মাঝ–আকাশে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু ৮ বছরের মেয়ের, নাগপুরে জরুরি অবতরণ বিমানের
মাঝ–আকাশে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু ৮ বছরের মেয়ের, নাগপুরে জরুরি অবতরণ বিমানের
হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেল এক আট বছরের শিশু। জানা গিয়েছে, আট বছরের অসুস্থ মেয়েকে নিয়ে লখনউ থেকে মুম্বইয়ে নিয়ে আসছিল তার অভিভাবক, কিন্তু বিমানেই অসুস্থ হয়ে পড়ার জন্য নাগপুর বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করা হয় এবং তাকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। কিন্তু বাঁচানো যায়নি তাকে। মঙ্গলবার সকালে এই ঘটনাটি ঘটে বলে জানা গিয়েছে।
মৃত
শিশু
উত্তরপ্রদেশের
সিদ্ধার্থ
নগর
জেলার
সাহেরিখাস
গ্রামের
বাসিন্দা।
সোনেগাঁও
পুলিশের
কাছ
থেকে
জানা
গিয়েছে
যে
ওই
শিশুকে
চিকিৎসার
জন্য
বেসরকারি
বিমান
সংস্থার
বিমানে
করে
লখনউ
থেকে
মুম্বইয়ে
উড়িয়ে
নিয়ে
আসা
হচ্ছিল।
কিন্তু
মাঝ–আকাশেই
ওই
শিশু
হৃদরোগে
আক্রান্ত
হয়।
শিশুটির
অভিভাবক
আর্থিকদিক
দিয়ে
খুবই
দুর্বল
এবং
মেয়ের
শারীরিক
অবস্থা
ঠিকমতো
ব্যাখাও
করতে
পারেননি
বাবা।
সরকারিভাবে
জানা
গিয়েছে,
মেয়েটির
রক্তাল্পতা
ছিল
এবং
মেয়েটির
বাবা
তা
প্রকাশ
করেননি।
মেয়েটির বাবা যদি সেই কথা বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে জানাতেন তবে তারা কখনই ৮–১০ গ্রাম হিমোগ্লোবিনের নীচে থাকা শিশুদের বিমান ভ্রমণে অনুমতি দিত না এবং ওই মেয়েটির হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ছিল ২.৫ গ্রাম। আকাশ পথে সফরের সময়ই শিশুটির অবস্থার অবনতি হতে শুরু করে এবং বাধ্য হয়ে ডঃ বাবাসাহেব আম্বেদকর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমানটি জরুরি অবতরণ করে। এরপর শিশুটিকে তড়িঘড়ি সরকারি মেডিক্যাল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে মারা যায়। নাগপুর বিমানবন্দরের সঙ্গে জৌট রয়েছে কিংগসওয়ে হাসপাতালের চিকিৎসকের দল বিমান অবতরণের সঙ্গে সঙ্গে মেয়েটির চিকিৎসার জন্য চলে আসে। কিংসওয়ের জরুরি মেডিক্যাল থেরাপিস্ট ডাঃ মহম্মদ আহতেসামুদ্দিন জানিয়েছেন যে যখন তারা বিমানের ভিতরে গিয়েছিল তখন মেয়েটি ইতিমধ্যে অটোমেটেড এক্সটার্নাল ডিফিব্রিলাটর্স হয়ে গিয়েছিল। মেয়েটি অচৈতন্য ছিল এবং তার অবস্থা গুরুতর হয়ে যায়।
শিশুটির ঠিক কী কারণে মৃত্যু তা এখনও জানা যায়নি। তবে সোনেগাঁও পুলিশ থানায় দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মহার্ঘভাতা নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত গ্রহণের পথে মোদী সরকার! শীঘ্রই হতে পারে ঘোষণা