চিনকে কূটনৈতিক জমিতে সাঁড়াশি আক্রমণের ঘুঁটি সাজিয়ে নিল মোদী সরকার! বাণিজ্যিক ক্ষেত্রেও বড় পদক্ষেপ
চিনকে কূটনৈচিক জমিতে সাঁড়াশি আক্রমণের ঘুঁটি সাজিয়ে নিল মোদী সরকার! বাণিজ্যিক ক্ষেত্রেও বড় পদক্ষেপ
লাদাখ সংঘাতের আবহে চিনের টুঁটি টিপে ধরতে একফোঁটা জমিও ছাড়ছে না দিল্লি। দিল্লির তরফে সাফ ঠিক করা হয়েছে যে , ভারতের বিরোধী দেশগুলির সংস্থাকে ভারতের গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরে কাজ করতে হলে বেশ কিছু নীতি নিয়ম পান করতে হবে।
কোন কোন সেক্টরে শত্রু দেশ ঢুকবে না?
নিরাপত্তার দিকে নজর দিয়ে ভারতের নীতি নির্ধারকরা ঠিক করেছেন টেলিকমিউনিকেশন , বিদ্যুৎ, রাস্তা এমন কোনও কাজেই বিরোধী শিবিরের দেশগুলির সংস্থা হাজির থাকবে না। তবে শুধুমাত্র সরকার থেকে সরকারের সহযোগিতা ঘিরে কোনও প্রকল্প থাকলে, তাতে সহযোগিতা করতে পারবে কোনও সংশ্লিষ্ট সংস্থা।
বিদেশী সংস্থা ও ভারত
তবে ফাইভ জির ক্ষেত্রে এক দশের সরকারের সঙ্গে অন্য দেশের সরকারের সরাসরি কার্যপ্রণালীর ফলে সেই সমস্ত ক্ষেত্রে বিদেশী সংস্থা অংশ নিতে পারবে নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে। কোনও বিদেশী নির্দিষ্ট সংস্থার সঙ্গে কাজ করার থেকে কোনও দেশের সঙ্গে সার্বিক কাজের দিকে ঝুঁকছে ভারত। তবে ভারতের বড়বড় সেক্টরে কোনও কাজের ক্ষেত্রে সেই সংস্থাকে কার্যপ্রণালীর সমস্ত খতিয়ান দিতে হবে যদি সন্দেহের উদ্রেক হয়। ফলে ভারতে অবস্থিত চিনা সংস্থাগুলির ক্ষেত্রে এবার আসতে আসতে সমস্যা বাড়তে পারে।
চিন-ভারত সংঘাত ও দেশ
বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে কোনও উপাদানের চাহিদা থাকলে, সেই উপাদান কোন দেশের , তা খতিয়ে দেখা নিয়ে গত জুলাই থেকেই সরগরম দেশের বাণিজ্যমহল। জুন থেকে লাদাখ সংঘাতের জেরে চিন ভারত দ্ব্ন্দ্ব তুঙ্গে থাকায় , সেই সময় ভারত চিনের অ্যাপ নিষিদ্ধ করে দেশে। এরপর থেকেই চিনা সংস্থার প্রস্তুতকরা জিনিস নিয়ে সন্দেহ শুরু হয় দেশে।
টেলিকম সেক্টরে চিনের দাদাগিরি রোধ!
উল্লেখ্য, সামনেই ভারতের ৫ জি টেলিকম প্রকল্প । তার আগে তাতে যেন চিনের প্রবল প্রভাব না পড়ে, তার চেষ্টা করে চলেছে দিল্লি। এক্ষেত্রে বৈদেশিক প্রযুক্তি ব্যবহারে সতর্ক থাকার পাশাপাশি , প্রজেক্টে সঙ্গে থাকা সংস্থাকেও বেশ কিছু বিধি নিষেধ পালন করতে হতে পারে। এমনই এক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন দিল্লির নীতি নির্ধারকরা।
করোনা সংক্রান্ত ভুয়ো তথ্য ছড়ানোয় ফের ফেসবুক-টুইটারের তোপের মুখে ট্রাম্প