শনিবারের বারবেলা তাজমহলে ছড়াল আতঙ্ক, ভয়ে কাঁটা পর্যটকরা
শনিবারে ভিড়ে ঠাসা তাজমহল। আট থেকে আশি সকলেই মনোরম আবহাওয়ায় তাজমহলের আমেজ নিতে শুরু করেছিল। ঠিক সেই মুহূর্তেই ফস ফস শব্দ।
শনিবারে
ভিড়ে
ঠাসা
তাজমহল।
আট
থেকে
আশি
সকলেই
মনোরম
আবহাওয়ায়
তাজমহলের
আমেজ
নিতে
শুরু
করেছিল।
ঠিক
সেই
মুহূর্তেই
ফস
ফস
শব্দ।
পার্কিং
লটের
দিকে
তাকাতেই
শিড়দাঁড়া
দিয়ে
বয়ে
গেল
ঠান্ডা
স্রোত।
প্রকাণ্ড
এক
অজগর
তখন
ফঁসফঁস
করছে
তাজমহলের
পার্কিং
লটে।
তরিঘরি
পর্যটকদের
নিরাপদে
থাকার
বার্তা
দিয়ে
ওয়াইল্ড
লাইফ
এসওএসের
সঙ্গে
যোগাযোগ
করেন
তাজমহলের
কর্তারা।
মনের
মধ্যে
ভয়
নিয়েও
পর্যটকরা
নিজেদের
কৌতুহল
দমন
করতে
পারেননি।
পশ্চিম
দিকের
পার্কিং
লটে
একটি
ভিঁড়
করতে
থাকেন
তাঁরা।
বিপদ
বুঝে
তড়ি
ঘড়ি
সেখানে
নিরাপত্তা
বাড়ায়
তাজমহল
কর্তৃপক্ষ।
ওয়াইল্ড
লাইফ
এসওএসের
কর্মকর্তারা
এসে
সাপটিকে
ধরার
উদ্যোগ
নেন।
কিন্তু
ভিঁড়ের
চাপে
প্রথমে
সমস্যা
তৈরি
হচ্ছিল।
৯
ফুটের
একটি
রক
পাইথনকে
ধরতে
বেশ
বেগ
পেতে
হয়েছে
তাঁদের।
পুলিসের
সাহায্যে
কৌতুহলি
পর্যটকদের
ভিঁড়
সরিয়ে
তারপরে
সাপ
উদ্ধারের
কাজ
শুরু
করেন
তাঁরা।
৯
ফুটের
প্রকাণ্ড
রক
পাইথনকে
ধরতে
হিমসিম
খেতে
হয়েছে
তাঁদেরও।
সাপটিকে
বাক্সে
ভরে
অজগরটিকে
উপযুক্ত
আবাসে
ছেড়ে
দেওয়া
হয়।
পার্কিং
লটে
কর্মরত
কর্মীরা
প্রথমে
সাপটিকে
দেখতে
পান।
তাঁরা
জানিয়েছে
কাজ
করতে
করতে
হঠাৎ-ই
ফঁস
ফঁস
শব্দ
পেয়ে
তাঁরা
ছুটে
আসেন।
বিশালাকৃতির
পাইথনটি
তখন
গাড়ির
ফাঁকে
ঘুরছিল।
সঙ্গে
সঙ্গে
তাঁরা
নিরাপত্তাকর্মীদের
জানান।
ওয়াইল্ডলাইফ
এসওএসের
কর্মকর্তা
কার্তিক
সত্যনারায়ণ
জানিয়েছেন,
বিশাল
সাপটিকে
ধরা
সহজ
কাজ
ছিল
না।
ভিঁড়
জমা
হয়ে
গিয়েছিল
সেখানে।
সকলকে
সাবধানে
রেখে
সাপটিকে
ধরতে
হয়েছে।
পুলিস
ভিঁড়
নিয়ন্ত্রণে
সহযোগিতা
করায়
সুবিধা
হয়েছে
বলে
জানিয়েছেন
তিনি।
সাপটি
আগে
তাজমহলের
বাইরেই
ঘুরে
বেড়াত
বলে
মনে
করছেন
বিশেষজ্ঞরা।