জমা পড়ল পাকিস্তান থেকে আসা গীতার ডিএনএ রিপোর্ট, বাবা-মা কে জানা যাবে খুব শীঘ্রই
নয়াদিল্লি, ৩১ অক্টোবর : অবশেষে এইমস হাসপাতালের চিকিৎসকেরা বিদেশমন্ত্রকে জমা দিলেন পাকিস্তান থেকে ভারতে ফেরত আসা মূক ও বধীর মেয়ে গীতার ডিএনএ রিপোর্ট।
মন্ত্রকের তরফে গীতার পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার জন্য এইমস হাসপাতালের সাহায্য নেওয়া হয়। জনার্দন মাহাতো নামে এক ব্যক্তি গীতাকে তাঁর হারিয়ে যাওয়া মেয়ে 'হীরা' বলে দাবি করেছেন। সেই দাবি মিলিয়ে দেখতেই এই পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এরপর এইমস হাসপাতালের ফরেন্সিক ল্যাবরেটরিতে গীতার শরীরের নানা নমুনা নেওয়া হয়। শুক্রবার রাতে তার রিপোর্টও জমা পড়েছে বলে জানা গিয়েছে।
মাত্র ৭-৮ বছর বয়সে ভুল করে সমঝোতা এক্সপ্রেসে করে পাকিস্তান চলে গিয়েছিল গীতা। তারপর থেকে দীর্ঘ ১৫ বছর সে এই দেশেই কাটায়। দেশে ফিরে আপাতত গীতা রয়েছে ইনদোরে একটি সংস্থার জিম্মায়।
ডিএনএ রিপোর্ট মিলে গেলে গীতাকে তাঁর বাবা-মার কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হবে। আর ডিএনএ না মিললে কি হবে সেটা পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।