করোনা লকডাউন উঠলেও বিমান পরিষেবা স্বাভাবিক হবে কি, রিপোর্ট দিচ্ছে কোন ইঙ্গিত
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে গোটা দেশের বিমান পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। জাতিয় বা আন্তর্জাতিক কোনও বিমানই চালচল করছে না
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে গোটা দেশের বিমান পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। জাতিয় বা আন্তর্জাতিক কোনও বিমানই চালচল করছে না। ১৪ এপ্রিল গোটা দেশে লকডাউন শেষ হওয়ার কথা। তার পরে কি চালু হবে। এই নিয়ে সন্দেহ তৈরি হয়েছে। কারণ লকডাউনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বিমান সংস্থাগুলি। একাধিক বিমানসংস্থা কর্মীদের বেতন কেেট নেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে।
১৪ এপ্রিলের পরে ডোমেস্টিক বিমান পরিষেবার বুকিং নেওয়ায় ছাড়পত্র দিয়েছে অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক। কিন্তু লকডাউন বাড়লে সেই বুকিং বাতিল করতে হবে বিমানসংস্থাগুলিকে। যদিও এয়ার ডেকান বুকিং শুরু করেনি। অনির্দিষ্ট কালের জন্য বিমান পরিষেবা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে। কর্মীদের বিনা বেতদনেই ছুটি কাটােত বলেছে সংস্থা।
অন্যদিকে এয়ার ইন্ডিয়া ৩০ এপ্রিলের পরে টিকিট বুকিং নেওয়া শুরু করেছে। ইন্ডিগো কর্মীদের বেতন ২৫ শতাংশ কাটার কথা ঘোষণা করেছে। এদিকে আবার ভিস্তারা তিন দিন পর্যন্ত উচ্চ পদস্থ কর্মীদের বিনা বেতনে ছুটি নেওয়া বাধ্যতামূলক করেছে। স্পাইসজেটও বিমানকর্মীদের ১০ থেকে ৩০ শতাংশ বেতন থেকে কাটা শুরু করেছে। কাজেই লকডাউনের পরেও বিমান পরিষেবায় বিপুল প্রভাব পড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।