এই বর্ষায় কি সর্দিকাশিতে ভুগছে আপনার সন্তান! কয়েকটি ঘরোয়া টোটকা জেনে নিন
প্রবল গরমের পরই বৃষ্টি বিপর্যস্ত রাজ্য। আবহাওয়ার এই পরিবর্তনে অনেকেই সমস্যায় পড়েন। সর্দি কাশিতে ভুগতে থাকেন অনেকেই।
প্রবল গরমের পরই বৃষ্টি বিপর্যস্ত রাজ্য। আবহাওয়ার এই পরিবর্তনে অনেকেই সমস্যায় পড়েন। সর্দি কাশিতে ভুগতে থাকেন অনেকেই। আর বাড়ির চনমনে ছোট্ট সদস্যটি যদি জ্বর-সর্দি-কাশিতে ভুগতে থাকে, তাহলে মন খারাপ থাকে বাড়ির সকলের। বর্ষাকালের স্যাঁতস্যাতে পরিবেশে ভাইরাল সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। এমন অবস্থায় কিছু ঘরোয়া উপায়ে শিশুর সর্দি কাশির সমস্যা কাটানো সম্ভব। একনজরে চোখ বোলানো যাক এই ঘরোয়া টোটকাগুলির দিকে।
রসুন
সর্দি কাশি সারানোর জন্য রসুনের থেকে ভালো কিছু হয়না। ভাইরাল জ্বর বা ঠাণ্ডা লেগে অসুস্থতা কাটাবার জন্য সবচেয়ে ভালো দাওয়াই রসুন! এই বর্ষার শুরু থেকে যদি প্রতিদিন ৫-৬ কোয়া রসুন থেঁতো করে কোনও খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে খাইয়ে দিন সন্তানকে। সর্দি-কাশি তার কাছেও ঘেঁসবেনা।
আদা
এক কাপ ইষোদোষ্ণ জলে আদার রস আর মধু মিশিয়ে রাতে সন্তানকে খাইয়ে দিন। এতে তৎক্ষণাৎ ফল পাবে আপনার সন্তান। বারবার সর্দিকাশিতে ভোগবার সমস্যা কেটে যাবে।
দারুচিনি
যেকোনও ব্যক্টেরিয়াঘটিত রোগ দূর করতে সন্তানকে খাইয়ে দিন দারুচিনি। বাসক পাতা, তুলসির রসে, মধু আর দারুচিনি ফুটিয়ে নিয়ে সেই রস পান করিয়ে দিন সন্তানকে । সর্দি কাশি চটজলদি সেরে উঠবে।
তুলসী পাতা
এক কাপ গরম জলে তুলসী পাতা ফুটিয়ে কিংবা তুলসী পাতা ভালো করে ধুয়ে নুন দিয়ে রোজ ৭টি করে পাতা খেতে হবে। মুক্তি পাবেন সর্দি কাশর হাত থেকে।
ধনে বীজ
ভাইরাল ফিভার থেকে মুক্তি বা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দিতে পখুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে ধনে বীজ। বাড়িতে কারোর সর্দিকাশি হলে রান্নায় বেশি করে ব্য়বহার করুন ধনে।