কীভাবে উদ্ধার হল সিসিডির মালিকের দেহ, কী বলছেন এক মৎস্যজীবী
ভোর ভোর নদীতে মাছ ধরতে গিেয়ছিলেন তিনি। প্রতিদিনের মতো নেত্রাবতী নদীত মনযোগ দিয়ে মাছ ধরছিলেন ম্যাঙ্গালুরুর বাসিন্দা ভিজি সিদ্ধার্থ। হঠাৎ দেখতে পেলেন জলে কী যেন ভেসে যাচ্ছে।
ভোর ভোর নদীতে মাছ ধরতে গিেয়ছিলেন তিনি। প্রতিদিনের মতো নেত্রাবতী নদীত মনযোগ দিয়ে মাছ ধরছিলেন ম্যাঙ্গালুরুর বাসিন্দা ভিজি সিদ্ধার্থ। হঠাৎ দেখতে পেলেন জলে কী যেন ভেসে যাচ্ছে। ডিঙি নিয়ে সেদিকে এগিয়ে যেতেই বুঝতে পারলেন এক মানুষের দেহ ভেসে যাচ্ছে নদীতে। সঙ্গে সঙ্গে পাড়ে এসে পুলিসকে খবর দেন মৎস্যজীবী রীতেশ।
খবর পেয়ে পুলিস ঘটনাস্থলে এসে দেহ উদ্ধারের কাজে লাগে। তাতে হাত লাগিয়েছিলেন রীতেশও। তিনি কিন্তু তখনও জানতেন না দেহটি আসলে কার। দীর্ঘক্ষণ জলে থাকায় ফুলে ফেঁপে উঠেছিল সিসিডির কর্ণধার ভিজি সিদ্ধার্থের দেহ।
Rithesh, the fisherman who spotted the body of #VGSiddhartha today in Mangaluru and informed the police: I saw a body floating while I was fishing, informed the police. I participated in the rescue operations with the district administration yesterday as well. #Karnataka pic.twitter.com/NtVZr0LXqD
— ANI (@ANI) July 31, 2019
পুলিস পরে দেহ শনাক্ত করে। নিখোঁজ থাকার প্রা। ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার হয়েছে তাঁর দেহ। সংস্থার দূরাবস্থা সামলাতে না পেরেই আত্মঘাতী হচ্ছেন বলে সুইসাইড নোটে লিখে গিয়েছিলেন তিনি।
অবশেষে ম্যাঙ্গালুরুর নেত্রাবতী নদী থেকে উদ্ধার হয় তাঁর দেহ। প্রাথমিক ভাবে আত্মহত্যা অনুমান করা হলেও ময়নাতদন্তের রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত নিশ্চিত করে কিছু বলতে রািজ নয় পুলিস।
নিজের গাড়ির চালককে সিদ্ধার্থ বলেছিলেন, নেত্রাবতীব নদীর ব্রিজের উপর তিনি হাঁটতে যাচ্ছেন। গাড়ি নিয়ে কিছু দূরে তাঁর জন্য অপেক্ষা করতে বলেছিলেন চালককে। তারপর আর ফেরেননি। এসএম কৃষ্ণের জামাই সিদ্ধার্থের এই নিখোঁজ রহস্যে প্রথমে অপহরণের সন্দেহ দানা বেঁধেছিল। পরে সিদ্ধার্থে লেখা একাধিক চিঠি দেখে অনুমান করা হয় তিনি আত্মঘাতী হয়েছেন। তার পরেই তল্লাশি শুরু করে পুলিস।