For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

বাজেট ২০১৭ : ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক আয়ে কর বসবে ৫ শতাংশ

স্বাধীনতার পরে এতবছরের ইতিহাসে এমন ঘটনা বুধবারই প্রথম ঘটল। আলাদা করে রেল বাজেট নয়, সাধারণ বাজেটের মধ্যেই রেল বাজেটকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই সংক্রান্ত সমস্ত আপডেট জানুন এখানে।

  • |
Google Oneindia Bengali News

সদে শুরু হয়ে গিয়েছে বাজেট অধিবেশন। মঙ্গলবার প্রথা মেনে সংসদে বাজেটের উদ্বোধনী ভাষণ দিলেন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়। ভাষণে অর্থনৈতিক ও সামাজিক নানা ক্ষেত্রে কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন রাষ্ট্রপতি। সরকারি নানা প্রকল্পের সাফল্যের খতিয়ান তিনি যেমন এদিন তাঁর ভাষণে তুলে ধরেছেন তেমনই সমাজের গরিব শ্রেণির মানোন্নয়নে কেন্দ্র সরকারের ইতিবাচক ভূমিকার কথাও তিনি তুলে ধরেন।

<strong>Budget 2017 সংক্রান্ত সমস্ত খবর একঝলকে জেনে নিন এই লিঙ্কে ক্লিক করে </strong>Budget 2017 সংক্রান্ত সমস্ত খবর একঝলকে জেনে নিন এই লিঙ্কে ক্লিক করে

এর পাশাপাশি নোট বাতিল, সন্ত্রাসবাদ ইস্যু সহ একাধিক ক্ষেত্রে নরেন্দ্র মোদী সরকারের নানা পদক্ষেপকে স্বাগত জানান রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়। এদিন বুধবার সংসদে বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি। এবং একইসঙ্গে এবছর একইদিনে রেল বাজেটও পেশ করা হবে।

বাজেট ২০১৭ : তিন লক্ষ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক আয়ে কোনও কর নয়

স্বাধীনতার পরে এতবছরের ইতিহাসে এমন ঘটনা এদিন বুধবারই প্রথম ঘটতে চলেছে। আলাদা করে রেল বাজেট নয়, সাধারণ বাজেটের মধ্যেই রেল বাজেটকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

<strong>কোন কারণে Budget 2017 বাকী সবকটির থেকে আলাদা? জেনে নিন</strong>কোন কারণে Budget 2017 বাকী সবকটির থেকে আলাদা? জেনে নিন

