নীরব মোদী-মাল্যের ওপরে নজরদারি করলে বাঁচত ৩০ হাজার কোটি! দুবাই থেকে মোদী সরকারকে নিশানা অভিষেকের
নীরব মোদী-মাল্যের ওপরে নজরদারি করলে বাঁচত ৩০ হাজার কোটি! দুবাই থেকে মোদী সরকারকে নিশানা অভিষেকের
কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার বাধা উপেক্ষা করে আদালতের অনুমতি নিয়ে তৃণমূলের (Trinamool Congress) সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক দুবাই (Dubai) গিয়েছেন চোখের চিকিৎসা করাতে। কিন্তু সেখানে এককালে তৃণমূল যুব কংগ্রেসের পদাধিকারী বর্তমানে দেশ ছেড়ে পালানো বিনয় মিশ্রের (Binay Mishra) সঙ্গে সাক্ষাতের সম্ভাবনায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে দুবাইয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের গতিবিধির ওপরে নজরদারি কথা বলা হয়েছিল। যা নিয়ে এদিন নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) সরকারের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছে ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
|
৩০ হাজার কোটির অর্থ বাঁচতো
এই
প্রসঙ্গে
এদিন
অভিষেক
বন্দ্যোপাধ্যায়
টুইট
করে
বলেছেন,
তাঁর
ওপরে
নজর
রাখার
মতো
যদি
নরেন্দ্র
মোদী
সরকার
এবং
তাদের
অধীনস্ত
সংস্থাগুলি
একই
উৎসাহ
ও
নিষ্ঠা
দেখিয়ে
নীরব
মোদী
এবং
বিজয়
মাল্যের
ওপরে
নজরদারি
করত,
তাহলে
দেশে
সাধারণ
মানুষের
৩০
হাজারকোটি
টাকা
বেঁচে
যেত।
অভিষেক
বন্দ্যোপাধ্যায়
আরও
বলেছেন,
তাঁর
(অভিষেক)
ওপরে
নজরদারি
করতে
গিয়ে
তারা
(মোদী
সরকার)
ভুলে
যাচ্ছেন
দেশের
মানুষও
তাঁদের
ওপরে
নজরদারি
করছেন।
|
গর্গ চ্যাটার্জির মন্তব্যকে রিটুইট
এব্যাপারে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলা পক্ষের শীর্ষ কর্তা গর্গ চট্টোপাধ্যায়ের মন্তব্যকে রিটুইট করেছেন। যেখানে গর্গ বলেছেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অধীনে থাকা তদন্তকারী সংস্থা ইডি সংযুক্ত আরব আমীর শাহির সরকারকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতেবলেছে। এই ঘটনায় সেখানকার সরকারকে এক ভারতীয় নাগরিক এবং সংসদের ওপরে নজরদারির করার অনুরোধ করার অর্থ হল ভারতীয় সার্বভৌমত্বের আত্মসমর্পণ। এই ঘটনা ঘটেছে আরবের সরকারগুলির চাপে বিজেপি সদস্যের বহিষ্কারের পরে।
হাইকোর্ট অভিষেককে অনুমতি দিয়েছে
কয়লা পাচার মামলায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তাঁর স্ত্রী রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দিল্লির ইডির অফিসে তলব করা হয়েছিল। যার বিরুদ্ধে দিল্লি হাইকোর্টে ধাক্কা খেলেও পরবর্তী সময়ে সুপ্রিম কোর্টে স্বস্তি পান অভিষেক-রুজিরা। সর্বোচ্চ আদালতের তরফে বলা হয়ইডিকে তদন্ত করতে হবে কলকাতায় গিয়ে। অন্যদিকে আদালত রাজ্য সরকারকে নির্দেশ দেয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকদের প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা দিতে হবে। এরই মধ্যে অভিষেকে বন্দ্যোপাধ্যায় ইডিকে চিঠি দিয়ে জানান, দুবাই চোখের চিকিৎসারজন্য যেতে হবে। ইডি অনুমতি না দেওয়ায় হাইকোর্টে আবেদন করার পরে সেখান থেকে অনুমতি পান তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। আদালতে অভিষেককে অনুমতির বিরোধিতায়ইডির আইনজীবী বলেছিলেন, কয়লা পাচার মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত বিনয় মিশ্র দুবাইয়ে রয়েছে বলে অনুমান করছে তারা। সেক্ষেত্রে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দুবাই গিয়ে, তাঁর সঙ্গে দেৎা করতে পারেন। যদিও আদালত সেই যুক্তি খারিজ করে দেয়।
চোখের চিকিৎসায় দুবাই যাওয়া নিয়ে কটাক্ষ
রাজ্য
বিজেপির
তরফ
থেকে
অভিষেক
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
চোখের
চিকিৎসায়
দুবাই
যাওয়া
নিয়ে
কটাক্ষ
করা
হয়েছিল।
কেউ
বলেছিলেন,
স্বাস্থ্যসাথীর
কার্ডে
কি
কোথাও
চোখের
চিকিৎসা
হয়
না?
আবার
কোনও
নেতা
বলেছিলেন,
পশ্চিমবঙ্গে
না
থাকতে
পারে,
কিন্তু
সারা
দেশে
কি
কোথাও
চোখের
চিকিৎসায়
ভাল
কোনও
হাসপাতাল
নেই?
আম্বেদকর নিয়ে স্কুলের পাঠ্যবইয়ে ভুল তথ্য , নতুন করে ছাপাবে রাজ্য