২০ দিনে মৃত ৩২ রোগী, এই হাসাপাতালে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে মৃত্যুহার ছাড়ল ৭ শতাংশের গণ্ডি
মধ্যপ্রদেশের হাসপতালে ২০ দিনে মৃত ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত ৩২ রোগী
করোনার
প্রকোপ
খানিক
স্তিমিত
হলেও
গোটা
দেশে
ক্রমেই
চওড়া
হচ্ছে
ব্ল্যাক
ফাঙ্গাসের
থাবা।
উদ্বেগ
বাড়ছে
করোনা
জয়ীদের
মধ্যে।
এদিকে
এর
মধ্যে
সবথেকে
বেশি
আতঙ্ক
বাড়ছে
মধ্যপ্রদেশে।
সূত্রের
খবর,
গত
২০
দিনের
মধ্যপ্রদেশের
সরকারি
হাসপাতালে
কালো
ছত্রাকের
কবলে
পড়ে
মারা
গিয়েচেন
৩২
জন
রোগী।
আর
তাতেই
আতঙ্কিত
রাজ্যের
স্বাস্থ্য
মন্ত্রকও।
এদিকে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের চিকিৎসায় শুরু থেকেই অগ্রগণ্য ভূমিকা নিয়েছে রাজ্যের শিল্প কেন্দ্র বলে পরিচিত ইন্দোরের মহারাজা যশবন্ত রাও হাসপাতাল। কেবল ইন্দোর থেকেই নয় নয়, একাধিক জেলার বহু কয়েকটি কালো ছত্রাকে আক্রান্ত রোগীরে রোগীদের চিকিৎসা চলছে এই হাসপাতালে। মে মাসের ১৩ তারিখ এই হাসপাতালে প্রথম ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয় বলে জানা যায়।
এদিকে তারপর থেকেই এই হাসপাতালে এখনও পর্যন্ত ৪৩৯ জন ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়েছেন বলে জানান সুপারিন্টেন্ডেন্ট প্রমেন্দ্র ঠাকুর। যাদের মধ্যে ৮৪ জন রোগ মুক্তির পর ছাড়া পেয়েছেন। মারা গিয়েছেন ৩২ জন। তবে সবথেকে উদ্বেগের বিষয় এই যে দেশের শীর্ষস্থানীয় হাসপাতালগুলির মধ্যে অন্যতম এই চিকিৎসা কেন্দ্রে বর্তমানে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্তদের মৃত্যুহার ৭.২৯ শতাংশ।
করোনা টিকা না নিলে মিলবে না বেতন! যোগী রাজ্যে সরকারি কর্মীদের জন্য অভিনব নিদান
এই পরিসংখ্যান দেখেই নতুন করে উদ্বেগ বাড়ছে স্বাস্থ্য আধিকারিদের মধ্যেও। যদিও হাসাপাতালের আধিকারিকদের মতে দেশের অনান্য হাসপাতালে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে মৃত্যুহার মহারাজা যশবন্ত রাও হাসপাতালের থেকে অনেকটাই বেশি। যদিও বর্তমানে এই হাসপাতালে ৩২৩ জন কালো ছত্রাকে আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসা চলছে বলে জানানো হয়েছে। তাদের সিংহভাগই ভালো আছেন বলে দাবি করা হয়েছে। এদিকে বর্তমানে গোটা দেশে করোনা মৃত্যু হার রয়েছে ২ শতাংশের নীচে।