বাজেট সংক্রান্ত সমস্ত LIVE আপডেট সম্পর্কে জানতে চোখ রাখুন এই পাতায়।

  • ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত যাদের আয় তাদের কোনও আয়কর দিতে হবে না। ৫০ লক্ষ থেকে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত যাদের আয় তাদের ১০ শতাংশ সারচার্জ দিতে হবে।
  • যাদের বার্ষিক আয় ৩ লক্ষ থেকে ৩.৫ লক্ষ টাকা তাদের ২৫০০ টাকা আয়কর দিতে হবে। যাদের বার্ষিক আয় ৪.৫ লক্ষ টাকা তাঁরা ৮০সি ধারা মেনে বিনিয়োগ করলে আয়কর দিতে হবে না।
  • এর ফলে যে সমস্ত মানুষ বছরে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত রোজগার করেন তাদের আয়ে ৫০ শতাংশ সেভিংস করার সুযোগ পাবেন।
  • বর্তমানে যারা আয়কর দেন না তাদের জন্য যারা নিয়ম মেনে আয়কর দেন তাদের উপরে বেশি চাপ পড়ে। ফলে সকলকে যাতে কর ব্যবস্থার মধ্যে আনা যায় তাই ২.৫-৫ লক্ষ টাকার মধ্যে থাকা ব্যক্তিদের ৫ শতাংশ হারে কর দিতে হবে। আগে যা ছিল ১০ শতাংশ।
  • রাজনৈতিক দলগুলি চেক অথবা ডিজিটাল মোডে অনুদান নিতে পারবে। অনুদান নিতে আয়কর নিয়ম মেনে রাজনৈতিক দলগুলিকে কর দিতে হবে। সমস্ত নিয়ম মানলে তবেই আয়করের কোনও সমস্যায় পড়বে না কোনও দল।
  • রাজনৈতিক দলগুলির অনুদান নিয়ে এতবছরেও কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি কোনও সরকার। গ্রাহক ও গ্রহীতার অ্যাকাউন্ট আইনি পথ মেনে চললে, আয়কর দিলে তাতে ছাড় পাবে। ২০ হাজারের বেশি অনুদান নেওয়া যাবে না। দাতাকে তাঁর পরিচয় জানাতে হবে। একটি উৎস থেকে ২ হাজারের বেশি টাকা নেওয়া যাবে না।
  • তিন লক্ষ টাকার বেশি নগদে লেনদেন করা যাবে না। আইনি সংস্থাগুলির সঙ্গে কথা বলেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
  • মেক ইন ইন্ডিয়াকে সফল করতে শুল্ক বিভাগের কিছু বদল আনা হবে। ডিজিটাল ইকোনমিকে উৎসাহ দেবে কেন্দ্র সরকার।
  • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পগুলি দেশের সবচেয়ে বেশি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে। অথচ এদেরই সবচেয়ে বেশি কর দিতে হয়। ফলে বড় কোম্পানির সঙ্গে তারা পেরে ওঠে না। তাই এই বাজেটে ৫০ কোটি টাকা পর্যন্ত টার্নওভার রয়েছে এমন কোম্পানির আয়কর কমিয়ে ২৫ শতাংশ করা হল।

<strong>বাজেট নিয়ে কী প্রতিক্রিয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের</strong>বাজেট নিয়ে কী প্রতিক্রিয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের

