করোনামুক্ত ব্যক্তিদের সংক্রমণের নয় মাস পর কোভিড ভ্যাকসিন নেওয়া উচিত, পরামর্শ
করোনামুক্ত হওয়া ব্যক্তিদের সংক্রমণের নয় মাস পর কোভিড ভ্যাকসিন নেওয়া উচিত। টিকাদান সংক্রান্ত জাতীয় প্রযুক্তিগত পরামর্শদাতা বা এনটিএজিআই এই প্রস্তাব সুপারিশ করেছে। এনটিএজিআই এর আগে ছয় মাসের ব্যবধানের পরামর্শ দিয়েছিল।
করোনামুক্ত হওয়া ব্যক্তিদের সংক্রমণের নয় মাস পর কোভিড ভ্যাকসিন নেওয়া উচিত। টিকাদান সংক্রান্ত জাতীয় প্রযুক্তিগত পরামর্শদাতা বা এনটিএজিআই এই প্রস্তাব সুপারিশ করেছে। এনটিএজিআই এর আগে ছয় মাসের ব্যবধানের পরামর্শ দিয়েছিল। এই সরকারি প্যানেলটি এখন নয় মাসের দীর্ঘ ব্যবধানের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করেছে।
পরামর্শদাতা প্যানেল কোভিশিল্ডের দুটি ডোজের মধ্যে ব্যবধান ১২ থেকে ১৬ সপ্তাহে বাড়ানোর পরামর্শ দেওয়ার পরে করোনামুক্তদের ভ্যাকসিন সংক্রান্ত এই নয়া দাওয়াই দিয়েছে। পূর্বে কোভিশিল্ডের দুটি ডোজের মধ্যে ব্যবধান ছিল চার থেকে আট সপ্তাহ। এখন তা বাড়িয়ে ১২ থেকে ১৬ সপ্তাহ করার পরামর্শ দিয়েছে।
বিশেষজ্ঞ প্যানেলের পক্ষে টাইমলাইনটি পর্যালোচনা করতে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক উভয় ডেটা দেখেছেন। এখানে পুনরায় সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে না বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। প্যানেল বলেছে, সংক্রমণ হওয়া এবং ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ পাওয়ার মধ্যে ব্যবধান বাড়ালে অ্যান্টিবডি আরও বাড়িয়ে নেওয়া যায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, কোভিড ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ করোনামুক্ত হওয়ার ছয় মাসের ব্যবধানে নেওয়া নিরাপদ। এনটিজিআই এর আগে বলেছিল যারা ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ পেয়েছিলেন এবং ইতিবাচক হয়েছেন তাদের সংক্রমণ থেকে সেরে ওঠার পর চার থেকে আট সপ্তাহ অপেক্ষা করা উচিত।