শতবর্ষে পা দিল ইস্টবেঙ্গল, প্রতিষ্ঠাতার বাড়িতে কেক কেটে উৎসবের শুরু
বৃহস্পতিবার শতবর্ষে পা রাখল ইস্টবেঙ্গল। ১৯২০ সালের ১ অগাস্ট, আজকের দিনেই ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের প্রতিষ্ঠা হয়। এরপর ৯৯ বছর পার করে আজ থেকে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে একশো বছর শুরু।
বৃহস্পতিবার শতবর্ষে পা রাখল ইস্টবেঙ্গল। ১৯২০ সালের ১ অগাস্ট, আজকের দিনেই ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের প্রতিষ্ঠা হয়। এরপর ৯৯ বছর পার করে আজ থেকে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে একশো বছর শুরু। বিশেষ এই দিনে ক্লাব কর্তা থেকে প্রাক্তন ফুটবলারদের উপস্থিতিতে ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সুরেশ চন্দ্র চৌধুরির বাড়িতে কাটা হল কেক।
শতবর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠানের শুরুতে এদিন ক্লাব তাঁবুতে ক্লাবের পতাকা উত্তোলন করা হয়। ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সুরেশ চন্দ্র চৌধুরির ছবির সামনে প্রদীপ জ্বালিয়ে বিশেষ দিনের অনুষ্ঠান শুরু হয়। প্রদীপ জ্বালিয়ে শ্রদ্ধা জানান সুভাষ ভৌমিক, বাইচুং ভুটিয়া, অ্যালভিটোরা।
ক্লাবের অনুষ্ঠানের পর ক্লাবের কর্তা, প্রাক্তন ফুটবলাররা প্রতিষ্ঠাতা সুরেশ চন্দ্র চৌধুরির নিমতলা ঘাট স্ট্রীটের বাড়িতে হাজির হন। বাইচুং, অ্যালভিটোদের সেখানে সুরেশ চৌধুরির নাতবৌ বরণ করে নেন। কেক কেটে প্রতিষ্ঠাতার বাড়িতেই শতবর্ষে পা রাখার প্রথম দিনটি উদযাপন করা হল। সেই সঙ্গে সুরেশ চন্দ্র চৌধুরির নিমতলা ঘাট স্ট্রিটের বাড়িটিকে এদিন বিশেষ স্বীকৃতি দিল ক্লাব।
বিশেষ দিনে দুই মেয়ে ও এক ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে ক্লাবে এসেছিলেন বাইচুং। পাহাড়ি বিছের সন্তানদের গায়ে ছিল ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের শতবর্ষের লোগো দেওয়া বিশেষ জার্সি। ক্লাবের একশো বছর শুরুর দিনে নস্ট্যালজিক হয়ে পড়েন বাইচুং।
মাত্র ১৭ বছর বয়সে ক্লাবে যোগ দিয়েছিলেন। প্রথমবার ক্লাবে আসার কথা স্মরণ করে বাইচুং বলেন, 'মাত্র ১৭ বছর বয়সে লাল-হলুদ জার্সি গায়ে চাপিয়েছিলাম। অনামী তরুণের উপর ক্লাব সেদিন আস্থা রেখেছিল। সেই শুরু। কেরিয়ারে সবচেয়ে বেশি এই ক্লাবেই খেলেছি। ক্লাবের প্রতি আজীবন ঋণী থাকব।'