For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

ফ্রিজে শ্রদ্ধার দেহ, আফতাব মজে অন্য এক মহিলার সঙ্গে, উঠে এল নতুন মহিলার সংসর্গ

ফ্রিজে শ্রদ্ধার দেহ, আফতাব মজে অন্য এক মহিলার সঙ্গে, উঠে এল নতুন মহিলার সংসর্গ

Google Oneindia Bengali News

দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে যে আফতাব এক ভয়ঙ্কর খুনি। না হলে সে এই কাণ্ড করতে পারত না। একটি মেয়েকে খুন করে রেখেই সে আরেকটি মেয়ের সঙ্গে রীতিমত সে ডেটিং আরম্ভ করে দিয়েছিল। আর সেটা সে করেছিল খুন করার পরেই। খুব বেশিদিন সে থেমে থাকেনি বলেই জানাচ্ছে পুলিশ। এবার তাকেও কী খুব করার প্ল্যানে ছিল আফতাব? কিংবা তার সঙ্গে সে কেমন ব্যবহার করত? সেই সব তথ্য সে জানার চেষ্টা করছে।

আফতাব মজেছিল ডেটিং অ্যাপে

আফতাব মজেছিল ডেটিং অ্যাপে

জানা গিয়েছে খুন করে সে আফতাব মজেছিল ডেটিং অ্যাপে। সে ভালোমতো ওই ডেটিং অ্যাপে অ্যাক্টিভ থাকত। না হলে সঙ্গে সঙ্গে নতুন মহিলার সঙ্গে পরিচয় হওয়াও সম্ভব নয়। শুধু সে ডেটিং অ্যাপে কথা বলেই থেমে থাকেনি। সে তাকে বাড়িতেও ডেকেছিল।

খুনের পরে

খুনের পরে

সেই সময় কিন্তু শ্রদ্ধাও তার সঙ্গে রয়েছে ওই একই বাড়িতে কিন্তু সে তখন জিবিত নয়। মৃত শ্রদ্ধার দেহ তখন ফ্রিজে রয়েছে। যাতে পচে না যায় সেই জন্যই তো সে স্রদ্ধার দেহ ফ্রিজে ঢুকিয়ে রেখেছিল। পুলিশ জানিয়েছে যে, ওই মহিলা যার সঙ্গে আবার আফতাব জড়িয়ে পড়ছিল শ্রদ্ধাকে খুন করার পরেই সেই আবার ছিল মনোবিদ। পুলিশ এও জানিয়েছে যে ওই মহিলাকেও পুলিশ ইতিমধ্যেই খুঁজে পেয়ে গিয়েছে। তার সঙ্গেও ইতিমধ্যে কথাবার্তা বলেছে পুলিশ।

ডেটিং অ্যাপের মাধ্যমেই দেখা

ডেটিং অ্যাপের মাধ্যমেই দেখা

ঘটনা হল এই যে আফতাব এবং শ্রদ্ধা তাঁরাও ডেটিং অ্যাপের মাধ্যমেই দেখা করেছিল। সেখানেই তাদের পরিচয় এবং সাক্ষাৎ। এরপর ২০১৯ সাল থেকে তাঁরা লিভ ইন করতে শুরু করেছিল। দিল্লি থেকে তাঁরা মুম্বইতে চলে এসেছিল ৮ মে, ২০২২ সালে। এর ঠিক দশ দিন পরের ঘটনা। শ্রদ্ধাকে খুন করে সে। তারপরের ঘটনা যে কতটা নৃশংস তা দেখেছে ভারতবাসী। আফতাব তার দেহ ৩৫ টুকরো করে কেটে ফেলেছিল। তারপর সেই দেহাংশ একটু একটু করে ফেলে এসেছিল দিল্লির বিভিন্ন প্রান্তে।

কী বলেছিল শ্রদ্ধার বন্ধু?

কী বলেছিল শ্রদ্ধার বন্ধু?

শ্রদ্ধার এক বন্ধু লক্ষণ নাদার। সে জানিয়েছে আফতাব এবং শ্রদ্ধার মধ্যে আর আগে বহুবার ঝামেলা হয়েছে, কিন্তু এরক ঘটনা হবে কেউ ভাবেনি। তবে একবার যখন তাকে শ্রদ্ধা হোয়াটস অ্যাপ করে বলে যে তাকে বাঁচাতে এবং বাচিয়ে সেখান থেকে নিয়ে যেতে তখন সে বুঝতে পারে বিষয়টা খুব একটা ভালো হচ্ছে না। সে এটাও বলেছিল যদি সে থাকে আফতাবের সঙ্গে তাহলে সে তাকে মেরে ফেলবে। সেদিন কিছু না হলেও এর পরেই শ্রদ্ধাকে আফতাব সত্যিই খুন করে এবং পরের ঘটনা নৃশংস বললেও কম হয়। শ্রদ্ধার বাবা মা এই অভিযোগ করেছেন যে তাদের মেয়েকে আফতাব শারীরিক ভাবে নির্যাতন করত।

শ্রদ্ধার খুনি আফতাবের হবে নারকো টেস্ট, সায় আদালতের শ্রদ্ধার খুনি আফতাবের হবে নারকো টেস্ট, সায় আদালতের

English summary
aftab poonawalas contact with another girl
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X