বোঝানো গেল না অজিতকে, এনসিপি থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্তে সিলমোহর
কোনও কিছু করেই বোঝানো গেল না অজিত পাওয়ারকে। নিজের সিদ্ধান্তে অটল অজিত। কোনও মূল্যেই ক্ষমতা হাতছাড়া করতে নারাত তিনি।
কোনও কিছু করেই বোঝানো গেল না অজিত পাওয়ারকে। নিজের সিদ্ধান্তে অটল অজিত। কোনও মূল্যেই ক্ষমতা হাতছাড়া করতে নারাত তিনি। শরদ পাওয়ারের অনুগামীরা অনেক চেষ্টা করেও মন ঘোরাতে পারল না। শেষে এনসিপি থেক অজিতকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্তেই সিলমোহর পড়ল।
ফিরছেন না অজিত
অজিত পাওয়ার উপ মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার পর শিবসেনা দাবি করেছিল ভয় দেখিয়ে এনসিপি নেতার সমর্থন আদায় করেছে বিজেপি। ইডির হাত থেকে বাঁচতেই অজিত এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। শরদ পাওয়ারই তাঁর নেতা থাকবেন এবং তিনি এনসিপিতেই আছেন জানিেয় রবিবার যে টুইটটি অজিত করেছিলেন তাতে আশা দেখেছিলেন শরদরা। সেকারণেই তাঁকে বুঝিয়ে ঘরে ফেরানোর চেষ্টা চালিয়েছিলেন শরদের অনুগামীরা। কিন্তু বিফলে গেল সেই চেষ্টা। অবুঝ অজিত অনড় রইলেন সিদ্ধান্তে।
অজিতকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্তে সিলমোহর
বিশ্বাসঘাতী দলনেতাকে আর ফেরানো গেল না। তাই অজিতকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্তেই সিলমোহর দিল শরদপন্থীরা। সূত্রের খবর শরদপন্থীরা এমনই মত জানিয়েছেন দলের অন্দরে। অজিতকে সতর্ক করেও দলে ফেরানো যায়নি। ক্ষমতার টানে নিজের সিদ্ধান্তেই অটল থেকেছেন তিনি। এবার এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর অজিত কী করবেন সেটা অবশ্য এখনই স্পষ্ট নয়।
সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন মামলা
মহারাষ্ট্রে সরকার গঠনের মামলা এখনও সুপ্রিম কোর্টের বিচারাধীন। মঙ্গলবার সাড়ে দশটা নাগাদ ফের শুনানি হওয়ার কথা। মনে করা হচ্ছে আগামিকালই সুপ্রিম কোর্ট ফড়নবিশদের আস্থাভোটে যেতে বলবে। এদিকে রাজ্যপাল তাঁদের আস্থা ভোটের জন্য ১৪ দিনের সময় দিয়ে রেখেছে।
নতুন করে দেওয়া হবে ভোটার পরিচয় পত্র! কার্ডে থাকতে চলেছে অতিরিক্ত নানা বৈশিষ্ট্য