উত্তর প্রদেশে উপনির্বাচন! বুয়ার সঙ্গে ব্রেক আপ-এ লাভ হল ভাতিজার
একদিকে যেমন মহারাষ্ট্র এবং হরিয়ানায় বিধানসভা নির্বাচন থেকে বিজেপি বিরোধী শিবির ভরসা খুঁজে পেয়েছে, ঠিক সেই সময় উত্তর প্রদেশের ১১ টি আসনের উপনির্বাচন খানিকটা হলেও স্বস্তি দিয়েছে সমাজবাদী পার্টিকে।
একদিকে যেমন মহারাষ্ট্র এবং হরিয়ানায় বিধানসভা নির্বাচন থেকে বিজেপি বিরোধী শিবির ভরসা খুঁজে পেয়েছে, ঠিক সেই সময় উত্তর প্রদেশের ১১ টি আসনের উপনির্বাচন খানিকটা হলেও স্বস্তি দিয়েছে সমাজবাদী পার্টিকে। এই ১১ আসনের মধ্যে বিজেপি ও তাদের সহযোগীরা আটটি আসন দখল করেছে। অন্যদিকে সমাজবাদী পার্টি বাকি তিনটি আসন দখল করেছে।
উত্তর প্রদেশে ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে জোট গড়েছিল এসপি এবং বিএসপি। যদিও ভোটের পরেই সেই জোট ভেঙে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন মায়াবতী। উপনির্বাচনে সবকটি আসনেই প্রার্থী দিয়েছিল বিএসপি। কিন্তু তারা কোনও আসল দখল করতে পারেনি।
রাজ্য
থেকে
দশটি
লোকসভা
আসনে
জয়
পেলেও
উপনির্বাচনে
পুরোপুরি
ব্যর্থ
হয়েছে
মায়াবতীর
বিএসপি।
বিজেপি
যে
আসনগুলি
দখল
করেছে
সেগুলি
হল,
লখনৌ
ত্যান্টনমেন্ট,
গোবিন্দনগর,গানগ,
ঘোষি,
বালহা,
প্রতাপগড়,
ইগলাস
এবং
মানিকপুর।
অন্যদিকে
এসপি
রামপুর
আসন
নিজেদের
দখলে
রেখে
জায়েদপুর
এবং
জালালপুর
আসনদুটিও
দখল
করেছে।
এছাড়াও
১১
টি
আসনের
মধ্যে
পাঁচটিতে
দ্বিতীয়
স্থান
দখল
করেছে
তারা।
দুটি
করে
আসনে
বিএসপি
এবং
কংগ্রেস
দ্বিতীয়
স্থানে
রয়েছে।
উল্লেখযোগ্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছে আম্বেদকরনগরের জালালপুর আসনে। এই আসনটি আগে বিএসপির দখলে ছিল। কিন্তু বিধায়ক রীতেশ পাণ্ডে লোকসভায় নির্বাচিত হওয়ায় উপনির্বাচন জরুরি হয়ে পড়ে। তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএসপি এবং বিজেপি প্রার্থীকে পিছনে ফেলে এগিয়ে যান এসপি প্রার্থী। শেষ পর্যন্ত তিনিই জয়লাভ করেন।
গত লোকসভা নির্বাচনে মহাজোট তৈরি করে বিএসপি ১০ টি এবং এসপি ৫ টি আসন দখল করেছিল। জোট ভেঙে যাওয়ার পরে দলকে শক্তিশালী করতে নেমে পড়েন এসপি প্রধান অখিলেশ যাদব। এবার উপনির্বাচনে একমাত্র রামপুরে সভা করেছিলেন অখিলেশ। এদিকে উপনির্বাচনে এই জয়ের পর এসপি নেতা জুশি সিং বলেছেন, রাজ্যের মানুষ এখনও অখিলেশ যাদবকে ভাল বাসেন।
বিহার উপনির্বাচনে বিজেপি শরিক নীতীশকে জোর ধাক্কা আরজেডির