলা দীক্ষিত থাকতেন মোতিলাল নেহরু মার্গের প্রাসাদোপম বাংলোয়। ছিল বিলাসব্যসনের হরেক উপকরণ। তখন তাঁকে বিঁধতে ছাড়েনি আমআদমি পার্টি। তার তুলনায় অবশ্য ভগবান দাস রোডের আবাসন অতটা বিলাসবহুল নয়। আবার আমআদমি ভাবমূর্তির সঙ্গেও তা মানানসই নয়। ন'হাজার বর্গফুট জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে এই আবাসন। পাঁচটি শয়নকক্ষ এবং সবুজ মখমলে মোড়া একটি বড় লন রয়েছে আবাসন চত্বরে। থাকছে গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি বা কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদেরও সাধারণত এত বড় আবাসন জোটে না। কেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল এখানে উঠে আসবেন, সেই ব্যাখ্যা অবশ্য দেয়নি আমআদমি পার্টি। তবে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে দিল্লি পুলিশ। কারণ গাজিয়াবাদের ঘিঞ্জি মহল্লায় অরবিন্দ কেজিরওয়ালের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা ছিল একশো শতাংশ। এখন আর সেটা হবে না।
কবে আসছেন নতুন ঠিকানায়?
সেটা অবশ্য পুলিশ জানাতে রাজি হয়নি। তবে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের স্ত্রী, দুই সন্তান এবং বৃদ্ধ বাবা-মাও আসবেন নয়া ঠিকানায়।