For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

পাঁচতারা হোটেলে বসেই চলছিল 'অপারেশন'! গোপন সূত্রে হানা দিয়ে দিল্লি থেকে 'সিবিআই' অফিসারকে ধরল হাওড়ার পুলিশ

দেবাঞ্জন-কাণ্ডকে ঘিরে উত্তাল হয় রাজ্য-রাজনীতি! একের পর এক তৃণমূল নেতার সঙে তাঁর ছবি আরও বিতর্ক বাড়ায়। কার্যত এরপরেই ঠগবাজ ধর‍তে শুরু হয় ব্যাপক ধরপাকড়। কার্যত ধরপাকড় শুরু হতেই গা উজাড় অবস্থা। একের পর এক ভুয়ো ব্যক্তি ধরা প

  • |
Google Oneindia Bengali News

দেবাঞ্জন-কাণ্ডকে ঘিরে উত্তাল হয় রাজ্য-রাজনীতি! একের পর এক তৃণমূল নেতার সঙে তাঁর ছবি আরও বিতর্ক বাড়ায়। কার্যত এরপরেই ঠগবাজ ধর‍তে শুরু হয় ব্যাপক ধরপাকড়। কার্যত ধরপাকড় শুরু হতেই গা উজাড় অবস্থা। একের পর এক ভুয়ো ব্যক্তি ধরা পড়ছে পুলিশের জালে।

দিল্লি থেকে সিবিআই অফিসারকে ধরল হাওড়ার পুলিশ

তেমনই এবার পুলিশের জালে ধরা পড়ল ভুয়ো সিবিআই অফিসার। দিল্লির এক পাঁচতারা হোটেল থেকে অভিযুক্ত শুভদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করে জগাছা থানার পুলিশ। টাওয়ার লোকেশন ট্র্যাক করে ওই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

Recommended Video

দিল্লির একটি পাঁচতারা হোটেল থেকে আটক নকল সিবিআই অফিসার শুভদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়

নিজেকে সিবিআই অফিসার হিসাবে পরিচয় দিয়ে দিনের পর দিন প্রতারণার কাজ চালিয়ে গিয়েছে অভিযুক্ত শুভদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। শুধু তাই নয়, লোককে চাকরি দেওয়ার নামে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎের অভিযোগ রয়েছে ধৃতদের বিরুদ্ধে।

এমনকি খোদ নিজেকে সিবিআইয়ের একজন পদস্থ অফিসার হিসাবে পরিচয় দিয়ে বিয়েও করেন শুভদীপ। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যে ফাঁস হয়ে যায় সেই চক্র! স্ত্রী জানতে পেরে যান যে তাঁর স্বামী একজন প্রতারক। সিবিআই অফিসার নয় সে।

এরপরে পুলিশের দ্বারস্থ হন ওই মহিলা। বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা করে শুভদীপের সমস্ত ষড়যন্ত্র ফাঁস করে দেন ওই মহিলা। আর তা ফাঁস হতেই পালিয়ে যায় অভিযুক্ত। এরপর কয়েকমাস দিল্লিতেই বসবাস শুরু করে শুভদীপ।

এক পাঁচতাঁরা হোটেল থেকে সমস্ত কাজ চালাত সে! কিন্তু শেষ রক্ষা হল না। টাওয়ার লোকেট করে অভিযুক্ত শুভদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে পৌঁছে গেল হাওড়া জগাছা থানার পুলিশ।

জানা গিয়েছে, দিল্লি থেকে নেপাল পালানোর ছক কষেছিল অভিযুক্ত শুভদীপ। যদিও তা হওয়ার আগেই পুলিশের জালে ধরা পড়ে যায় সে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শুধু সিবিআই অফিসার হিসাবে নয়, বিভিন্ন পরিচয় দিয়ে চলত প্রতারণা।

রেলের ভিজিল্যান্স অফিসার হিসাবে বিভিন্ন জায়গাতে তল্লাশি পর্যন্ত চালাত অভিযুক্ত। সেখান থেকে মোটা টাকা রোজগার করত শুভদীপ। নীল বাতি গাড়িতে যাতায়াত ছিল তাঁর। এমনকি লোকে যাতে তাঁকে বিশ্বাস করে সেজন্যে দিল্লিতে সিবিআই অফিসের সামনে দাঁড়িয়ে একাধিক ছবি তুলেছিল সে।

এমণকি নর্থ ব্লকের সামনে দাঁড়িয়েও একের পর এক ছবি তোলে সে।

দিল্লি থেকে ইতিমধ্যে ট্রানজিন্ড রিমান্ডে নিয়ে আসা হয়েছে অভিযুক্ত শুভদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়কে। হাওড়া জগাছা থানার পুলিশ দিল্লিতে গোপন সূত্রে হানা দিয়ে গ্রেফতার করে। জানা গিয়েছে, অভিযুক্তকে নিজেদের হাফজতে নিয়ে জেরা করবে পুলিশ। এমনটাই জানা গিয়েছে।

শুভদীপের সঙ্গে তাঁর মায়ের ফোনে কথাবার্তা চলাকালীন এক ব্যক্তির নাম করে সে। শুভদীপ জানায়, 'বিহারের বাসিন্দা লালনের পাল্লায় পড়েছিলাম। আমার কাজ ছিল ইন্টারভিউ নেওয়া। ইন্টারভিউ নিতাম অনলাইনে। লালন অনলাইনে টাকা দিত। ''

কে এই লালন? শুভদীপকে জেরা করে তাঁর খোঁজ পেতে শুরু করবেন আধিকারিকরা। শুধু তাই নয়, তদন্তকারী আধিকারিকরা মনে করছেন, এর পিছনে বড় কোনও চওকর রয়েছে। ফলে সেই চক্রের নাগাল পেতে শুভদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়কে জেরা করা প্রয়োজন বলে মনে করা হচ্ছে।

English summary
west bengal fake cbi officer subhodip arrested from delhi brought to howrah
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X