মদের প্রাপ্তির উল্লাসে বাজি ফাটল কর্নাটকে, দেশ জুড়ে উৎসবের উন্মাদনা
তৃতীয় দফার লকডাউনের প্রথম দিনেই যেন উৎসবের আমেজ গোটা দেশে। ৪২ দিন পর মদের দোকান খুলেছে বলে কথা।
তৃতীয় দফার লকডাউনের প্রথম দিনেই যেন উৎসবের আমেজ গোটা দেশে। ৪২ দিন পর মদের দোকান খুলেছে বলে কথা। তার জন্য রাত থেকেই ইট পেতে লাইন দিেয়ছেন সুরাপ্রেমীরা। কোথাও ১০টা থেকে তো কোথাও ৩ টে েথকে খুলেছে দোকান। তার জন্য বাঁশের ব্যারিকেড দেওয়া হয়েছে। কর্নাটকে তো আনন্দের চোটে বাজি পোড়ানো শুরু হয়ে গিয়েছে। সংক্রমণের আশঙ্কায় জল ঢেলে এখন কেবল সুরাপ্রেমে মেতেছেন তাঁরা।
লকডাউনে খুলল মদের দোকান
তৃতীয় দফার লকডাইউনে তিনটি জোনেই মদের দোকান খোলায় অনুমতি দেওয়া হয়েছে। গ্রিন জোনে সকা ১০টা েথকে সন্ধ্যে ৭টা পর্যন্ত খোলা থাকবে মদের দোকান। আর অরেঞ্জ এবং রেড জোনে বিকেল ৩টে থেকে সন্ধে ৬টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। তার জন্য ভোররাত থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে তোরজোর। শহর থেকে গ্রাম নির্বিশেষে সকাল থেকে একটাই ছবি ধরা পড়েছে মদের দোকানের সামনে লাইন। সোশ্যাল ডিসট্যানসিং মাথায় উঠেছে মদ কেনার নেশায়।
বাজি পুড়ল কর্নাটকে
করোনা লকডাউনে প্রায় ৪২ দিন পর খুলেছে মদের দোকান। আনন্দ আত্মহারা কর্নাটকের কোলারে বাসিন্দারা রাস্তায় নেমে বাজি পোড়ালেন। যেন দেওয়ালি হচ্ছে দেশে। কেমন একটা উৎসব উৎসব আমেজ মনে হচ্ছে অধিকাংশ রাজ্যে। একজনকে দেখা গিয়েছে বাজির প্যাকেট নিয়ে মদের দোকানে লাইন দিয়েছেন। হাতে পাওয়া মাত্র বাজি পুড়িয়ে সেলিব্রেশন করবেন।
ভিড় সামলাতে হিমসিম পুলিস
ঠিক যেমনটা পুজোয় হয়। দীপাবলিতে হয়। ঠিক তেমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। মদের দোকানের সামনে বাঁশ গিয়ে ব্যারিকেড করা হয়েছে। যাতে লাইন দিতে পারেন ক্রেতারা। ২ মিটারের দূরত্ব বজায় রাখতে বলা হলেও আপাতত সেদিকে মন নেই কারোর। সকলেই হাতে পাওয়ার অপেক্ষা করছেন।