তাপপ্রবাহের মধ্যেই বিদ্যুৎ সংকট! পূর্ব ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে সমস্যা তীব্র
তাপপ্রবাহ (heat wave) বৃদ্ধির সঙ্গে বাড়ছে বিদ্যুৎ সংকট (power crisis) । পূর্ব ভারতের বেশ কিছু অংশে এই পরিস্থিতি। বিদ্যুৎ দফতরের কর্তারা বলছেন, তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে বিদ্যুতের চাহিদা বৃদ্ধিতে এই পরিস্থিতি। সাধারণভাবে
তাপপ্রবাহ (heat wave) বৃদ্ধির সঙ্গে বাড়ছে বিদ্যুৎ সংকট (power crisis) । পূর্ব ভারতের বেশ কিছু অংশে এই পরিস্থিতি। বিদ্যুৎ দফতরের কর্তারা বলছেন, তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে বিদ্যুতের চাহিদা বৃদ্ধিতে এই পরিস্থিতি। সাধারণভাবে ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড এবং বিহারে বড় শহরগুলি ছাড়াও গত কয়েকদিনে গ্রামীণ এলাকাগুলিতেও বিদ্যুৎ সংকটের খবর পাওয়া গিয়েছে।
উল্লিথিক
রাজ্যগুলির
বেশিরভাগ
জায়গায়
তাপমাত্রা
৪০
ডিগ্রির
বেশি।
আগামী
কয়েকদিনেও
এই
পরিস্থিতির
পরিবর্তনের
সম্ভাবনা
নেই।
ঝাড়খ্ডের
মুখ্যমন্ত্রী
হেমন্ত
সোরেন
রাজ্যে
বিদ্যুতের
চাহিদার
কথা
স্বীকার
করে
নিয়েছে।
পরিস্থিতি
পর্যালোচনার
পরে
সরকার
খোলা
বাজার
থেকে
বিদ্যুৎ
কিনতে
অতিরিক্ত
অর্থ
মঞ্জুর
করেছে
বলে
জানিয়েছেন
তিনি।
তবে
দেশের
বেশ
কয়েকটি
রাজ্যে
একইসঙ্গে
তাপপ্রবাহ
চলায়
সেইসব
রাজ্যও
বিদ্যুৎ
ঘাটতির
মুখে।
সেই
কারণে
খোলা
বাজার
থেকে
কতটা
বিদ্যুৎ
পাওয়া
যাবে,
তা
নিয়ে
তিনি
আশঙ্কা
প্রকাশ
করেছেন।
সাম্প্রতিক
সময়ে
ক্রিকেটার
মহেন্দ্র
সিং
ধোনির
স্ত্রী
সাক্ষী
সিং
রাজ্যের
বিদ্যুৎ
সংকট
নিয়ে
অভিযোগ
করেছিলেন।
তিনি
প্রশ্ন
করেছিলেন
করদাতা
হিসেবে
তিনি
জানতে
চান,
এত
বছর
ধরে
কেন
ঝাড়খণ্ডে
বিদ্যুৎ
সংকট।
জানা
গিয়েছে
ঝাড়খণ্ডের
মোট
বিদ্যুৎ
উৎপাদন
ক্ষমতা
৪৫৫৬.৪৪
মেগাওয়াট।
এর
মধ্যে
৪২৫০
মেগাওয়াট
আসে
তাপবিদ্যুৎ
থেকে।
কিন্তু
কয়লার
সরবরাহে
ঘাটতির
কারণে
তাপবিদ্যুৎ
কেন্দ্রগুলি
দৈনিক
পিক
আওয়ারের
২৪০০
মেগাওয়াটের
চাহিদা
পূরণ
করতে
পারছে
না।
অন্যদিকে
ওড়িশাতেও
ঘন
ঘন
বিদ্যুৎ
বিচ্ছিন্ন
হওয়ার
অভিযোগ
উঠেছে।
এনটিপিসির
একটি
ইউনিট
খারাপ
হয়ে
যাওয়ার
কারণে
এপ্রিলের
মাধামাঝি
সময়ে
ওড়িশায়
তীব্র
বিদ্যুৎ
ঘাটতি
দেখা
দিয়েছিল।
ওড়িশার
বিদ্যুৎ
দফতরের
তরফে
আগামী
এক
সপ্তাহের
জন্য
সন্ধে
৭টা
থেকে
রাত
১১
টার
মধ্যে
শীতাতপ
নিয়ন্ত্রণ
যন্ত্র
এবং
শিল্প
ও
কৃষির
চাহিদাকে
নিয়ন্ত্রণ
করার
জন্য
বলেছে।
প্রসঙ্গত
ওড়িশায়
বিদ্যুতের
সর্বোচ্চ
চাহিদা
৫২০০
থেকে
৫৪০০
মেগাওয়াট।
কিন্তু
রাজ্যের
বিদ্যুৎ
উৎপাদন
ক্ষমতা
প্রায়
৪৮০০
মেগাওয়াট।
অপর
রাজ্য
বিহারের
তরফে
বলা
হয়েছে,
গ্রীষ্মে
জলের
অভাবের
কারণে
রাজ্যে
জলবিদ্যুতের
পরিমাণ
হ্রাস
পেয়েছে।
অন্যদিকে
বিদ্যুতের
চাহিদাও
বৃদ্ধি
পেয়েছে।
সেই
কারণে
এই
মুহূর্তে
প্রতিদিন
রাজ্য
প্রায়
২০০
থেকে
৩০০
মেগাওয়াট
বিদ্যুৎ
ঘাটতির
সম্মুখীন
হচ্ছে।
তবে
উল্লিখিত
৩
রাজ্য
সমস্যায়
পড়লেও,
পশ্চিমবঙ্গ
এই
সমস্যার
বাইরে
রয়েছে।
নেতৃত্ব নিয়ে কোনও প্রস্তাব ছিল না! প্রশান্ত কিশোরকে নিয়ে কংগ্রেসের অবস্থান জানালেন চিদাম্বরম