'এ' ফর আদর্শ কেলেঙ্কারি, 'বি' ফর বোফর্স কেলেঙ্কারি... এই হল কংগ্রেস: মোদী
এদিন
জোটসঙ্গী
শিরোমণি
অকালি
দলের
নেতাদের
একই
মঞ্চে
বসিয়ে
উপচে
পড়া
জনসমুদ্রের
উদ্দেশে
ভাষণ
দেন
নরেন্দ্র
মোদী।
তিনি
যথারীতি
বলেন,
"কংগ্রেস
মানেই
কেলেঙ্কারি।
কেলেঙ্কারি
মানেই
কংগ্রেস।
শুধু
আজকে
নয়,
ওরা
বহুদিন
ধরে
দুর্নীতিকে
লালনপালন
করেছে।
যেমন
ধরুন,
রাজীব
গান্ধীর
সময়ের
কথা।
যখন
উনি
দেশের
প্রধানমন্ত্রী
ছিলেন,
তখন
লোকসভা
থেকে
পঞ্চায়েত,
সব
জায়গায়
ছিল
কংগ্রেস।
অথচ
সেই
রাজীব
গান্ধীই
বলেছিলেন,
দিল্লি
থেকে
এক
টাকা
পাঠালে
গ্রামে
গিয়ে
পৌঁছয়
১৫
পয়সা!
মাঝখানে
কোন
হাত
কাজ
করত?
এই
অবস্থার
বদল
আজও
হয়নি।"
তিনি
বলেন,
পাঞ্জাব
হল
কঠোর
পরিশ্রমী
কৃষকদের
ভূমি।
বীর
সেনানীদের
ভূমি।
অথচ
পাঞ্জাবের
কৃষক,
সৈনিক
পরিবারগুলি
অবহেলিত।
দিল্লির
সরকারের
সময়ই
নেই
এদের
কথা
ভাবার।
নরেন্দ্র মোদীর অভিযোগ, পাঞ্জাবের কৃষকরা গম চাষে প্রথম। অথচ সেই গম পচে নষ্ট হয়। কারণ দিল্লির সরকার বিপণনের কোনও ব্যবস্থাই করে উঠতে পারেনি। সুপ্রিম কোর্ট বলেছিল, যে খাদ্যশস্য পড়ে নষ্ট হচ্ছে, তা বিলিয়ে দেওয়া হোক গরিব মানুষকে। তাও করেনি কংগ্রেস সরকার। পরে ওই পচে যাওয়া গম বেচে দিল মদ কোম্পানিগুলোকে। এই হল আমজনতার প্রতি কংগ্রেসের দায়বদ্ধতা।
তিনি আরও বলেছেন, কৃষক কেন ফসলের দাম পাচ্ছে না? বিপণনে সরকারের ব্যর্থতা যেমন দায়ী, তেমনই সরকার উদ্ভাবনী বুদ্ধি দিতে পারছে না কৃষকদের। যদি টমেটো চাষ করে কাঁচা টমেটো বাজারে বিক্রি করা হয়, তা হলে দাম কম মিলবে। কিন্তু, যদি টমেটো কেচ-আপ করে বিক্রি করা যায়, তা হলে লাভ হবে বেশি। এগুলো গ্রামের গরিব কৃষকদের বোঝাতে হবে। এনডিএ সরকার দিল্লিতে এলে সেই কাজটা সম্ভব হবে। আগে কংগ্রেস গরিব মানুষের চোখে ধুলো দিত, এখন মরিচের গুঁড়ো দিচ্ছে।
প্রসঙ্গত, তেলেঙ্গানা বিল ঘিরে এক কংগ্রেস সাংসদের পেপার স্প্রে ছড়ানোর বিষয়টি নিয়েই এদিন খোঁচা দেন নরেন্দ্র মোদী।