তেলাঙ্গানায় প্রচার যুদ্ধে নামলেন অমিত শাহ, প্রথমেই নিশানায় কেসিআর
তেলাঙ্গানায় বিধানসভা ভোটের আনুষ্ঠানিক প্রচার শুরু করে দিল বিজেপি।
তেলাঙ্গানায় বিধানসভা ভোটের আনুষ্ঠানিক প্রচার শুরু করে দিল বিজেপি। দলের সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ প্রচারের শুরুতেই জোর আক্রমণ শানালেন বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী তথা টিআরএস প্রধান কে চন্দ্রশেখর রাওকে লক্ষ্য করে। ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি করছেন কেসিআর। ভোট পেতেই নানা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন বে তোপ দেগেছেন অমিত শাহ।
সাংবাদিক সম্মেলন করে অমিতের দাবি, টিআরএস এআইএমআইএম ও বাম দলগুলির স্বার্থে কাজ করছে। ফের ক্ষমতায় এলে এই রাজনীতি বজায় থাকবে।
রাজ্যের সংখ্যালঘুদের জন্য ১২ শতাংশ সংরক্ষণের কথা বলেছেন কেসিআর। শাহের কথায় এটাই তোষণের রাজনীতি। কারণ সংবিধান ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণের পক্ষে নয়।
KC Rao had supported one nation, one election but today his party has changed its stand and has forced a small state to bear expense of two polls (state assembly&Lok sabha). I want to ask Telangana CM, why have you put such an expense on the people of Telangana?: Amit Shah in Hyd pic.twitter.com/xUvmNHEnK9
— ANI (@ANI) September 15, 2018
একটা সময়ে এক দেশ এক ভোটের পক্ষে কেসিআর সাড়া দিয়েছিলেন। অথচ আচমকা সরকার ভেঙে লোকসভা ভোটের আগে রাজ্যে ভোট করে সাধারণ মানুষের উপরে বোঝা চাপিয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ শাহের। যা কথা দিয়েছেন কেসিআর তা রাখেননি। রাজ্যের মানুষকে দুটো আলাদা নির্বাচনের বোঝা চাপানোর দায় তাই কেসিআরের বলে বিজেপি দাবি করেছে।
BJP will fight on all seats in Telangana and emerge as a strong and decisive force in in the state: BJP President Amit Shah in Hyderabad pic.twitter.com/IX7qhgSET3
— ANI (@ANI) September 15, 2018
[আরও পড়ুন:আরএসএস ধর্মীয় জঙ্গি সংগঠন! 'গুগলি' পর 'বাউন্সার' ছাড়লেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়]
তেলাঙ্গানায় ভোটের প্রচার ছাড়াও ভোট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কৌশলী আলোচনা সারতেই দলীয় কর্মীদের নিয়ে বৈঠক করছেন অমিত। মূলত আসন্ন ভোটের রণকৌশল ঠিক করে দেবেন তিনি। এছাড়া মেহবুবনগরে বৈঠকও করবেন তিনি।
[আরও পড়ুন: কেন বাড়েনি সংগঠন! লোকসভা নির্বাচনের আগে সাফাই দিলেন দিলীপ]
এবারের ভোটে সব কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী দিতে চলেছে। ৬ সেপ্টেম্বর ১১৯ সদস্যের বিধানসভা কেসিআ ভেঙে দিয়ে ভোটের ডাক দিয়েছেন। বিজেপির সর্বসাকুল্যে ৫জন বিধায়ক আছেন। তা কতটা বাড়াতে পারে গেরুয়া শিবির সেটাই এখন দেখার।
[আরও পড়ুন:বাবার বিরুদ্ধে মেয়ে! ২০১৯ লোকসভা ভোটে রামবিলাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আশা]