  • বিল্ট আপের জায়গায় কার্পেট এরিয়ার মাপ ধরে কর নেওয়া হবে। শহুরে এলাকায় এটি ধার্য হবে। পাঁচ বছরের মধ্যে এমনটা করা হবে।
  • আয়কর থেকে আয় ১৭ শতাংশ হারে বেড়েছে ২০১৫-২০১৭ সালের মধ্যে দুই বছরে। ব্যক্তিগত আয়কর বেড়েছে ৩৪ শতাংশ যা আগে কখনও হয়নি।
  • আয়করের ক্ষেত্রে অনেক বেশি মানুষ কর ফাঁকি দিচ্ছেন। ফলে যারা কর দিচ্ছেন তাদের উপরে বেশি চাপ পড়ছে। নোট বাতিলের পরে যা তথ্য উঠে এসেছে তা চমকে দেওয়ার মতো। কোটি কোটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে হাজার হাজার কোটি টাকা জমা পড়েছে। এটাই ছিল নোট বাতিলের অন্যতম উদ্দেশ্যে।
  • প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ ২ লক্ষ ৭৪ হাজার কোটি টাকার বেশি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে পেনশনের টাকা পড়বে না।
  • নানা ঐতিহাসিক ঘটনাকে মাথায় রেখে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। মহাত্মা গান্ধীর জন্ম সার্ধশতবর্ষকে মাথায় রেখে নানা ঘটনাকে সামনে তুলে তা পালন করা হবে।
  • আর্থিক তছরুপের দায়ে অভিযুক্ত কেউ অথবা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের আইন মেনে কড়া ব্যবস্থা নেবে কেন্দ্র সরকার।
  • কেন্দ্রীয় ডিফেন্স সিস্টেম তৈরি হচ্ছে। এক জায়গা থেকেই সেনা জওয়ানরা রেলের টিকিট কিনতে পারবেন। অন্য নানা আর্থিক কাজ করতে পারবেন। এমন মোড তৈরি কার হচ্ছে। এর ফলে কাউকে লাইনে দাঁড়াতে হবে না।
  • ডিজিটাল পেমেন্টের দিকে আমরা এগিয়ে চলেছি। আমরা ডাইরেক্ট বেনিফিট ট্রান্সফারের দিকে সরকারের নজর রয়েছে। জিএসটি বড় পদক্ষেপ হতে চলেছে আগামিদিনে।
  • আধার পেমেন্ট সিস্টেম খুব শীঘ্রই সামনে আনা হবে। যাদের ডেবিট কার্ড, মোবাইল কোনওটাই নেই তারা এটি ব্যবহার করতে পারবেন। আশা করা হচ্ছে ২০১৭-১৮ তে ডিজিটাল লেনদেন কয়েক লক্ষ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে।
  • ডিজিটাল ইকোনমিকে ব্যবস্থায় আনা খুব গুরুত্বপূর্ণ। ভারত ডিজিটাল ইকোনমির দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে রয়েছে। ইতিমধ্যে ক্যাশলেস লেনদেন বেড়েছে। ১ কোটি ১৫ লক্ষ মানুষ ইতিমধ্যে ভীম অ্যাপস ব্যবহার করেছে।
  • প্রধানমন্ত্রী মুদ্রা যোজনা অনুযায়ী পিছিয়ে পড়াদের সাহায্য করা হবে। এর জন্য বাজেটে ২.৪৪ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হল। দলিত, গরিব, সংখ্যালঘুদের প্রধান্য দেওয়া হবে।
  • স্টক এক্সচেঞ্জে কোম্পানির লিস্টিংয়ের ক্ষেত্রে সরকারের নজর রাখবে। স্টেক হোল্ডারদের সুরক্ষিত রাখতে চেষ্টা করবে সরকার।
  • সাইবার নিরাপত্তা আরও কড়া করা হচ্ছে যাতে ডিজিটাল লেনদেনকে সুরক্ষিত করা যায়।
  • এফডিআই নীতি নিয়ে সরকার দৃঢ়তা দেখিয়েছে। অটোমেটিক রুটে অনলাইন প্রক্রিয়ায় এফডিআই বিনিয়োগ আসছে ভারতে। আগামিদিনে এতে আরও কিছু বদল আনবে সরকার।
  • পরিকাঠামো উন্নয়নে ৩৯৬১৩৫ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। যা সর্বকালীন রেকর্ড।
  • মোবাইল উৎপাদনকারীরা এদেশে বেশি করে বিনিয়োগ করছেন। ফলে সেক্ষেত্রে বিশেষ কিছু সুযোগ সুবিধা দেওয়া হবে।
  • সোলার পাওয়ারের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ২০ হাজার ওয়াট উৎপাদন করা হবে।
