ব্রিটেনের পর এবার ভারতের অনুমোদনের জন্য আবেদন ফাইজারের
ভারতের অনুমোদনের জন্য আবেদন ফাইজারের
ব্রিটেনের থেকে আগেই ছাড়পত্র পেয়ে গিয়েছেন মার্কিন ফার্মা জায়ান্ট ফাইজারের করোনা ভ্যাকসিন। ভারতে এই ভ্যাকসিন কবে আসবে তা নিয়ে জল্পনা–কল্পনা দানা বেঁধেছিল। ভারতীয়দের হয়ত সেই অপেক্ষার অবসান হতে চলেছে। এক সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, ফাইজার এবার তাদের করোনা ভ্যাকসিনের জরুরি ব্যবহারের জন্য ডিসিজিআই (ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়া)–এর কাছে অনুমোদনের জন্য আবেদন করেছে।
ফাইজারের
ভ্যাকসিন
যুক্তরাষ্ট্র
ও
বাহারিনবাসীর
জন্য
প্রস্তুত
রয়েছে।
ভারতে
ইতিমধ্যে
৯৬
লক্ষ
জন
করোনায়
আক্রান্ত।
তবে
সূত্রের
খবর,
মারণ
ভাইরাসের
বিরুদ্ধে
ভ্যাকসিন
প্রার্থীর
দৌড়
প্রতিযোগিতায়
ডিসিজিআই
এ
ধরনের
অনুমোদনের
আবেদন
প্রথম
পেয়েছে।
৪
ডিসেম্বর
ফাইজারের
ভ্যাকসিন
আবেদন
জমা
দেয়
বলে
জানা
গিয়েছে।
এছাড়াও
আবেদনে,
ফাইজার
ভারতের
কাছে
এই
ভ্যাকসিন
বিক্রি
ও
সরবরাহের
জন্য
আমদানি,
এর
পাশাপাশি
২০১৯
সালের
নতুন
ড্রাগ
অ্যান্ড
ক্লিনিক্যাল
ট্রায়াল
নিয়মের
অন্তর্গত
ভারতীয়
জনসংখ্যার
ওপর
ক্লিনিক্যাল
ট্রায়াল
করার
জন্য
অনুমোদন
চেয়েছে।
গত বুধবার ব্রিটেনই বিশ্বের প্রথম দেশ যারা ফাইজার ও বায়োএনটেকের খরোনা ভ্যাকসিনকে ছাড়পত্র দিয়েছে। এই ভ্যাকসিনের তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালে ৯৫ শতাংশ কার্যকারিতা দেখিয়েছে। আগেই এক সূত্র জানিয়েছিল যে ভারতে অনুমোদন পাওয়ার জন্য আগে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ার পার করতে হবে যে কোনও ভ্যাকসিন প্রার্থীকে। না ফাইজার আর না তার অংশীদার এ ধরনের ট্রায়ালের জন্য সরকারের কাছে অনুমোদন চেয়েছে। যদিও ড্রাগস কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়ার বিবেচনামূলক ক্ষমতা রয়েছে, যারা ভ্যাকসিনের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের স্থানীয়করণের সিদ্ধান্ত নিতে পারে। সরকারিভাবে জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত সেই ক্ষমতা ব্যবহার করা হয়নি।
ব্রিটেনে ছাড়পত্র পাওয়ার ঐতিহাসিক দিনের পর ফাইজার জানিয়েছিল যে তারা ভারত সরকারের সঙ্গে এই ভ্যাকসিন উপলব্ধতার জন্য যুক্ত হতে চায়। তবে ভারতের ভ্যাকসিন বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছে যে মাইনাস ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে এই ভ্যাকসিন সংরক্ষণ করা যায়, যা ভারত সহ অন্যান্য দেশের কাছেও বেশ চ্যালেঞ্জের বিষয়। ভারতে অধিকাংশ ভ্যাকসিন ২ ও ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সংরক্ষণ করে রাখা হয়।
উত্তাপ বাড়ছে পাহাড়ে, শিলিগুড়িতে আজ প্রথম সভা গুরুংয়ের, উত্তেজনায় ফুটছেন বিমলপন্থীরা