ছুটি নিয়ে ঝামেলা, ছত্তিসগড়ে সহকর্মীর গুলিতে হত ৪ সিআরপিএফ জওয়ান, আহত ১
সহকর্মীর একে ৪৭-এর গুলিতে প্রাণ হারালেন চার সিআরপিএফ জওয়ান। গুরুতর আহত হয়েছেন অপর এক জওয়ান। ঘটনাটি ঘটেছে মাওবাদী অধ্যুষিত ছত্তিসগড়ে। ছুটি দেওয়া নিয়ে গোলমালের জেরে ঘটনাটি ঘটে বলে জানা গিয়েছে।
সহকর্মীর একে ৪৭-এর গুলিতে প্রাণ হারালেন চার সিআরপিএফ জওয়ান। গুরুতর আহত হয়েছেন অপর এক জওয়ান। ঘটনাটি ঘটেছে মাওবাদী অধ্যুষিত ছত্তিসগড়ে। ছুটি দেওয়া নিয়ে গোলমালের জেরে ঘটনাটি ঘটে বলে জানা গিয়েছে।
গুলিবিদ্ধ জওয়ানকে চিকিৎসার জন্য হেলিকপ্টারে রায়পুরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
সিআরপিএফ-এর বাসগুদা ক্যাম্পে ঘটনাটি ঘটে। দক্ষিণ ছত্তিসগড়ের বিজাপুর জেলার বস্তারের ঘন জঙ্গলে ঘেরা অঞ্চলে ঘটনাটি ঘটে। এলাকাটি মাওবাদী অধ্যুষিত।
হামলাকারী জওয়ানকে শনাক্ত করা গিয়েছে। নাম সনত কুমার। বছর ৩৫-এর এই যুবকের বাড়ির উত্তর প্রদেশের ফিরোজাবাদে।
মৃতরা হলেন সাব-ইনস্পেক্টর, জম্মু ও কাশ্মীরের সাম্বার ভিকে শর্মা, গুজরাতে আহমেদাবাদের মেঘ সিং, অ্যাসিস্টান্ট সাব-ইনস্পেক্টর রাজস্থানের রাজবীর এবং অন্ধ্রপ্রদেশের জিএস রাও।
ছত্তিসগড়ের
মুখ্যমন্ত্রী
ঘটনায়
দুঃখপ্রকাশ
করেছেন।
বস্তারের
পুলিশ
আধিকারিক
সুন্দর
রাজ
বিষয়টি
নিয়ে
মন্তব্য
করতে
না
চাইলেও,
সূত্রের
খবর
ছুটি
দেওয়া
নিয়ে
গণ্ডগোলের
জেরে
ঘটনাটি
ঘটে।
তদন্ত
প্রাথমিক
পর্যায়ে
রয়েছে
বলে
জানিয়েছেন
তিনি।
অভিযুক্তকে
জিজ্ঞাসাবাদের
পর
তাঁর
সহকর্মীদেরও
বিষয়টি
নিয়ে
জিজ্ঞাসাবাদ
করা
হবে
জানিয়েছেন
তিনি।
সারা দেশেই জঙ্গি দমনে সিআরপিএফের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। সহকর্মীর হাতে খুনের তদন্তে কোর্ট অফ এনকয়ারি বসানো হবে বলে জানিয়েছেন বস্তার ওই পুলিশ আধিকারিক। ভবিষ্যতে এই ধরনের ঘটনা এড়াতে যা গুরুত্বপূর্ণ।
সূত্রের খবর অনুযায়ী, ২০১৪ সাল থেকে ২৫ টি এই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই নিজের এবং ঘরোয়া সমস্যা, হতাশা, বৈবাহিক সম্পর্ক-সহ বিভিন্ন কারণ উঠে এসেছে।