কীভাবে উমর ফৈয়াজকে খুন করেছে জঙ্গিদের দল, জানাল সেনাবাহিনী
৯ তারিখ রাতে বিয়ে বাড়ি থেকে অপহরণ করা হয়েছিল সেনা অফিসার উমর ফৈয়াজকে। একাধিক গুলিতে বিদ্ধ উমরের দেহ মিলেছিল পরের দিন।
কাশ্মীরের
সোপিয়ান
জেলার
হারমেইন
গ্রামের
মানুষকে
শিক্ষা
দিতে
চেয়েছিল
জঙ্গিদের
দল।
আর
সেই
কারণেই
খুন
করা
হয়েছে
২২
বছরের
সেনা
অফিসার
উমর
ফৈয়াজকে।
কারণ,
সম্প্রতি
হিজবুল
মুজাহিদিনের
পক্ষ
থেকে
হারমেইন
গ্রাম
এবং
তার
সংলগ্ন
এলাকাগুলিতে
হুঁশিয়ারি
দেওয়া
হয়েছিল।
এই
হুঁশিয়ারিতে
বলা
হয়েছিল,
যারা
সেনাবাহিনী
বা
পুলিশে
যোগ
দেবে
তাঁদের
হত্যা
করা
হবে।
২২
বছরের
সেনা
অফিসার
উমর
ফৈয়াজকে
খুন
করার
পিছনে
এই
কারণই
আছে
বলে
দাবি
করছে
সেনাবাহিনী।
তারা
জানিয়েছে,
উমরের
খুনের
সঙ্গে
অন্তত
৬
জঙ্গি
জড়িত।
উমরকে
অপহরণ
এবং
খুনের
ব্লুপ্রিন্ট
নাকি
আগে
থেকেই
তৈরি
করেছিল
হিজবুল
এবং
লস্কর
ই
তৈবার
জঙ্গিরা।
উমরের দেহের পাশ থেকে ইনস্যাস রাইফেলে ব্যবহৃত কার্তুজের খোল মিলেছে। প্রাথমিক ময়নাতদন্তের রিপোর্টেও জানা গিয়েছে, উমরের দেহে যে গুলি পাওয়া গিয়েছে তা ইনস্যাস রাইফেল থেকে চালানো হয়েছিল। উমরকে একদম কাছ থেকে গুলি করা হয়েছিল বলেও ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে।
সোপিয়ান পুলিশের এক শীর্ষকর্তা জানিয়েছেন, যে ইনস্যাস রাইফেল থেকে উমরকে গুলি করা হয়েছে তা পুলিশেরই বলে মনে করা হচ্ছে। সম্প্রতি দক্ষিণ কাশ্মীরে পুলিশের কাছ থেকে ইনস্যাস রাইফেল ছিনতাইয়ের দুইটি ঘটনা ঘটেছে। সেই রাইফেলই উমর খুনে ব্যবহার করা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে, উমরের শরীরে শারীরিকভাবে নিগৃহীত হওয়ার কোনও চিহ্ন পাওয়া যায়নি বলেই নাকি ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে।