মায়া না মমতা! কাকে চান প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে, কৌশলী উত্তরে মাত করলেন অখিলেশ
ব্রিগেডের সভা বার্তা দিয়ে গিয়েছে, বিজেপি উৎখাতই প্রকৃত উদ্দেশ্য, প্রধানমন্ত্রিত্ব নয়। প্রধানমন্ত্রী কে হবেন, তা স্থির হবে ভোটের ফলপ্রকাশের পর। তবু বিতর্ক থামছে না।
ব্রিগেডের সভা বার্তা দিয়ে গিয়েছে, বিজেপি উৎখাতই প্রকৃত উদ্দেশ্য, প্রধানমন্ত্রিত্ব নয়। প্রধানমন্ত্রী কে হবেন, তা স্থির হবে ভোটের ফলপ্রকাশের পর। তবু বিতর্ক থামছে না। কে হবেন জোটের মুখ, কে হবেন প্রধানমন্ত্রী তা নিয়ে প্রতিদিনই একটা না একটা মত উঠে আসছে। এবার অখিলেশের সামনে প্রশ্ন- কাকে চান প্রধানমন্ত্রী? মায়া না মমতা?
কী মত অখিলেশের
তিনিও দক্ষ রাজনীতিবিদ। পাঁচ বছর উত্তরপ্রদেশের মতো রাজ্য সমালেছেন, দক্ষতার সঙ্গেই তিনি সামলালেন প্রশ্ন বাণ। আগে ডিএমকের স্ট্যালিন ও আরজেডির তেজস্বী যাদব তাঁদের মত প্রকাশ করেছেন। কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রীর তাঁর মত পোষণ করেছেন। কিন্তু সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদবের মত কী? তিনি কাকে চান?
মায়া না মমতা? কৌশলী অখিলেশ
অখিলেশ যাদব কাকে চান- মায়া না মমতা? সেই বিতর্ক সুকৌশলে এড়িয়ে গেলেন অখিলেশ। আগে তিনি বলেছিলেন তিনি চান, উত্তরপ্রদেশ থেকে কেউ প্রধানমন্ত্রী হন। তারপর ব্রিগেডের সভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি। তাতেই ধন্দ তৈরি হয়েছে, তিনি কাকে চান?
কী হলে খুশি অখিলেশ
অখিলেশ বলেন, আমরা নতুন প্রধানমন্ত্রী চাই। আর তা যদি উত্তরপ্রদেশ থেকে হয়, সবথেকে বেশি খুশি হব আমি। তিনি নিজেকে আগেই সরিয়ে নিয়েছেন এই লড়াই থেকে। তাই উত্তরপ্রদেশ থেকে প্রধানমন্ত্রী বলতে, তিনি মায়াবতীকেই ইঙ্গিত করলেন বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। যদিও রাহুল গান্ধীও কিন্তু উত্তরপ্রদেশ থেকেই নির্বাচিত হবেন।
কংগ্রেসকে বার্তা অখিলেশের
তবে এদিন তিনি ফের কংগ্রেসের সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেন, কংগ্রেসের সঙ্গে জোট করে বিধানসভা নির্বাচনে আমরা লরড়াই করেছিলাম। কিন্তু ফল ভালো হয়নি। এবার তাই কংগ্রেসের প্রতি সম্মান রেখেই উত্তরপ্রদেশে কংগ্রেসকে জোট থেকে বিরত রাখা হয়েছে। আমেঠি ও রায়বেরিলি কেন্দ্র কংগ্রেসের জন্য ছেড়ে রাখা হয়েছে।