নির্ভয়াকাণ্ডে দোষীর ক্ষমাপ্রার্থনার আবেদন খারিজ করল অমিত শাহের মন্ত্রক
২০১২ সালের নির্ভয়া কাণ্ডে দোষী ধর্ষণকারী বিনয় শর্মার ক্ষমাপ্রার্থনার আবেদন খারিজ করল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। এর আগে এই একই আবেদন জানিয়ে দিল্লি সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছিল দোষী সাব্যস্ত।
২০১২ সালের নির্ভয়া কাণ্ডে দোষী ধর্ষণকারী বিনয় শর্মার ক্ষমাপ্রার্থনার আবেদন খারিজ করল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। এর আগে এই একই আবেদন জানিয়ে দিল্লি সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছিল দোষী সাব্যস্ত। দিল্লি সরকারও সেই আবেদন খারিজ করে তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছে পাঠিয়ে দেয়। এবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকও একই পথে হেঁটে আবেদনটি রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠিয়ে দেয়।
দিল্লি সরকারও খারিজ করে আবেদন
জানা গিয়েছে দিল্লি সরকারের তরফ থেকে আবেদনটি ৪ ডিসেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছে এসে পৌঁছায়। এরপর সেই আবেদন খারিজ করে দেয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। এরপর নিয়ম অনুযায়ী সেই আবেনদ পাঠিয়ে দেওয়া হয় রাষ্ট্রপতির অফিসে।
৭ বছর পেরিয়েও সাজা হয়নি দোষীর
এর আগে দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর অনিল বাইজালের কাছে ক্ষমাপ্রার্থনার আবেনদ পাঠিয়েছিল নির্ভয়া কাণ্ডে অপরাধীদের অন্যতম। তিনি তার আবেদনটি খতিয়ে দেখে তা খারিজ করার সিদ্ধান্ত নেন। ২০১২ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঘটে যাওয়া এই নির্মম ঘটনায় জ্বলে উঠেছিল পুরো দেশ। সেই ঘটনার পর ৭ বছর অতিক্রান্ত হয়েছে প্রায়। তবে এখনও সাজা পায়নি দোষী।
হায়দরাবাদ কাণ্ডে গর্জে ওঠে দেশ
এদিকে ২৭ নভেম্বর ঘটে যাওয়া আরও একটি ধর্ষণকাণ্ডে ফের গর্জে ওঠে দেশ। হায়দরাবাদের পশু চিকিৎসকের ধর্ষণে অভিযুক্ত চারজনকে আজই এক এনকাউন্টারে খতম করেন সাইবারাবাদ পুলিশের কমিশনার ভিসি সজ্জনার। পুলিশের দাবি যে অভিযুক্তরা পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে পালানোর চেষ্টা করায় তাদের মারতে বাধ্য হয় পুলিশ।
'ধর্ষণকারীদের ক্ষমাপ্রার্থনাও বিবেচনা করা উচিত না'
আজ রাজস্থানের ধর্মীয় সংগঠন ব্রহ্মকুমারীর একটি সভায় বক্তৃতা রাখার সময় রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ বলেন, ধর্ষণকারীদের জন্য দয়া নয়। তাদের পক্ষ থেকে কোনও ক্ষমাপ্রার্থনাও বিবেচনা করা হবে না। পকসো আইনে অপরাধী প্রমাণ হওয়াদের ক্ষমাপ্রার্থনার আবেদন করতেও দেওয়া উচিত না। এই বিষয়ে সংসদকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। মহিলাদের সুরক্ষা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
মমতার পথে কাঁটা বিছোতে আসছে মিম, সংখ্যালঘু ভোট-অঙ্কে সিঁদুরে মেঘ দেখছে তৃণমূল