দেশে বর্ষার বলি ২১১৫, সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মহারাষ্ট্র
এবছর ভয়ঙ্করতম বর্ষা দেখেছে ভারত। দেরীতে এলেও যে দাপচ দেখিয়েছে গোটা দেশে তাহে বিপর্যস্ত হয়েছে একাধিক রাজ্য। মৃতের সংখ্যাও হাজার ছাড়িয়েছে।
এবছর
ভয়ঙ্করতম
বর্ষা
দেখেছে
ভারত।
দেরীতে
এলেও
যে
দাপচ
দেখিয়েছে
গোটা
দেশে
তাহে
বিপর্যস্ত
হয়েছে
একাধিক
রাজ্য।
মৃতের
সংখ্যাও
হাজার
ছাড়িয়েছে।
অসংখ্য
ব্যক্তি
এখনও
নিখোঁজ।
পরিসংখ্যান
বলছে
প্রায়
৪৫
জনের
এখনও
কোনও
হদিশ
মেলেনি।
নিখোঁজ
২১১৫
জন।
২২টি
রাজ্যের
২৬
লাখ
বাসিন্দা
ক্ষতিগ্রস্ত।
২০১৯
সালে
বর্ষায়
সবচেয়ে
বেশি
ক্ষতিগ্রস্ত
হয়েছে
মহারাষ্ট্র।
শুরু
থেকেই
মহারাষ্ট্রের
উপর
একটুই
বেশিও
কোপ
পড়েছে
বর্ষা।
বাণিজ্যনগরি
মুম্বইয়ে
রেকর্ড
পরিমান
বর্ষণ
হয়েছে।
শুধুমাত্র
মহারাষ্ট্রতেই
মৃত্যু
হয়েছে
৪০৩
জনের।
রাজ্যের
২২টি
জেলা
একেবারেই
বন্যায়
বিধ্বস্ত
হয়ে
গিয়েছে।
আহত
হয়েছে
৩৯৮
জন।
প্রায়
সাড়ে
সাত
লাখ
বাসিন্দাকে
আশ্রয়
নিতে
হয়েছিল
ত্রাণ
শিবিরে।
বর্ষায়
ক্ষতির
তালিকায়
মহারাষ্ট্রের
পরেই
রয়েছে
পশ্চিমবঙ্গ
এবং
বিহার।
পশ্চিমবঙ্গের
২২টি
জেলা
ক্ষতিগ্রস্ত
হয়েছে
সবচেয়ে
বেশি।
মৃত্যু
হয়েছে
২২৭
জনের।
আহত
হয়েছেন
৩৭
জন।
৪
জন
এখনও
নিখোঁজ।
প্রায়
৪৩,৪৩৩
জনকে
আশ্রয়
নিতে
হয়েছিল
ত্রাণ
শিবিরে।
অন্যদিকে
বিহারে
মারা
গিয়েছেন
১৬৬
জন।
প্রায়
২
লাখ
বাসিন্দা
ক্ষতিগ্রস্ত
হয়েছেন।
পশ্চিমবঙ্গ,
বিহারের
পরেই
ক্ষতিগ্রস্ত
রাজ্যের
তালিকায়
রয়েছে
মধ্য
প্রদেশ
এবং
কেরল।
মধ্যপ্রদেশে
১৮৯
জনের
মৃত্যু
হয়েছে
প্রবল
বর্ষণে।
আহত
হয়েছেন
৩৯
জন।
সাত
জন
এখনও
নিখোঁজ।
প্রায়
৩৩
হাজার
বাসিন্দা
আশ্রয়
নিয়েছিলেন
ত্রাণ
শিবিরে।
অন্যদিকে
কেরলে
বর্ষায়
মৃত্যু
হয়েছে
১৮১
জনের।
আহত
হয়েছেন
৭২
জন।
ক্ষতিগ্রস্ত
প্রায়
১৮
হাজার
বাসিন্দা।
অন্যদিকে
কর্নাটক
এবং
গুজরাটেও
পরিস্থিতি
ভাল
খারাপ
হয়েছিল।
একাধিক
বাসিন্দাকে
ত্রাণ
শিবিরে
আশ্রয়
নিতে
হয়েছিল।