For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

জেনে নিন ২০০৬ মুম্বই বিস্ফোরণে ১২ জন সাজাপ্রাপ্তের কী ভূমিকা ছিল

  • |
Google Oneindia Bengali News

মুম্বই, ৩০ সেপ্টেম্বর : ২০০৬ সালের ১১ জুলাই মুম্বইয়ের লোকাল ট্রেনে ধারাবাহিক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটানোয় দায়ে মহারাষ্ট্রের বিশেষ আদালত দোষী সাব্যস্ত ১২ জনের মধ্যে ৫ জনকে মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনিয়েছে। বাকী ৭ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা শুনিয়েছে আদালত। [মুম্বই লোকাল ট্রেনে বিস্ফোরণ : ৫ অপরাধীর মৃত্যুদণ্ড, যাবজ্জীবন ৭ জনের]

ঘটনায় মোট অভিযুক্ত ২৭ জনের মধ্যে ১৪ জনকে ধরা যায়নি। বাকী ১৩ জনকে গ্রেফতার করে সাজার শুনানি শুরু হয়। পরে ১ জন অভিযুক্তকে প্রমাণের অভাবে ছেড়ে দিলেও ১২ জনকে দোষী ঘোষণা করে আদালত। [মুম্বই বিস্ফোরণ : ২০০৬ এর ১১ জুলাই ঠিক কী হয়েছিল?]

এদিন সাজা ঘোষণার সময়ে একেক জন সাজাপ্রাপ্তের এই ঘটনার পিছনে কি ভূমিকা ছিল তা তুলে ধরা হয়েছে। এই অপরাধীরা কীভাবে এই নৃশংস অপরাধ করেছিল তা আলাদা করে প্রত্যেকের নাম ধরে বলা হয়েছে। ঠিক কী জানা গিয়েছে, তা জেনে নিন নিচের ছবিতে ক্লিক করে।

মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত

মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত

কমল আনসারি : পাকিস্তানি জঙ্গি আসলাম ও হাফিজুল্লাহকে ইন্দো-নেপাল সীমান্ত পার করে ভারতে নিয়ে আসতে সাহায্য করে কমল আনসারি।

মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত

মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত

ফয়জল শেখ : এই বিস্ফোরণের মূলচক্রী আজম চিমার হয়ে কাজ করে ফয়জল। পাকিস্তানে গিয়ে সে জঙ্গি প্রশিক্ষণ নিয়ে আসে। এমনকী নিজের দুই ভাই মুজাম্মিল ও তনবীরকেও পাঠায়।

মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত

মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত

এহেতাশাম সিদ্দিকি : মুম্বইয়ে পাকিস্তানি জঙ্গি আম্মু জান, শাবির, আবু বকর, কসম আলি ও আবু হাসানকে আশ্রয় দেয় সিদ্দিকি।

মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত

মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত

নাভেদ হুসেন : বান্দ্রা স্টেশনে যে বোমা বিস্ফোরণ হয়েছিল তা সেখানে রেখেছিল নাভেদ।

মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত

মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত

আসিফ খান ওরফে জুনেইদ : নিজের মীরা রোডের বাড়িতে পাকিস্তানি জঙ্গিদের আশ্রয় দেয় জুনেইদ। বোমা তৈরির রেক্সিন ব্যাগ, অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট, ডিটোনেটর ইত্যাদির যোগান দেয় সে। এমনকী বরিভলি স্টেশনে বোমাও রাখে এই জুনেইদ।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত

তনবীর আনসারি : বোমা তৈরিতে সাহায্য করে তনবীর।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত

মজিদ মোহাম্মদ শফি : পাকিস্তানি জঙ্গি শাবির, আবি বকর, কসম আলি, আবু হাসানকে ইন্দো-বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে এদেশে নিয়ে আসে শফি।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত

শেখ আলম : লোকাল ট্রেনের সূচি নজরে রাখা ও মীরা রোড স্টেশনে বোমা রাখা ছিল শেখ আলমের দায়িত্ব।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত

মোহাম্মদ সাজিদ আনসারি : ইলেকট্রিক টাইমারের সার্কিট সহ অন্য যন্ত্রাংশ ঠিকমতো কাজ করছে কিনা তা দেখাশোনার দায়িত্ব ছিল সাজিদের। এছাড়াও পাকিস্তানি জঙ্গি আসলম ও হাফিজুল্লাহকে বাড়িতে আশ্রয় দেয় সে।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত

মুজাম্মিল শেখ : লোকাল ট্রেন কোন সূচি মেনে চলছে, কোন ট্রেনে বিস্ফোরণ হলে কত বেশি প্রভাব ফেলা যাবে, সেসব দেখা ছিল মুজাম্মিলের দায়িত্ব।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত

আনসারি ওরফে সোহেল শেখ : ঘটনার অন্যতম অভিযুক্ত তথা পলাতক রিজওয়ান ধাওয়ারের কাছ থেকে হাওয়ালার টাকা সংগ্রহ করে গোটা বিস্ফোরণের অপারেশনে তা লাগিয়েছিল আনসারি।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত

জামির শেখ : বোমা তৈরিতে সাহায্য ও লোকাল ট্রেনের সূচির খেয়াল রেখে গোটা অপারেশন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করেছিল জামির শেখ।

English summary
7/11 Mumbai blasts: What role did the 12 convicts play?
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X