চৈনিক আস্ফালনের মাঝেই মাটি কামড়ে মনস্তাত্ত্বিক লড়াই ভারতের! লাদাখ সীমান্তে রাস্তা নির্মাণ কী ঘটছে
পূর্ব লাদাখে দুটি বড় রাস্তা নির্মাণের কাজ শুরু করেছে ভারত। যে রাস্তা নির্মাণই সহ্য করতে পারছে না চিন। যে ভূখণ্ডে ভারত রাস্তা নির্মাণ করছে , তাকে চিন নিজের অংশ বলে দাবি করতে চাইছে। এমন পরিস্থিতিতে চৈনিক আস্ফালনের সামনেও মনস্তাত্ত্বিক এক কঠিন লড়াই ভারত লড়ে চলেছে।
দুটি পর পর রাস্তা নির্মাণ চিনের চোখ রাঙানি সত্ত্বেও
এদিকে, লাদাখে দারবুক-শায়োক-দৈলতবেগ রাস্তা নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। যার জেরে দৌলত বেগ চেক পয়েন্টের সঙ্গে লাদাখে যোগাযোগ খুবই স্বস্তিদায়ক হয়ে উঠবে বলে মনে করা হচ্ছে। এছাড়াও লাদাখে সাসোমা থেকে সাসেরলা পর্যন্ত আরও একটি রাস্তা, চিনের ভ্রূ কোঁচকানি উপেক্ষা করেই নির্মাণ করে চলেছে ভারত। ফলে মনস্তাত্ত্বিক লড়াইয়ে আপাতত 'অ্যাডভান্টেজ ভারত'।
এই রাস্তা ভারতকে কোন সুবিধা দেবে ?
এই দুটি রাস্তাতে লাদাখ, হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড আরও সংযুক্ত হবে । রাস্তা নির্মাণ শুধু লাদাখ সীমান্তেই হচ্ছে না , হচ্ছে কাশ্মীরেও। সেখানে একটি এয়ারস্ট্রিপ নির্মাণ করছে ভারত। এমন পরিস্থিতিতে চৈনিক আস্ফালনের সঙ্গে চোখে চোখ রেখে প্রবল মানসিক লড়াই চালিযে যাচ্ছে ভারতীয় সেনা।
রাস্তা নির্মাণে চিনের বাধাকে উপেক্ষা
১৭,৮০০ ফিট উপরে নির্মিত হচ্ছে লাদাখের এই রাস্তা। সাসোমা থেকে সাসার পর্যন্ত এই রাস্তা নির্মাণ নিঃসন্দেহে ভারতের প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে একটি বড় স্ট্র্যাটেজি। এই রাস্তায় প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রেও সুবিধা করে দেবে ভারতকে। যা সহ্য করতে পারছে না চিন।
লাদাখ পরিস্থিতি
চিন
ও
ভারতের
মধ্যে
যে
বিতর্কিত
সীমানা
রয়েছে,
তা
হল
এলএসি।
এটি
তিনটি
এলাকায়
বিভক্ত,
পশ্চিম,
মধ্য
ও
পূর্ব
লাদাখ।
কোনটি
আসল
সীমানা
তা
নিয়ে
এই
এলাকায়
দ্বন্দ্ব
রয়েছে।
৩,৪৮৮
কিলোমিটারের
এই
রাস্তা
ধরে
সমস্যা
রয়েছে
দুই
দেশে।
এই
এলাকা
ভারতের।
অন্যদিকে,
চিনের
দাবি
২
হাজার
কিলোমিটারই
ভারতের
প্রাপ্য।
আশঙ্কা বাড়ছে ২৪টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে, সংক্রমণের হার ছাপিয়ে গেল জাতীয় গড়কেও