কংগ্রেসের ফের সমস্যা, এবার চিঠি লিখে দলের দায়িত্ব ছাড়বার কথা জানালেন অজয় মাকেন
ফের বিপদে কংগ্রেস। নতুন সভাপতি এসেও লাভের লাভ কিছু হচ্ছে না। উলটে দলের মনক্ষুন্নের সংখ্যা বাড়ছে। এবার এই আসরে নয়া সংযোজন অজয় মাকেন। তাঁর মতো নেতা এবার ক্ষুব্ধ এবং রীতিমত এই বিষয় নিয়ে তিনি দলের নব্য নির্বাচিত সভাপতি মল্লিকার্জুন খার্গেকে চিঠি লিখেছেন।
চিঠিতে কি লিখেছেন খুব্ধ নেতা?
চিঠিতে অজয় মাকেন জানিয়েছেন যে, তিনি আর রাজস্থানে দলের দায়িত্বে থাকতে চান না। তাঁকে যে দল এই দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয় সেই আবেদন জানিয়ে তিনি চিঠি লিখেছেন। তিনি দলের সাধারণ সম্পাদক। তিনি এমন বলছেন এর অর্থ সমস্যা বেশ গুরুতর।
কী বলেছেন অজয় মাকেন?
অজয়
মাকেন
উল্লেখ
করেছেন
যে,
জয়পুরে
২৫
তারিখ
সচিন
পাইলটের
বিরুদ্ধে
বহু
বিধায়ক
যান
এবং
তাঁরা
অনেকেই
অশোক
গেহলটের
বিরুদ্ধে
এই
বলে
সুর
চড়ান
যে
তিনি
দুই
পদে
থাকবেন
দলে।
প্রথমত
তিনি
রাজ্যের
মুখ্যমন্ত্রী
আবার
তিনি
কংগ্রেস
সভাপতি
পদেও
লড়াই
করবেন।
জিতলে
তিনি
দুই
পদে
থাকবেন।
তাঁদের
দাবি
ছিল
দাবি
ছিল
ওই
নির্বাচনে
জিতলেও
রাজ্যে
মুখ্যমন্ত্রী
যেন
তিনিই
থাকেন
সেখানে
যেন
সচিন
পাইলট
না
চলে
আসেন"।
এদিকে
দলে
চালু
হয়ে
গিয়েছে
এক
দল
এক
পদ
নীতি।
আর
সেখানে
এমন
দাবি
অবান্তর
হলেও
তা
বড়
আকার
ধারন
করে।
শেষ
পর্যন্ত
ভোটে
দাঁড়াবার
সুযোগ
গেহলট
না
পেলেও
সমস্যা
বড়
আকার
ধারন
করেছিল
সেই
সময়ে।
এটা
নিয়েই
তখন
থেকে
বিরক্ত
তিনি।
তাই
এবার
তিনি
অব্যাহতি
চাইছেন।
'ভারত জোড়ো যাত্রা আসছে রাজস্থানে'
তিনি
আবার
বলেছেন
ভারত
জোড়ো
যাত্রা
আসছে
রাজস্থানে।
এখন
মনে
হয়
রাজ্যের
দায়িত্বে
নেওয়ার
নতুন
লোক
দলের
খুঁজে
নেওয়া
উচিৎ।
এদিকে
ভারত
জোড়ো
যাত্রা
রাহুল
গান্ধীর
নেতৃত্বে
চলছে।
১০
দিনে
ধরে
তা
মহারাষ্ট্রে
চলবে।
তা
এখন
রয়েছে
ওয়াসিম
জেলায়।
পদযাত্রা শুরু হয়েছিল জামভুরুন ফাটা থেকে সকাল ৬টায় শুরু হয়। এটি যাবে মেদসি গ্রামে। তারপর এই যাত্রা রাত্রি বলে থামবে আকোলা জেলার পাতুরে।
যাত্রা শুরু
এই
যাত্রা
শুরু
হয়েছিল
৭
সেপ্টেম্বর।
তামিলনাড়ুর
কন্যাকুমারী
থেকে
তা
শুরু
করে
এখ
তা
৭০তম
দিনে
পৌঁছে
গিয়েছে।
এই
যাত্রা
৭
নভেম্বর
পৌঁছে
যায়
মহারাষ্ট্রে
তেলেঙ্গানা
থেকে।।
এটি
নান্দেম
হিঙ্গোলি
,
ওয়াসিম
জেলা
দিয়ে
গিয়েছে।
এরপর
পদযাত্রা
যাবে
আকোলা
এবং
বুলধানা
জেলায়।
এরপর
২০
নভেম্বর
তা
পৌঁছে
যাবে
মধ্যপ্রদেশে।
এরপরে
তা
পৌঁছাতে
পারে
রাজস্থানে।
চিনকে উত্তর দিতে প্রস্তুতি, ভারত তৈরি করল থ্রিডি-প্রিন্টেড স্থায়ী নিরাপত্তা বলয়