  • টেলিকম সেক্টর আমাদের দেশের অন্যতম বড় সংস্থা। ডিজিটাল পরিষেবা কম দামে ছড়িয়ে দেওয়া হবে। গ্রামীণ এলাকায় বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হবে।
  • টিয়ার ২ শহরে পিপিপি মডেলে বিমানবন্দরগুলির সংস্কার করা হবে।
  • ২ হাজার কিলোমিটার উপকূলবর্তী রাস্তা সংষ্কার করা হবে। সড়ক যোজনার অীন থাকা রাস্তাগুলিকে গুরুত্ব দিয়ে সারানো হবে।
  • শহরগুলিতে মেট্রো রেলের জন্য নতুন প্রকল্প নেওয়া হবে। মেট্রো রেল অ্যাক্ট তৈরি হবে।
  • রেলের হৃত গৌরব ফিরিয়ে আনতে সরকার প্রচেষ্টা চালাবে। এর জন্য বেশ কিছু প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। আইআরসিটিসি থেকে কাটা ই টিকিটে সার্ভিস চার্জ কাটা হবে না। অপারেটিং রেশিও কমে আনার চেষ্টা হবে।
  • পর্যটনের জন্য আলাদা করে রেল পরিষেবা চালানো হবে। ৫০০টি স্টেশনে লিফট ও এসকেলেটর থাকবে। সোলার পাওয়ার দেওয়া হবে অনেক স্টেশনে। ২০১৯ সালের মধ্যে কোচের টায়ার বায়ো টায়ারের করে দেওয়া হবে।
  • যাত্রীসুরক্ষা, স্বচ্ছ্বতা বিশেষ নজর দেওয়া হবে। ১ লক্ষ কোটি টাকা দেওয়া হচ্ছে যাত্রী সুরক্ষার জন্য। লোকহীন লেভেল ক্রসিং ২০১৯ সালের মধ্যে তুলে দেওয়া হবে।
  • রেল ভারতের লাইফলাইন। আমি সম্মানিত প্রথমবার একসঙ্গে রেল বাজেট পেশ করেত পেরে। ২০১৭-১৮ রেলের বরাদ্দ ১ ৩১ কোটি টাকা হল। এর মধ্যে ৫১ কোটি টাকা কেন্দ্র সরকার দেবে।
  • মজুরি নিয়ে সরকার এবছর নতুন পদক্ষেপ করছে। তপশিলি জাতির জন্য বাজেট ৫২৩৯৩ কোটি টাকা বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে। তপশিলি জাতির জন্য ৩১ হাজার কোটি টাকা ও ওবিসির জন্য ৪ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
  • ওষুধের ক্ষেত্রে নিয়ম নিয়ে কড়া হচ্ছে সরকার। মেডিক্যাল নানা যন্ত্রপাতির দাম সাধারণ মানুষের সাধ্যের মধ্যে আনা হচ্ছে।
  • স্নাতকোত্তরে ৫ হাজার মেডিক্যাল আসন বাড়ানো হচ্ছে।
  • দেশের মহিলাদের জন্য নানা প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। গর্ভবতী মহিলাদের প্রত্যেককে ৬ হাজার টাকা করে অ্যাকাউন্টে দিয়ে দেওয়া হবে।
  • পরিকাঠামো উন্নয়নে বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। হাউসিং ব্যাঙ্কের মাধ্যমে ২০ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হবে। হাউসিংয়ের ক্ষেত্রে ইতিমধ্যে কম সুদে ঋণ দেওয়া শুরু করেছে।
  • কালাজ্বর, কুষ্ঠের মতো রোগকে ভারত থেকে দূর করতে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হবে। ১.৫ লক্ষ স্বাস্থ্য কেন্দ্রকে নতুন করে গড়ে তোলা হবে।
  • বিদেশি ভাষা শেখানোর জন্য যুবসমাজকে উৎসাহ দেওয়া হবে যাতে বিদেশে কাজের সুযোগ তৈরি করতে সক্ষম হয় এদেশের যুবসমাজ।
  • ভোকেশনাল ট্রেনিং, আইটিআইয়ের ক্ষেত্রে সংস্থায় নিয়ে গিয়ে সরাসরি ট্রেনিং দেওয়া হবে যাতে শেখার ক্ষেত্রে আরও সুবিধা হয়
  • পর্যটনের ক্ষেত্রেও এবছর নতুন করে বাজেট বরাদ্দ করেছে সরকার।
  • সরকার গ্রামীণ এলাকার মানুষের উন্নয়ন ও কৃষকের উন্নয়নের লক্ষ্যে ব্রতী সরকার। সবমিলিয়ে মোট ১ লক্ষ ৮৭ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে।
  • যুব সমাজের জন্য নানা পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। বিজ্ঞান ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। স্থানীয় এলাকায় বিজ্ঞানের নানা কাজকে উৎসাহ দেওয়া হবে। নতুন উদ্ভাবনকে উৎসাহ দেওয়া হবে।
  • আইটিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে কেন্দ্র। উচ্চ পর্যায়ের আইটির কাজ করতে নানা পরিকল্পনা করা হয়েছে। এক্ষেত্রে অধিক গুরুত্ব দেওয়া হবে এই আর্থিক বছরে।
  • স্বচ্ছ্ব ভারত মিশনের দারুণ সাড়া পাওয়া গিয়েছে। ৪২ শতাংশ থেকে বেড়ে তা হয়েছে ৬০ শতাংশে। খোলা জায়গায় শৌচালয়ের কাজ কমছে। আর্সেনিক নিয়েও কেন্দ্রের পরিকল্পনা রয়েছে।
  • ২০১৯ সালের মধ্যে ১ কোটি নতুন বাড়ি তৈরি করা হবে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা অনুযায়ী তাই তার বরাদ্দ বেড়ে ২১ হাজার কোটি টাকা করা হয়েছে।
  • প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনায় ১ হাজার ৩৮ কিলোমিটার রাস্তা প্রতিদিন তৈরি হচ্ছে। আগে তা ছিল ৭৩ কিলোমিটার প্রতি দিন।
  • মনরেগায় মহিলাদের অন্তর্ভুক্তি আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। এবছর মনরেগায় বরাদ্দ বেড়ে হয়েছে ৪৮ হাজার কোটি টাকা। আগের বার তা ৩৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ছিল।
  • ডেয়ারি ক্ষেত্রে কৃষকরা অতিরিক্ত আয় করেন। দুধ প্রসেসিং পরিকাঠামোতে ৮ হাজার কোটি টাকা দিতে তা গড়ে তোলা হবে ৩ বছরের মধ্যে।
  • ৩ হাজার কোটি টাকা গ্রামীণ এলাকায় খরচ করা হয়। ১ কোটি বাড়ি তৈরি করা হবে। ২০১৯ সালের মধ্যে এটা করা হবে। গ্রামীণ এলাকায় বেশি নজর দেওয়া হবে। মহাত্মা গান্ধীর সার্ধশতবর্ষ উপলক্ষ্।যে এমনটা করবে কেন্দ্র।
  • কৃষকেরা যাতে ফসলের জন্য বেশি টাকা পায় তা দেখবে সরকার। এছাড়া ডিজিটাল ব্যবস্থাকেও কৃষকদের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।
  • ফসল বিমা যোজনা চালু করা হচ্ছে। এর ফলে ৩০-৪০ শতাংশ জমিকে কভারেজ এরিয়ার মধ্যে আনবে। ৯ হাজার কোটি টাকা এর জন্য বরাদ্দ করা হল।
  • বিশেষ করে পূর্ব দিকে রাজ্য ও জম্মু ও কাশ্মীরে বিনিয়োগ বাড়বে। চাষিকা সমবায় থেকে ঋণ পাবেন। নাবার্ড কম্পিউটার ইনস্টলের জন্য ১৯ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ পাবে।
  • কৃষকরা এবছরে দারুণ কাজ করেছে। এবছর চাষের জমির পরিমাণ বেড়েছে। কৃষকরা যাতে আরও বেশি ফসল ফলাতে পারেন তার জন্য তাদের সবরকম সাহায্য কারা হবে। ২০১৭-১৮ বছরে ১০ লক্ষ কোটি টাকা কৃষকদের ঋণ দেবে কেন্দ্র সরকার।
  • আমরা কৃষকদের আয় সামনের পাঁচ বছরে দ্বিগুণ করা হবে। স্বাস্থ্য ও বিমার সুবিধা আনা হবে। সমস্তটাই করা হবে দরিদ্রদের কথা ভেবে।
  • রেল ও সাধারণ বাজেটকে একসঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া এক ঐতিহাসিক ঘটনা। সাম্রাজ্যবাদী শক্তির তৈরি করা যে প্রথা তা আমরা ভেঙে দিতে পেরেছি।
  • সমস্ত পুরনো প্রকল্প ও নতুন প্রকল্প সামনের বছরের আগেই তা শেষ করার প্রচেষ্টা করা হবে।
  • আমাদের মূল্যবৃদ্ধির লক্ষ্যের উপরে আরবিআইয়ের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে। এবম পুরোটাই হবে গরিব পিছিয়ে পড়া অংশকে তুলে আনার জন্য।
  • একইসঙ্গে নানা জনকল্যাণমূলক প্রকল্প গ্রহণ করতে চলেছি। আমাদের সার্বিক লক্ষ্য হল গ্রামে আরও বেশই বিনিযোগ করা ও দারিদ্র দূরীকরণ।
  • কিছুদিনের মধ্যেই দেশের নোট বাতিলের পরিস্থিতি ঠিক হয়ে যাবে। আইএমএফ ও বিশ্বব্যাঙ্ক মতে আমাদের বৃদ্ধির হার অনেকটা বাড়তে চলেছে।

