For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

উলুবেড়িয়ার স্কুলে পুলিশ ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগে সচেতনতার পাঠ

উলুবেড়িয়ার স্কুলে পুলিশ ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগে সচেতনতার পাঠ

Google Oneindia Bengali News

শিশু দিবসে উলুবেড়িয়ার স্কুলে পুলিশ ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগে সচেতনতার পাঠ দেওয়া হল। সোমবার দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে শিশু দিবস। কিন্তু আজও সমাজের অন্যতম বড় সমস্যা শিশু পাচার ও শিশুশ্রম। শিশু পাচার রোধে লাগাতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ, প্রশাসন সহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলি।

উলুবেড়িয়ার স্কুলে পুলিশ ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগে সচেতনতার পাঠ

পাশাপাশি নারীপাচার, কন্যাভ্রূণ হত্যা, বাল্যবিবাহও অন্যতম বড়ো সমস্যা। সোমবার শিশু দিবসে এসব নিয়েই পড়ুয়াদের সচেতনতার বার্তা দিলেন পুলিশ ও স্বেচ্ছাসেবীরা। সোমবার দুপুরে হাওড়া গ্রামীণ জেলা পুলিশের উলুবেড়িয়া মহিলা থানার উদ্যোগে আমতার স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন 'স্বপ্ন দেখার উজান গাঙ'-এর উদ্যোগে উলুবেড়িয়ার বীণাপাণি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে 'স্বয়ংসিদ্ধা' নামক একটি সচেতনতামূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে উলুবেড়িয়া মহিলা থানার আধিকারিক ও স্বেচ্ছাসেবীরা ছাত্রীদের কাছে শিশু ও নারী পাচার নিয়ে বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরেন। পাশাপাশি, কীভাবে আত্মরক্ষার পাঠ নেওয়া সম্ভব, বা সমস্যার সম্মুখীন হলে কী করণীয় তাও এদিন তুলে ধরা হয়।

বাল্যবিবাহ রোধে ছাত্রীদের ভূমিকা কী হওয়া উচিৎ তা নিয়েও এদিন আলোকপাত করা হয়। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উলুবেড়িয়া মহিলা থানার ওসি পিঙ্কি চক্রবর্তী, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনটির সহ-কোষাধ্যক্ষ শিক্ষিকা প্রিয়াঙ্কা শাসমল, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনটির সদস্যা শিক্ষিকা সাবিনা খান সহ বিদ্যালয়ের শিক্ষিকারা। এই কর্মসূচিতে ছাত্রীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মতো। এক ছাত্রীর কথায়, এই ধরনের উদ্যোগ আমাদের জন্য ভীষণ প্রয়োজন।

আজ শিশু দিবস পালিত হয় জওহরলাল নেহরুর জন্মদিন উপলক্ষে। তাঁর প্রথম শিক্ষার পাঠ বাড়িতেই গৃহ শিক্ষদের কাছে। পনেরো বছর বয়সে তাঁর ইংল্যান্ড যাত্রা। এরপর তিনি ব্যারিস্টারির কাজ শুরু করেন।

১৯১২ সালে দেশে ফিরেই তিনি সরাসরি রাজনীতির সংস্পর্শে চলে আসেন। ছাত্রাবস্থা থেকেই বিদেশী ঔপনিবেশিকতা থেকে মুক্তির লক্ষ্যে বিভিন্ন দেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম তাঁকে বিশেষভাবে আকর্ষণ করত। আয়ারল্যান্ডের সিন ফিন আন্দোলনের বিষয়ে জানতে তিনি খুবই উৎসাহী হয়ে ওঠেন। তাই খুব স্বাভাবিকভাবেই ভারতে ফিরে স্বাধীনতা আন্দোলনের সঙ্গে তিনি যুক্ত হয়ে পড়েন। ১৯১২ সালে একজন প্রতিনিধি হিসেবে তিনি বাঁকিপুর কংগ্রেসে উপস্থিত ছিলেন। ১৯১৯ সালে এলাহাবাদের হোম রুল লিগে তিনি সম্পাদক পদে নিযুক্ত হন। মহাত্মা গান্ধীর সঙ্গে তাঁর প্রথম পরিচয় ১৯১৬ সালে। গান্ধীজির আদর্শ তাঁকে বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত করে।

১৯৪০ সালের ৩১ অক্টোবর বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণে ভারতকে বাধ্য করার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে ব্যক্তিগত সত্যাগ্রহ শুরু করার অপরাধে পণ্ডিত নেহরুকে কারারুদ্ধ করা হয়।

তাঁদের আইনগত স্বার্থ রক্ষার ব্যবস্থা করেছিলেন পণ্ডিত নেহরু। তিনি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া সফর করেন ১৯৪৬ সালের মার্চ মাসে। চতুর্থবারের জন্য তিনি কংগ্রেস সভাপতি নিযুক্ত হন ১৯৪৬ -এর ৬ জুলাই। পরবর্তীকালে ১৯৫১ -৫৪ সাল পর্যন্ত আরও তিনবার তিনি এই পদে নির্বাচিত হন। ১৯৬২ সালের ১ম ভারত-চীন যুদ্ধের পরে নেহরু অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং কাশ্মীরে কিছুদিন বিশ্রাম নেন। ১৯৬৪ সালের মে মাসে কাশ্মীর থেকে ফেরার পরে নেহরু হৃদরোগে আক্রান্ত হন।

রসগোল্লা নয়, কলকাতায় এলেই ঝলসানো মুরগি, এটাই ছিল প্রধানমন্ত্রীর পছন্দের খাবার রসগোল্লা নয়, কলকাতায় এলেই ঝলসানো মুরগি, এটাই ছিল প্রধানমন্ত্রীর পছন্দের খাবার

English summary
police special program for children's day
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X