আসন্ন বিশ্বকাপে ভাল রেজাল্ট কী করতে পারবে জাপান, জেনে নিন
দু’সপ্তাহের অপেক্ষা তার পরই শুরু হয়ে যাবে ২০১৮ ফুটবল বিশ্বকাপ। গত বিশ্বকাপে ভাল রেজাল্ট করতে না পারলেও, জাপান তৈরি ২০১৮ বিশ্বকাপকে স্মরণীয় করে রাখতে।
আর কয়েক দিনের অপেক্ষা, তার পরই ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপের আসর বসবে রাশিয়ায়। যে ৩২টি দল এই বারের বিশ্বকাপে অংশ নেবে, তারা এই মুহূর্তে শেষ পর্যায়ের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত। এই ৩২টি দলকে আটটি গ্রুপে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি গ্রুপের প্রথম দু'টি দল কোয়ালিফাই করবে পরের রাউন্ডের জন্য। এই বিশ্বকাপে খেতাবি লড়াইয়ের প্রধান দুই দাবিদার মনে করা হচ্ছে ব্রাজিল এবং জার্মানিকে। কিন্তু ব্রাজিল-জার্মানির মতো হেভিওয়েট দল থাকা সত্ত্বেও এই বিশ্বকাপে কতটা লড়াই দিতে প্রস্তুত জাপান, আসুন জেনেনি।
বিশ্বকাপের জন্য যে আটটি গ্রুপে দলগুলিকে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে গ্রুপ 'এইচ'-এ রয়েছে জাপান। জাপান ছাড়াও এই গ্রুপে রয়েছে কলম্বিয়া, পোল্যান্ড এবং সেনেগাল।
বিশ্বকাপে জাপানের প্রথম খেলা ১৯ জুন। প্রথম ম্যাচে জাপানের প্রতিপক্ষ কলম্বিয়া। ২৪ জুন দ্বিতীয় ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ সেনেগাল। পোল্যান্ডের সঙ্গে জাপানের শেষ ম্যাচ ২৮ জুন।
এই মুহূর্তে ফিফা ক্রমতালিকায় ৬০ নম্বরে রয়েছে টিম জাপান। গত বিশ্বকাপে একেবারেই ভাল ছিল না জাপানের পারফরম্যান্স। গ্রুপের গণ্ডি-ই পেরতে পারেনি তারা। গ্রুপ সি থেকে এলিমিনেট হয়ে ২০১৪ বিশ্বকাপ থেকে বেড়িয়ে যায় জাপান।
তবে, জাপানের কোচ আকিরা নিশিনো আশাবাদী এই বছর ভাল রেজাল্ট করবে তার দল। জাপানকে এই বিশ্বকাপে মূলত নির্ভর করতে হবে সিনজি কাগাওয়া, সিনজি ওকাজাকি, কিসুকে হোন্ডার উপর। কাগাওয়া এবং হোন্ডার উপরই নির্ভর করবে জাপানের মাঝমাঠের সাবলীল খেলা। এছাড়া আক্রমণভাবে তাদের প্রধান ভরসা লেস্টার সিটির স্ট্রাইকার সিনজি ওকাজাকি।
অস্ট্রেলিয়া,
সৌদি
আরবকে
পিছনে
রেখে
গ্রুপ
'বি'-এর
উপরে
থেকে
বিশ্বকাপে
কোয়ালিফাই
করে
জাপান।
তবে,
জাপানের
সমস্যা
অন্য
জায়গায়।
জাপানের
কোচের
অভিজ্ঞতা
খুবই
কম।
২০০৮
সালে
এএফসি
চ্যাম্পিন্স
লিগে
গাম্বা
ওসাকাকে
চ্যাম্পিয়ন
করলেও
জাতীয়
দলের
কোচিং
করাবার
অভিজ্ঞতা
এই
প্রথম
হচ্ছে
তাঁর।
এখন
এটাই
দেখার
বিশ্বকাপে
নিজেদের
মেলে
ধরতে
পারে
কি
না
জাপান।