    Demonetisation এর কী প্রভাব পড়বে Budget 2017 এর উপরে?

    • আমাদের মতে নোট বাতিল হওয়ায় বৃদ্ধির হার আরও বাড়বে এবং সেই টাকা আমরা গরিবদের উপরে খরচ করতে পারব। এবং ব্যাঙ্কগুলি কম সুদে টাকা দিকে পারবে। এতে ভারতবাসীর জীবনই অনেক সুন্দর হবে।
    • নোট বাতিলের মতো সাহসী পদক্ষেপ সরকার নিয়েছে। ফলে দুর্নীতির মতো বা সমান্তরাল অর্থনীতির বিরুদ্ধে, জাল টাকার বিরুদ্ধে, সন্ত্রাসবাদীদের টাকা যোগানের মতো ঘটনার বিরুদ্ধে আমরা সুফল পাব। আর এসবই হয়েছে আমজনতার কথা ভেবে।
    • মূল্যবৃদ্ধির হার ৬ থেকে কমে ৩ শতাংশে নেমে এসেছে।
    • কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ঘাটতি কমে জিডিপির ০.৩ শতাংশ নেমে এসেছে।
    • বিদেশি মুদ্রার ভান্ডার সন্তোষজনক হারে বেড়েছে।
    • সবমিলিয়ে আমাদের সরকার খুব ভালো জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে।
    • আইএমএফ মনে করছে ভারত সারা পৃথিবীক মধ্যে অন্যতম দ্রুত হারে অর্থনীতি বৃদ্ধি করছে।
    • ভারত সারা বিশ্বে ৬ নম্বরে রয়েছে উৎপাদনের বিচারে। আর তা সম্ভব হয়েছে ভালো সংষ্কারের ফলে।
    • মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সুদ বাড়ানোর ফলে আমাদের দেশে বিনিয়োগ করবে। তেলের দাম বাড়ছে তবে মনে করছি তেল কোম্পানিগুলি এর থেকে বেরনোর পথ বের করবে।
    • আমাদের ফোকাস হবে যুব সমাজের জন্য আরও বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা।
    • কালো টাকার বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হয়েছে। সরকার এখন জনগনের টাকাকে রক্ষা করে চলেছে। আগামিদিনে তা আরও জোরদার হবে।
    • বাজেট পেশ করছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি।
    • তবে সেই আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন অধ্যক্ষ সুমিত্রা মহাজন।
    • ই আহমেদের মৃত্যুতে শোকজ্ঞাপন করে এদিনের মতো সংসদে বাজেট পেশ মুলতুবি রাখা হোক। এমনটাই আবেদন জানালেন লোকসভায় কংগ্রেস দলনেতা মল্লিকার্জুন খারগে।
    • শুরু হল সাধারণ বাজেট পেশ প্রক্রিয়া। ই আহমেদকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন অধ্যক্ষ সুমিত্রা মহাজন। সাংসদদের উঠে দাঁড়িয়ে শ্রদ্ধা জানাতে অনুরোধ অধ্যক্ষের।
    • ই আহমেদকে শ্রদ্ধা জানিয়ে এদিন বাজেট স্থগিত রাখা হোক। কেন্দ্র স্বেচ্ছাচার চালাচ্ছে : কংগ্রেস নেতৃত্ব
    • বাজেটের কপি নিয়ে আসা হচ্ছে সংসদ ভবনে।

    • বাজেট পিছোতে পারে কারণ বর্তমান সংসদের কোনও সাংসদ প্রয়াত হলে একদিন সভা মুলতুবি থাকে। তবে অধ্যক্ষ সুমিত্রা মহাজন এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন। এদিকে অরুণ জেটলি সংসদের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে গিয়েছেন।

    • সাংসদ ই আহমেদ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে এদিন প্রয়াত হয়েছেন। মঙ্গলবার বাজেট অধিবেশন শুরুর পরই অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি।
English summary
Finance Minister Arun Jaitely will present Union Budget 2017-18 in Lok Sabha. Get live updates on Budget 2017 along with key highlights and announcements.
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X