২০২০ কেন্দ্রীয় বাজেট : ১ ফেব্রুয়ারির আগে অর্থনীতির কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক দেখে নিন একনজরে
২০২০ কেন্দ্রীয় বাজেট: ১ ফেব্রুয়ারির আগে অর্থনীতির কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক একনজরে
আর মাত্র কয়েক দিনের অপেক্ষা। তারপরই ২০২০ সালের বাজেট প্রকাশ্যে আসতে চলেছে। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি পেশ হতে চলেছে দ্বিতীয় নরেন্দ্র মোদী সরকারের বাজেট। তার আগে , একনজরে দেখে নেওয়া যাক অর্থনীতি বিষয়ের কয়েকটি দিক। একনজরে দেখে নেওয়া যাক, ফিসকাল ডেফিসিট থেকে আয়-ব্যয়ের কয়েকটি দিক।
ফিসক্যাল ডেফিসিট কী?
মোট আয় আর মোট ব্যয়ের মধ্যের পার্থক্য়কে বলা হয় ফিসক্যাল ডেফিসিট। বাজেটের হিসাবে এই 'ফিসক্যাল ডেফিসিট' অনেক বড় বিষয়। চলতি আর্থিক বছরে কতটা ঘাটতি থাকছে তাই প্রকাশিত হয় ফিসক্যাল ডেফিসিট-এ। ফিসক্যাল ডেফিসিট বলতে বোঝায়, সরকারের আয়ের অংশ ব্যায়ের থেকে কমে গেলেই এই ঘাটতি শুরু হয়। প্রসঙ্গত, এই আয়ের অংশ কর ও সরকারী বাণিজ্যিক ক্ষেত্র থেকে পেয়ে থাকে করে সরকার।
কেন হয় এই ঘাটতি?
যখন প্রত্যাশার থেকে কম আয় হয় , তখনই আসে ঘাটতি। পরিকাঠামো গত কোনও প্রকল্প নিতে গেলেই সরকার এমন ফিসক্যাল ডেফিসিটের কোপে পড়ে যায়। আগামী দিনের জন্য কোনও কোনও বিনিয়োগ থেকেই এমন ধরনের ঘটনা ঘটে যাওয়ার সম্ভাবনা জোরদার হয়।
ঘাটতি কিভাবে কমানো হয়?
দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক থেকে আর্থিক সাহায্য নিয়ে এই ফিসক্যাল ডেফিসিট কমানো হয়। এছাড়াও ট্রেজারি বন্ড দিয়ে তৈরি পুঁজি সংক্রান্ত বাজার থেকে আর্থিক প্রয়োজনীয়তা মেটানো হয়।
'ডেফিসিট স্পেন্ডিং' কী?
যখন আয়কে ছাপিয়ে গিয়ে বেশি পরিমাণ ব্যয় হয়ে যায় , তখনই 'ডেফিসিট স্পেন্ডিং 'হয়। অনেক সময় মন্দার বাজার কাটাতে ফিসক্যাল ডেফিসিট আনা হয় বাজারে। যার ইতিবাচক প্রভাব আসে আর্থনীতিতে।
শোভন কবে তৃণমূলে যোগ দিচ্ছেন, তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্যে জল্পনা বাড়ালেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়