এলএম ১০ ভক্তদের জন্য সুখবর, বাজারে চলে এল মেসি বার্গার, জেনে নিন কত দামে কোথায় পাবেন এটি
এলএম ১০ ভক্তদের জন্য সুখবর, বাজারে চলে এল মেসি বার্গার, জেনে নিন কত দামে কোথায় পাবেন এটি
লিওনেল মেসিকে সামনাসামনি দেখার স্বপ্ন দেখেন অগুণিত ফুটবলপ্রেমী। তাঁর সঙ্গে একটি ছবি তোলা, তাঁর জার্সি পাওয়া বা তাঁর সই করা জুতো পাওয়া অনেকের কাছেই ভাগ্যের বিষয়। অনেকের সেই সৌভাগ্য হয়, অনেকেরই তা হয় না। মেসির সই করা জার্সি বা জুতো পান বা না পান, আপনি খেতে ভালবাসেন তা হলে সানন্দে উপভোগ করতেই পারবেন মেসি বার্গার।
বাজারে
নতুন
মেসি
বার্গার
নিয়ে
এসেছে
ইউনাইটেড
কিংডমের
রেস্টুরেন্ট
চেন
হার্ড
রক
ক্যাফে।
সদ্যই
নামাঙ্কিত
এই
বার্গার
নিজেদের
মেন্যুতে
সংযোজন
করেছে
তারা।
গত
বছর
কোম্পানির
পঞ্চাশ
বছর
পূর্তিতে
ব্র্যান্ড
অ্যাম্বাসেডর
হিসেবে
লিওনেল
মেসিকে
চুক্তিবদ্ধ
করতে
সমর্থ
এই
রেস্টুরেন্ট
চেনটি।
আর্জেন্টাইন
মহাতারকার
সঙ্গে
আরও
পাঁচ
বছরের
চুক্তি
বাড়ানোর
কথা
ভাবনা
চিন্তা
শুরু
করেছে
হার্ড
রক
ক্যাফে।
সেই
চুক্তির
অংশ
হিসেবেই
এখন
থেকে
হার্ড
রক
ক্যাফের
মেন্যুতে
দেখা
যাবে
মেসি
বার্গার।
পাশাপাশি
এই
বার্গার
বাজারে
ঘোষণা
দিয়ে
একটি
সংক্ষিপ্ত
বিজ্ঞাপনও
করেছেন
মেসি।
যুক্তরাজ্যের গ্রাহকরা হার্ড রক ক্যাফে থেকে মেসি বার্গার থেকে পারবেন মাত্র ১০ পাউন্ড খরচ করে। যা ভারতীয় মুদ্রায় ১০১৬ টাকা। এ বার জেনে নিন কী ভাবে ভাবে তৈরি করা হবে এই মেসি বার্গারটি। ব্রাইশ বানের মধ্যে দু'টি বড় আকারের বিফ প্যাটিং ঢোকানো থাকবে। এরই সঙ্গে থাকবে বিভিন্ন টপিং। হার্ড রক ক্যাফের বিখ্যাত স্মোকি বার্গার সসও দেওয়া হবে এটিতে। তার সঙ্গে থাকবে প্রোভোলোন চিজ, ক্যারামালাইজড পেঁয়াজ এবং কাটা চোরিজো। ১০ পাউন্ড এর দাম ঠিক করা হলেও আপনি যদি খাদ্য রসিক হন এবং কিছু অর্থ বেশি খরচ করেন তা হলে এর সঙ্গে একটি ডিমভাজাও পেয়ে যাবেন।
১৯৭১
সালে
লন্ডনে
যাত্রা
শুরু
করা
হার্ড
রক
ক্যাফের
মোট
১৮০টি
রেস্টুরেন্ট
রয়েছে,
পাশাপাশি
রয়েছে
২৪টি
হোটেল
এবং
১১টি
ক্যাসিনো।
বিশ্ব
ফুটবলের
অন্যতম
নক্ষত্র
লিওনেল
মেসি।
সারা
বিশ্বের
ফুটবলপ্রেমীদের
একটা
বড়
অংশ
স্বীকার
করে
নেন
আধুনিক
ফুটবলের
শ্রেষ্ঠ
নক্ষত্র
লিওনেল
মেসি।
তাঁর
পাসিং,
ড্রিবলিং,
শ্যুটিং
বা
গোল
করার
দক্ষতা
হার
মানায়
বহু
কিংবদন্তিকে।
অনেকেই
মনে
করেন
বিশ্ব
ফুটবলে
সর্বকালের
সেরা
তারকা
মেসি।
কেরিয়ারে
এখনও
পর্যন্ত
সাতটি
ব্যালন
ডি'ওর
খেতাব
জিতেছেন
মেসি।
২০২১
সালে
আর্জেন্টিনাকে
কোপা
আমেরিকা
চ্যাম্পিয়ন
করেন
তিনি।