৭ মাসে গোটা দেশে কয়েক গুণ বাড়ল করোনা বর্জ্যের পরিমাণ! ভয় ধরাচ্ছে দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের রিপোর্ট
৭ মাসে ৩৩,০০০ টন করোনা বর্জ্য! দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের রিপোর্টে বাড়ছে উদ্বেগ
গত
প্রায়
১
মাস
ধরে
করোনা
আগমণে
তটস্থ
হয়ে
রয়েছে
গোটা
বিশ্ব।
ভাইরাসের
হাত
থেকে
নিস্তার
পেতে
একাধিক
বিধি
মানার
কথা
জানিয়েছেন
চিকিৎসকেরা।
ফলস্বরূপ
মাস্ক,
পিপিই,
গ্লাভস-সহ
বেশ
কিছু
চিকিৎসা
সরঞ্জামের
ব্যবহারও
বেড়েছে
কয়েক
গুণ।
আর
তাতেই
সামনে
আসছে
নতুন
বিপদ।
সদ্য
প্রকাশি
কেন্দ্রীয়
দূষণ
নিয়ন্ত্রণ
পর্ষদের
রিপোর্ট
বলছে
গত
সাত
মাসে
প্রায়
৩৩,০০০
টন
বায়োমেডিক্যাল
বর্জ্য
উৎপাদন
করেছে
ভারত।
গত জুন থেকে ডিসেম্বর অবধি সময়সীমার মধ্যে সব থেকে বেশি কোভিড বর্জ্য উৎপাদিত হয়েছে শুধুমাত্র অক্টোবর মাসেই। যার পরিমাণ প্রায় ৫,৫০০ টনেরও বেশি। আর এতেই চিন্তায় ঘুম উড়েছে পরিবেশবিদদের। সমস্ত রাজ্যের দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এই রিপোর্ট সামনে এনেছে কেন্দ্র। অন্যদিকে এই রিপোর্টেই দেখা যাচ্ছে এই সময়সীমার মধ্যে গোটা দেশের মধ্যে সবথেকে বেশি বর্জ্য উৎপাদন করেছে মহারাষ্ট্র।
এদিকে এখনও পর্যন্ত গোটা দেশে মোট করোনা আক্রান্তের নিরিখে শীর্ষ স্থানে রয়েছে মহারাষ্ট্রই। গত জুন থেকে ৩,৫৮৭ টন বর্জ্য উৎপাদন করেছে উদ্ধব ঠাকরের রাজ্য। পাশাপাশি দেশের মোট ১৯৮টি বায়োমেডিক্যাল ওয়েস্ট ট্রিটমেন্ট ফেসিলিটিতে এই বিশাল পরিমাণ বর্জ্য নষ্ট করা হয়েছে বলে রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে। অন্যদিকে মহারাষ্ট্রের তালিকায় উপরের দিকে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের নামও। পাশাপাশি শীর্ষ তালিকায় রয়েছে কেরল, গুজরাট, তামিলনাড়ু, উত্তরপ্রদেশ, দিল্লি, কর্ণাটকের নামও।
সোমবারাই মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বিশেষ বৈঠকে মোদী, টিকাকরণ শুরুর আগে একাধিক রাজ্যে তুঙ্গে প্রস্তুতি