(ছবি) আজ 'বিশ্ব রসিকতা দিবস'-এ শেয়ার করুন এই জোকগুলি
আজ 'ইন্টারন্যাশনাল জোক ডে' বা 'আন্তর্জাতিক রসিকতা দিবস।'
বাঙালি চিরকালই রসিক। তা সে খাবারের ক্ষেত্রে হোক অথবা চটুলতার দিক থেকে। সবসময়ই বাঙালি কদর পেয়ে এসেছে। পাড়ার মোড়ে, রকের আড্ডায় বন্ধুদের নিয়ে মজা করেনি এমন বাঙালি খুঁজলেও বোধহয় পাওয়া মুশকিল।
আগে বইমেলায় ফি বছর অনেকেই 'জোকস'-এর চটুল বই কিনতেন। তবে ইন্টারনেটের রমরমা হওয়ার পর থেকে সেসব এখন অতীত। তবে তাই বলে কি বাঙালির রসিকতার মেজাজ কমে গেছে? মোটেও না।
এখন ইন্টারনেটে সুপারস্টার অভিনেতা রজনীকান্ত, সান্তা-বান্তা সর্দারদের নিয়ে বহু চটুল জোক চালু রয়েছে। সেগুলির মধ্যে থেকেই মজার কয়েকটি দেওয়া হল নিচের স্লাইডে। (ছবি সৌজন্য : ফেসবুক)
জোক ১
রেস্তরাঁয় দুই সর্দার
সর্দার ১ : প্রথমে কি আসবে মুরগী না ডিম?
সর্দার ২ : আরে ইয়ার, যা আগে অর্ডার করবে সেটাই আসবে।
জোক ২
সর্দারের বাগান
সর্দার তাঁর চাকরকে বলছে : যা, গিয়ে বাগানের গাছে জল দিয়ে আয়।
চাকর : বাবু, এখন বৃষ্টি পড়ছে।
সর্দার : তাতে তোর কি আহাম্মক। ছাতা মাথায় দিয়ে যা।
জোক ৩
বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা
আদালতে বিচারক সর্দারকে প্রশ্ন করলেন : আপনার তো তিনটি বাচ্চা। তা ভাগ করবেন কিভাবে?
কয়েক সেকেন্ড ভেবে সর্দারের উত্তর : স্যার তাহলে আমরা পরের বছর ডিভোর্সের আবেদন করব।
জোক ৪
বুদ্ধিমান সর্দার!
একদন লোক সর্দারকে জিজ্ঞাসা করল : সর্দারজি, মনমোহন সিং সকালে না বেরিয়ে সন্ধ্যায় কেন হাঁটতে বেরোন।
সর্দার একটুও না ভেবে : আরে ভাই মনমোহনজী পিএম (প্রাইম মিনিস্টার), এম নন।
জোক ৫
বোকা সর্দার
একদিন আয়নার সামনে চোখ বন্ধ করে দাঁড়িয়ে রয়েছে সর্দারজি।
সর্দারজির বৌ : কি করছ তুমি?
সর্দারজির উত্তর : ঘুমের মধ্যে আমার কেমন লাগে তা দেখার চেষ্টা করছি।
জোক ৬
ওষুধ খাওয়া নিয়ে সর্দারজির আইডিয়া
প্রশ্ন : কেন ক্যাপসুল খাওয়ার সময় সর্দারজি ওষুধের সবকটি কোণা ভেঙে নেন?
উত্তর : যাতে ওষুধের কোনও সাইড এফেক্টস না থাকে...।
জোক ৭
প্রশ্ন : স্কুলে হাজারো বাচ্চার ভিড়ে সর্দারের বাচ্চাকে চিনবেন কি করে?
উত্তর : খাতা দেখে। স্যর যখনই ব্ল্যাকবোর্ড মুছে দেবেন, তখনই ছোট্ট সর্দার খাতায় লেখা সবকিছু মুছে ফেলবে।
জোক ৮
প্রথমদিন অফিসে সর্দারজি
প্রথমদিন অফিসে গিয়েই ছুটির পরও কাজ করে চলেছেন সর্দার। কম্পিউটার নিয়ে বহুক্ষণ ধরে খুটখুট করছেন। তা দেখে আগ্রহী হয়ে পড়লেন বস।
কৌতুহলী বসের প্রশ্ন : আপনি কী করছেন?
সর্দারজি : স্যর, কি-বোর্ডের অক্ষরগুলি ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। সেগুলিকে খুলে নিয়ে সাজাচ্ছি।
জোক ৯
চাকরির ইন্টারভিউয়ে গিয়ে সর্দার
প্রশ্নকর্তা গম্ভীরভাবে : ইলেকট্রিক মোটর কিভাবে চলে?
চাকরিপ্রার্থী সর্দার : ধুররররর......।
প্রশ্নকর্তা রেগে গিয়ে : বন্ধ কর।
চাকরিপ্রার্থী সর্দার : ধুররররর... ধুপ ধুপ ধুপ...।
জোক ১০
সর্দারজির আই কিউ
বন্ধু : তুই কোথায় জন্মেছিস?
সর্দারজি : গর্বের সঙ্গে... ভারতে।
বন্ধু : না, মানে কোন জায়গা?
সর্দারজি রেগে গিয়ে : কোন জায়গা মানে কি? শরীরের পুরোটাই ভারতে জন্মেছে।