For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

আলিগড়ে ছবি বিতর্ক! এবার কার ছবি উধাও হল জানেন

আলিগরের খাইর-এ, পিডব্ল্যুডি-র গেস্ট হাউসের দেওয়ালের মহাত্মা গান্ধী, ডাঃ বি আর আম্বেদকর ও লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর সঙ্গেই এএমইউর প্রতিষ্ঠাতা স্যার সৈয়দেরও একটি প্রতিকৃতি ছিল।

Google Oneindia Bengali News

জিন্নার ছবি-বিতর্ক মিটতে না মিটতেই আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে ফের আরেক ছবি কান্ড। এবার এএমইউর প্রতিষ্ঠাতা স্যার সৈয়দ আহমদ খান-এর ছবি সরিয়ে দেওয়া হল। খাইর-এ পিডব্ল্যুডি-র গেস্ট হাউসের দেওয়ালের মহাত্মা গান্ধী, ডাঃ বি আর আম্বেদকর ও লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর সঙ্গেই স্যার সৈয়দেরও একটি প্রতিকৃতি ছিল। কিন্তু গত বুধবার হঠাতই ভ্যানিশ হয়ে গিয়েছে স্যার সৈয়দের ছবিটি! বাকি ছবিগুলি অবশ্য অক্ষত আছে। কে বা কারা এই অপকর্ম করেছে তা জানা যায়নি। গেস্টহাউসের কোনও অফিসার বা নিরাপত্তারক্ষীও এব্যাপারে কিছু জানেন না বলে দাবি করেছেন। নিরাপত্তারক্ষীরা জানান, প্রতিদিনের মতো বুধবারও তাঁরা খেতে বারিয়েছিলেন। ফিরে এসে দেখেন দেওয়াল থেকে ছবিটি উধাও।

আলিগড়ে ছবি বিতর্ক! এবার কার ছবি উধাও হল জানেন

কারা এই ছবি-কান্ডের সঙ্গে যুক্ত তা জানা না গেলেও সরকারি ভবনে স্যার সৈয়দের ছবি থাকা নিয়ে আগেই প্রশ্ন তুলেছিলেন স্থানীয় বিজেপি নেতারা। আলিগড়ের সরকারি ভবনে স্যার সৈয়দের প্রতিকৃতির বদলে মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং প্রধানমন্ত্রী মোদীর ছবি থাকা উচিত বলে তাঁরা জানিয়েছিলেন। কাজেই ঘটনার পর সন্দেহের আঙুল উঠছে তাদের দিকেই।
এদিকে, শনিবার আলিগড়েরই ডিএস কলেজের শৌচাগারে মিলেছে জিন্নার একটি ছবি। শৌচাগার পরিষ্কার করার সময় ছবিটি সাফাই কর্মীদের চোখে পড়ে। তাঁরা সঙ্গে সঙ্গে ঊর্ধতন কর্তৃপক্ষকে খবর দেয়। এনিয়ে নতুন করে বিক্ষোভ দানা বাঁধার আগেই ছবিটি সরিয়ে দেওয়া হয়। ডিএস কলেজের প্রিন্সিপাল ডঃ হেমপ্রকাশের দাবি এটা বাইরের কিছু তোকার কাজ, কলেজের ছাত্ররা কেউ এই কাজে জড়িত নয়। তিনি বলেন, 'কিছু বহিরাগত এসে ছবিটি শৌচাগারের দেওয়ালে টাঙিয়ে দিয়ে যায়। কলেজের সুস্থ পরিবেশ নষ্ট করাই তাদের উদ্দেশ্য ছিল'।

পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা জিন্নার প্রতিকৃতি আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন থাকবে এই নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে কিছু দক্ষিণপন্থী সংগঠন। কিন্তু তাদের এই দাবির পেছনে আদৌ কোনও যুক্তি নেই বলে মনে করছে জামায়াত ই ইসলামি হিন্দ (জেআইএইচ)। সংগঠনের সভাপতি মওলানা সৈয়দ জালালুদ্দিন উমরি-র প্রশ্ন, 'গত ৮০ বছর ধরে ছবিটি জনসমক্ষেই ছিল। এরপর এই ধরনের দাবির পিছনে কোন যুক্তি আছে কি? যদি কারোর এরকম দাবি থাকেও তবে তারা আদালতে যেতে পারে। এভাবে ঝামেলা পাকানোর কি দরকার?'

উমরির দাবি, একটি ছোট ইস্যুকে অযথা বড় করে দেখানো হচ্ছে। তিনি জানান, এএমইউ ক্যাম্পাসে দীর্ঘদিন ধরে ছাত্র ইউনিয়নের সদস্যদের ছবি প্রদর্শনের রাতি চালু আছে। জিন্নার ছবিটি ১৯৩৮ সাল থেকে রয়েছে। এতদিন এনিয়ে কেউ আপত্তি করেননি। এমনকি কিছু প্রবীন বিজেপি নেতাও স্বাধীনতার সংগ্রামে জিন্নার ভূমিকা স্বীকার করেন। তঁার মতে, ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে আলোচনা করেই বিষয়টির মীমাংসা করা যেতে পারে।

English summary
After Jinnah, AMU founder Sir Syed Ahmad Khan is in the center of dispute
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X