Click it and Unblock the Notifications
Just In
-
-
-
-
Don't Miss
-
নতুন কাজে সাফল্য বৃষ ও কর্কটের, ৫ রাশির জন্য শুভ আজকের দিন, জানতে দেখুন রাশিফল -
আইপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়ে উচ্ছ্বসিত তামান্না ও রশ্মিকা, পছন্দের ২ ক্রিকেটারেও পুরো মিল -
গ্রাহকদের জন্য সম্পূর্ণ নতুন ফিচার নিয়ে হাজির এয়ারটেল, কীভাবে কাজ করবে?
দুর্ঘটনা,না লুকিয়ে আছে অন্য রহস্য! কোঝিকোড়ের প্লেন ক্র্যাশ নিয়ে দাবি এয়ার সেফটি এক্সপার্টের
দুর্ঘটনা! না লুকিয়ে আছে অন্য রহস্য! কোঝিকোড়ের প্লেন ক্র্যাশ নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি এয়ার সেফটি এক্সপার্টের
কোঝিকোড়ের বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন এয়ার সেফটি এক্সপার্ট মোহন রঙ্গনাথন। তিনি দাবি করেছেন কোঝিকোড়েতে বিমান দুর্ঘটনা হয়নি। পরিকল্পিত খুন ছাড়া একে আর কিছু বলা যায় না। তিনি দাবি করেছেন যদি দ্রুত এই নিয়ে পদক্ষেপ করা না হয় তাহলে পরবর্তীকালে একই রকমের ঘটনা ঘটবে পাটনা ও জম্মু ও কাশ্মীর বিমান বন্দরে। ভয়ঙ্কর বিপজ্জনক অবস্থায় রয়েছে এই তিনটি বিমান বন্দর।
কোঝিকোড়ে বিমান দুর্ঘটনা
গতকাল রাতে দুবাই থেকে কোঝিকোড়ে বিমান বন্দরে নামার সময় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে এয়ার ইন্ডিয়ার এক্সপ্রেস বিমান। পাইলট সহ প্রায় ১৯ জন মারা গিয়েছেন এই দুর্ঘটনায়। ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হয়েছে ব্ল্যাক বক্স। প্রাথমিক ভাবে অনুমান করা হচ্ছে খারাপ আবহাওয়ার কারণেই দুর্ঘটনা ঘটেছিল। বিমানটি অবতরণের আগে বেশ কয়েকবার বিমান বন্দরের আকাশে চক্কর কেটেছিল বলে জানা গিয়েছে।
নতুন রহস্য
কোঝিকোড়ে বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করেছেন এয়ার সেফটি এক্সপার্ট মোহন রঙ্গনাথন। তিনি বলেছেন কোঝিকোড়ে বিমান বন্দর যে বিপজ্জনক তা অনেক আগেই রিপোর্ট দেওয়া হয়েছিল। অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রকের তৈরি করা এয়ার সেফটি উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ছিলেন তিনি। ৯ বছর আগেই নাকি তিনি এই নিয়ে রিপোর্ট জমা দিয়েছিলেন মন্ত্রকে। শীঘ্রই ব্যবস্থা না নিলে পরবর্তী কালে একই ধরনের বিমান দুর্ঘটনা দেখতে হতে পারে পাটনা ও কাশ্মীর বিমান বন্দরে।
নিরাপত্তা নেই
কোঝিকোড়ে বিমান বন্দরের রানওয়ে ৭০ মিটারেই শেষ হয়ে যাচ্ছে। ম্যাঙ্গালুরু বিমান বন্দরে সেই পরিসর ১০০ মিটার রয়েছে। কোনও ভাবে চাকা বিছলে গেলে বিমান উল্টে যাওয়া ছাড়া আর কোনও উপায় থাকে না। কোঝিকোড়ে বিমান বন্দরের রানওয়ে যে খুব নিরাপদ নয় সেকথা আগেই জানিয়েছিলেন রঙ্গনাথন।
ডিজিসিএ-র উদ্যোগে ক্ষুব্ধ
ডিজিসিএ সব জানার পরেও কেন বিমান বন্দরগুলির সুরক্ষা সুনিশ্চিত করছে না এই নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রঙ্গনাথন। তিনি দাবি করেছেন এই দুর্ঘটনার পর কী উত্তর দেবে ডিজিসিএ। ১৯ জনের প্রাণ যাওয়া বড় কথা নয়। কেন এতোদিনেও বিমান বন্দরগুলির নিরপাত্তা সুনিশ্চিত করা হয়নি।
